
আমি তোমার জন্য এসেছি -(পর্ব-৫৪)
ঘটক নিয়ে সোজা বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলো তারপর ৩০ বছর কেটে গেল আমরা খুব সুখি। সত্যি বড় মামী মা তোমাদের কথা সব কথা সময় বলেন, তোমাদের দেখলে বুঝা যায় ভালোবাসা কাকে বলে।প্রিয়া শেখর সাহেবের সব গুলো পাঞ্জাবীতে ভালো করে চোখ বুলিয়ে নিল।
হালকা নীল রং, মাঝে মাঝে সাদা সুতার কাজ করা, বড় মামা এই পাঞ্জাবী তুমি পড়বে।বলেই পাঞ্জবীর বোতাম খুলে শেখর সাহেবকে পরিয়ে দিলেন। শেখর সাহেব খুব খুশি পাঞ্জাবীটা তারও বেশ পছন্দ এটা পড়লে নিজেকে যুবক মনে হয়।
যাইহোক প্রিয়া যখন পছন্দ করে দিয়োছে তাহলে ঠিক আছে, পরা যাবে।প্রিয়া মোবাইলের সময় দেখে বললো, মামা সকাল ১০ টা বাজে বাস ১১ টা আসবে। আমি ভিতরে যাই দেখি বাকিদের কি অবস্থা তোমরা একটু বিশ্রাম করো।হ্যাঁ মা যাও, তুমিও রেডি হয়ে নাও, মিরা আজাদকে বলো আমার রুমে আসছে।আচ্ছা মামা আমি একটু ভাবীর রুমে যাচ্ছি বলেই প্রিয়ার জিসানের রুমে গেল।
কিছু মানুষ প্রকৃতিগত ভাবেই সুন্দর হয় যেমন ভাবী আপনি।না সাজলেও সুন্দর লাগে, চোখে হালকা একটু কাগল দিয়েও যে মেয়েরা সুন্দর হয় সেটা আপনাকে দেখলেই বুঝা যায়।
প্রিয়া দরজার বাইরে দাড়িয়ে কথা গুলো জিসানের বউকে উদ্দেশ্য করে বললো।আরে প্রিয়া যে ভিতরে আস, তোমার মতো যার সুন্দর দুটি চোখ আছে তার চোখে পৃথিবীর সব সুন্দর।আমি তোমাকেই খোঁজছিলাম আমাকে শাড়ীটা পড়িয়ে দেও না।মাধবী কি খবর তোমার রাতে ঘুম ভালো হয়েছিলো তো! বলেই প্রিয়া মুচকি হাসলো।
মাধবী বুঝতে বাকি রইল না এটা পিংকির কাজ, মিতুর বিয়ের গেইটে আরাফকে ভুল করে শরবত খাওয়াতে যাওয়া। আরাফের স্মার্টনেস,সৌন্দর্য, ব্যবহার সবকিছুর প্রশংসা করার বিষয়টা পিংকি প্রিয়া আপ্পিকে বলছে। আর প্রিয়া আপ্পি সেটা নিয়েই মজা করলো, মাধবীও কম না প্রিয়াকে হেসে বলে দিল।এমন সুপুরুষ প্রতিটা মেয়ের স্বপ্নের নায়ক, আমি তো প্রথম দেখাতেই ভালোবেসে ফেলছি হি হি হি হি। প্রিয়া আপ্পি আপনি তো তাকে দেখেন নাই, ইসস কি সুন্দর! আমি তো পুরাই ফিদা। প্রিয়া আপ্পি আপনি যদি একবার দেখতেন তাহলে বুঝতেন ভাইয়াটা কত সুন্দর,,,
মাধবী কথা শেষ করার আগেই প্রিয়া তাকে থাকিয়ে দিল।সত্যি প্রিয়া তুমি তো তাকে দেখ নাই অনেক সুন্দর, বয়সের কারনে কালো চুল সাদা রং ধরেছে তবে মনটা এখনো চির সবুজ।খুবই স্মার্ট ওনি রোহানের বড় ভাই, খুব ভালো মানুষ নামটাও অনেক সুন্দর আরাফ।প্রিয়ার ভিতরে চমকে উঠল ভাবী লোকটার নাম যেন কি বললে! বলেই প্রিয়া বিছানা ছেড়ে ওঠে দাঁড়াল।
কেন প্রিয়া, তুমি শান্ত হও লোকটার নাম আরাফ, তুমি তাকে চিন। নাহ্ ভাবী প্রিয়ার চোখে পানি টলমল করছিলো, আরাফ তো আমাকে ভুলে গেছে তাকে মনে রেখে লাভ কি। হয়ত অন্য কারো সাথে চুটিয়ে সংসার করছে জাপানে মনে মনে ভিড় ভিড় করলো।আর আরাফ এখানে আসবে কি করে, তবু মনকে মানাতে পারল না ভাবী ওই লোকটার কোন ছবি আছে আপনার কাছে?
প্লীজ আমাকে দেন একবার আমি তাকে দেখতে চাই প্রিয়ার বুকের ভিতরে তুলপাড় সৃষ্টি হয়।আরে নাহ্ পুরুষ মানুষের ছবি রেখে আমি কি করবো বলো, মাধবী তোমার কাছে আছে?না ভাবী আমি তো আরাফ ভাইকে দেখেই ফিদা ছবি তুলব কখন। জিসানের বউ উপস্থিত সকলেই হেসে দিল প্রিয়ার হাসির আড়ালে গুন্ডা ছেলেকে হারানোর কান্না।প্রিয়া আপ্পি পিংকি গেইটে রোহানকে মিষ্টি খাওয়ার সময় কিছু ছবি তুলছিলো দেখি থাকলে আপনাকে দেখাব।
ওকে, এতক্ষন আমাকে ক্ষেপালেন আপনি আগে লোকটাকে দেখেন তারপর আপনিও পছন্দ করবেন।প্রিয়া প্রসঙ্গ পাল্টাল আরাফ ছাড়া সে পৃথিবীর কোন পুরুষকে নিয়ে ভাবতে চায় না।ভাবী কোন শাড়ীটা পড়বেন দেন আমি পরীয়ে দিচ্ছি, মাধবী বলে উঠল আপ্পি আমাকে দিবে?শিওর একটু অপেক্ষা করো ভাবিকে পরিয়ে দেই।একে একে বৌভাতে যাবার জন্য ১০ -১৫ জন মেয়ে মহিলা এসে হাজির।
প্রিয়া তাদের সবাইকে শাড়ী,আর পার্লারের মতো সাজিয়ে দিল।মিরা প্রিয়াকে খোঁজতে খোঁজতে জিসানের রুমে আসলো।প্রিয়া! জ্বী মম।ওরে বাবা! সবাই দেখি প্রস্তুত শুধু আমার মায়ের সাজগুজ নেই।শোন মিরা মেয়ে শুধু তোমার একার নয়, এটা আমাদেরও মেয়ে! কথা শুনে মিরা তাকাল।ওহ্ বড় আপা, শেখর সাহেবের চাচাত বোন। আপা কেমন আছেন?
ভালো, শেখর ভাই বললো যেতেই হবে তাই আসা।খুব ভালো করছেন, ভাইজান ভাবীর জন্য আমাকেও আসতে হলো প্রিয়ার বাবা অসুস্থ তবু আসলাম।মিরার বাবার বাড়ি এখানে প্রায় সবাই পরিচিত গল্প ভালোই জমে উঠল।মম আমি সবাইকে সাজিয়ে দিলাম, তুমি চিন্তা করো না আমি কিছুক্ষনের মধ্যেই রেডি হয়ে যাব।
প্রিয়া মিতুর রুমে গেল মাধবীও সাথে গেল, প্রিয়া আপ্পি আমার শাড়ীর মেচিং কানের একটা দুল হারিয়ে গেছে।আস আমার সেট গুলো দেখবে যা পছন্দ হয় নিবে কোন সমস্যা নেই।প্রিয়া মাধবী মিলে গহনা পছন্দ করছে, প্রিয়া লাগেজ খুলে গোলাপী রং এর শাড়ীটা বের করলো বুকের বাম পাশটা কেঁদে ওঠল। আরাফের প্রিয় রং গোলাপী তাই প্রিয়া গত ৮ বছর ধরে এই রং এর কাপড় বেশি পড়ে..সাথে মেচিং করা আলংকার, কসমেটিকস সব পছন্দ করে আলাদা রাখল।
বউমা সকাল থেকে কিছুই খেলে না বলেই রোহানের মা মিতুর পাশে এসে বসল।মা আমি খেয়েছি তো সকালে আপনি চা, বিস্কুট দিলেন, পরে তনিমা আপু।হ্যাঁ তনিমা বলছে তুমি ভাত খাওনি, মিতু মাথা নিচু করে রাখল।বউমা।জ্বী মা।
এটা তোমার সংসার তোমার যা মন চায় খাবে কোন সমস্যা নেই, আমি যেমন রোহানের মা তেমনি তোমার মা। মা বলেই মিতু বাচ্চাদের মতো বেগম ফরিদকে জড়িয়ে ধরল। পাগলি মেয়ে বলেই রোহানের মা মিতুর কপালে চুমু দিলেন।মা মেয়েতে মিলে গেলে এখন এই বুড়ো বাবাটর দায়ীত্ব কে নেবে মা বলেই হাসলেন ফরিদ সাহেব।মিতু তাড়াতাড়ি বিছানা ছেড়ে নিচে নামল ফরিদ সাহেব দরজায় দাঁড়ানো।বাবা আপনাদের দায়ীত্ব নেওয়ার জন্যই তো আমি এবাড়িয়ে এসেছি বলেই রোহানের বাবাকে ধরে বিছানায় বসিয়ে দিলেন।
হা হা হা হা শেখর সাহেব তাহলে আমাকে মিথ্যা বলেছিলেন! বেগম ফরিদ,মিতু অবাক হলো।বাবা আম্মু আপনাকে কি মিথ্যা বলেছিলো?হ্যাঁ বলো আমিও শোনতে চাই বলে রোহানের মা মিতুকে জড়িয়ে ধরে রাখলো।
ফরিদ সাহেব হাসতে হাসতে বললেন “মিতুর বাবা বলছিলেন তিনি তার বোকা,অবুঝ মেয়েটাকে আমার বাড়িতে পাঠাচ্ছেন।তাকে যেন আমি খেয়াল রাখি,কিন্তু উল্টো হলো বউমা আমাদের ঘরের লক্ষী,বুদ্ধিমতী তাকে আমি কি দেখে রাখবো বলো, সে আমাদের দেখে রাখার দায়ীত্ব নিয়ে নিল হা হা হা হা।তা ঠিক বললো মিতুকে দুদিনে যতটা দেখছি, খুব ভালো মেয়ে আল্লাহ্ যেন সারাজীবন এমনি রাখে।মিতু লজ্জা পেল মনে মনে প্রিয়াকে ধন্যবাদ দিল আপ্পি তোমার শেখানো কথায় আমি ভালো বউ হতে পেরেছি।
তনিমা, রোহান, রিদম, আবিদ সবাই হাজির নতুন আসছে রোকন,ছোটন, অনিতা,বর্নি ওরা রোহানের বন্ধু বিয়েতে আসতে পারে নাই।
আন্টি,আঙ্কেল আপনারা কেমন আছেন? ভালো আছি বাবা তোমরা কেমন আছো জ্বী ভালো।বেগম ফরিদ ইশারা করলের, এবার আমাদের যাওয়া উচিত ওরা গল্প করুক। আচ্ছা তোমরা গল্প করো আমরা ভিতরে যাই বলেই ফরিদ সাহেব চলে গেলেন। রোহানের ফোন বেজে ওঠল যাও মিতুর কাছে আসার একটু সুযোগ হলো কথা বলার সময় পেল না।
আবিদ ছোট মামার ফোন গেট কে যেন আসছে, আমাকে খোঁজছে গেলাম দোস্ত তোরা কথা বল।ভাবী কেমন আছেন জ্বী ভালো। বর্নি বললো ভাবী মন থেকেই চাইছিলাম আপনাদের বিয়েটা হোক, খুশি হলাম। ছোটন রোহানের বললো ভাবী তিন বছর প্রেম করে বিয়ে তা কেমন লাগছে নতুন জীবন?
…..চলবে।
২৬টি মন্তব্য
সুপর্ণা ফাল্গুনী
আরাফের জন্য প্রিয়া তার সমস্ত ভালোবাসা তুলে রেখেছে, এখন সে আরাফের পছন্দের রঙটাও মনে রেখেছে। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ দিদিভাই।
মেয়েরা প্রিয় মানুষের সবকিছুই মনে রাখে, গ্রিফ্ট গুলো যত্ন করে রেখে দেয়।
প্রিয়া আরাফ দুজনেই তাদের প্রিয় রং মনে রেখেছে।
সুন্দর মতামতে আপ্লুত হলাম দিদি ভাই।
ফয়জুল মহী
কমনীয় ভাবনায় সৃজনশীল লেখা।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ ভাইয়া।
উৎসাহমূলক মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম, কৃতজ্ঞতা রইল।
ভালো থাকুন,
শুভ কামনা রইল।
ইঞ্জা
ধ্যাত আবার অপেক্ষা, খুব ভালোই তো এগুচ্ছেন আপু, গল্পের ধারাবাহিকতা কাকে বলে তা আপনার লেখা পড়লেই বুঝা যায়, আপু নেক্সট পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় ভাইজান।
আরেকটু অপেক্ষা করতে হবে, সামনে আরাফ প্রিয়ার দেখা হবে মনে হচ্ছে।
আপনার লেখা গল্প পড়েই আমার লেখার অনুপ্রেরনা পাই।
দোয়া রাখবেন ভাইজান, পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইল।
ভালো থাকবেন,
শুভ কামনা রইল।
ইঞ্জা
আপু আমি হয়তো সময় সফলতার কারণে অনেক সময় কমেন্ট করতে না পারলেও গল্প পড়ে যাচ্ছি।
সুরাইয়া নার্গিস
কৃতজ্ঞতা ভাইজান
মোঃ মজিবর রহমান
হয়ত অন্য কারো সাথে চুটিয়ে সংসার করছে জাপানে মনে মনে ভিড় ভিড়৷ ঃঃ বিড় বিড় হবে আপু। খমা করবেন ভুল হলে।
গল্প সুন্দর সাজিয়েছেন। ভাল লাগা রইল আপি।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ ভাইয়া।
লেখার পড়ে মনে হয়েছিলো ভুল হয়েছে, পরবর্তীতে ঠিক করে নিব।
সুন্দর মতামতে অনুপ্রানিত হলাম ভাইয়া, পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইল
মোঃ মজিবর রহমান
ইনশাল্লাহ পড়ার অপেক্ষায় রইলাম
সুরাইয়া নার্গিস
কৃতজ্ঞতা রইল ভাইয়া।
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
ভালোই লেগেছে এগিয়ে চলুক সাবলীল গতিতে। শুভ কামনা রইল।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় ভাইজান।
সুন্দর মতামতে আপ্লুত হলাম, পাশে থাকার জন্য শুকরিয়া।
পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইল, ভালো থ্কবেন।
শুভ কামনা রইল।
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
বোন সবসময় ভাই স্নেহ মমতা নিয়ে পাশে থাকবো ইন শা আল্লাহ। ভালো থাকবেন। আল্লাহ সহায় হোন।
সুরাইয়া নার্গিস
শুকরিয়া শ্রদ্ধেয় ভাইজান, আপ্লুত হলাম।
সুপায়ন বড়ুয়া
আরাফ নামে এখনো প্রিয়ার মনে এখনো তোলপাড় করে
তাহলে কি এখনো পারেনি ভুলতে ?
দেখা যাক কি হয়।
শুভ কামনা।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় দাদা।
সুন্দর মতামতে মুগ্ধ হলাম, প্রিয়া এখনো আরাফকে মনে মনে ভালোবাসে।
হয়ত খুব তাড়াতাড়ি আরাফ প্রিয়ার দেখা হবে মনে হয়।
পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইল দাদা।
ভালো থাকুন,
শুভ কামনা রইল।
নিতাই বাবু
দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছেন দিদি। ভালো লাগছে আপনার লেখা সিরিজ। চালিয়ে যান, সাথে আছি।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় দাদা।
সুন্দর মতামতে আপ্লুত হলাম,উপন্যাস প্রায় শেষের দিকে তাই দ্রুত শেষ হচ্ছে।
পরের পর্ব পড়ার জন্য আমন্ত্রন রইল দাদা।
ভালো থাকুন,
শুভ কামনা রইল।
শায়লা খান
চমৎকার প্রকাশ
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ বড় আপু।
সুন্দর মতামতে আপ্লুত হলাম, পাশে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই।
ভালো থাকুন,
শুভ কামনা রইল।
আলমগীর সরকার লিটন
চমৎকার লিখতেছেন নার্গিস আপু বই প্রকাশ কবে করবেন
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ রইল দাদা।
সুন্দর মতামতে আপ্লুত হলাম, পাশে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই।
বই বের করার ইচ্ছা আছে বাকিটা আল্লাহ্ ভরসা, দেশের করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই কাজে লাগব ইনশাল্লাহ্।
ভালো থাকবেন,
শুভ কামনা রইল।
খাদিজাতুল কুবরা
পাঠকের মনে পরের পর্বের অপেক্ষা তৈরি করা লেখকের পারদর্শিত, সেক্ষেত্রে আপনি সফল।
ভালো লাগলো জানতে ইচ্ছে করছে এরপর কি হবে?
পরের পর্বের অপেক্ষায়
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ আপু।
সুচিন্তিত মতামতে আপ্লুত হলাম, দারুন বলছেন এটা অবশ্যই ভালো একটা দিব দর্শকদের দৃষ্টি কাড়া।
পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইল আপু।
ভালো থাকবেন,
শুভ কামনা রইল।