চন্দ্র সূর্য্য সবই আছে আগের মত শুধু আমার আবেগগুলো মনে হয় হারিয়ে গেছে ঐ দূর আকাশেঁ নক্ষত্রের মাঝে….
গতকাল দূপুরের পর হতে অফিসের কাজের অবসরের ফাকে ফাকে প্রায় ৩/৪ঘন্টা – লিখছিলাম আমাদের প্রিয় সোনালীর জন্য আমারই প্রকাশিত অতৃপ্ত জীবন…ভালবাসা ০১ এর পর “অতৃপ্ত জীবন….ভালবাসা ০২” লেখা শেষ করে “প্রকাশে”এন্টার দিলে লেখাটি প্রকাশ না হয়ে খসড়াতে চলে যায়।খসড়াটি ওপেন করার পর দেখতে পেলাম লেখার শেষ দৃশ্যের আবেগমাখা কথাগুলো নেই অথাৎ লিখেছিলাম প্রায় ২৩/২৪ শত শব্দে, মুছে যাবার পর পেলাম প্রায় ১৪০০ শব্দ।এই প্রায় ১০০০ শব্দ কোথায় গেলো বুঝতে পারছিনা।সেই লেখাগুলো আবার লিখতে গেলে হারিয়ে যাওয়া লিখুনির আবেগ নাও আসতে পারে।কারন লেখা সব সময় লেখা যায়না।একেক সময় একেক আবেগ লিখুনিতে আসে।
কে কি অবস্হায় ব্লগ লিখেন জানিনা তবে আমার ব্লগে কিংবা অনলাইনে থাকতে হলে আমার অফিস চালু থাকতে হয় কারন আমার নিজস্ব কোন কন্পিউটার এখনও ক্রয় করিনি ।সে ক্ষেত্রে আমার লিখুনির সময় বের করে নেয়া বড়ই ডিফিকাল্ট।যত টুকু অফিস আওয়ারে সময় পাই ততটুকুই অনলাইনে থাকি।এ অবস্হায় আমার কোন লেখা মুছে যাওয়া এবং তা ফের লেখা বড়ই কষ্টকর হয়ে দাড়ায়।
এডমিনকে অনুরোধ করব একটু এদিকে নজর দিতে।
১১টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
লেখা হারানোর যন্ত্রনা যে হারাই সে ই জানে , অনেক পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে তা হাড়ে হাড়ে জানি ।
আপনার কষ্ট ও বুঝতে পারছি ।
ব্লগ টিম এ দিকটিতে নজর দিবে তা আমিও আশা করি ।
আপনার জানা কথাটি ই আমি বলতে পারি । ওয়ার্ডে লিখে এখানে পেষ্ট করুন ।
তবে এখানে পেষ্ট করার আগে এইচটিএমএল এ ক্লিক করে নিবেন ।
মা মাটি দেশ
ধন্যবাদ পরামর্শের জন্য।
ফরহাদ ফিদা হুসেইন
ওয়ার্ডে লিখে পেস্ট করাটাই উত্তম পন্থা
মা মাটি দেশ
ধন্যবাদ
জিসান শা ইকরাম
” থাকলে আজ পাহাড় সমতুল্য সন্পদের অধিকারী হতাশ।শহীদ জিয়াউর রহমান যে সার্কিট হাউসে শহীদ হন সে দিনের কিছু দৃশ্য আমার মনে দলটির প্রতি দাগ কেটে যায়।টিভিতে দেখাছিলাম হাজার হাজার জনতা রাস্তায় নেমে জিয়াউর রহমানের জানাযার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। ” ===== আপনার লেখাটি কি এরপরে আরো ছিল ? যদি থেকে থাকে আমরা আন্তরিক ভাবে দুঃখিত লেখা হাড়িয়ে যাবার জন্য। লেখা হাড়িয়ে যাবার কষ্ট আমরা উপলব্দি করতে পারি।
আমাদের উচিৎ ছিল একটি গাইড লাইন দেয়া , কতটা শব্দের পোস্ট দেয়া যাবে। সোনেলায় ৩০০০ শব্দ পর্যন্ত লেখা পোস্ট দেয়া যাবে। আপনার লেখার মাঝে ২ টি ছবি এবং বেশ স্পেস ছিল। ছবি এবং স্পেসে অনেক শব্দের স্থান দখল হয়ে যায়।
পরামর্শঃ
১। লেখা বড় হলে ভাগ ভাগ করে দেয়াই ভালো । পার্ট ১ ,২ , ৩ এভাবে। এর সুবিধা আছে – সাধারনত বড় লেখা ব্লগে বা নেটে খুব কম মানুষ পড়ে। এক্ষেত্রে যে কোন লেখা মাঝারি সাইজের ( ১০০০ শব্দের মাঝে ) হলেই ভালো হয়। একজন ধরা যাক একজন পাঠক ৩০ মিনিট থাকবেন এই ব্লগে। তিনি কিন্তু সবার লেখাই পাঠ করতে চাইবেন। বেশী বড় লেখাকে ভালো ভাবে সময় দিয়ে পাঠ করলে অন্য লেখা গুলো কিন্তু তিনি পড়তে পারবেন না । একজন লেখক তো চাইবেন তাঁর লেখাটি পাঠক যেন পড়েন।
তাই বড় লেখা গুলো ভাগ করে দেয়া ভালো । ২য় পর্বে ১ম পর্বের লিংক , ৩য় পর্বে ২য় পর্বের লিংক দিয়ে দিলেই হয়। তাতে শেষ পর্বে লেখকের পুরো লেখাটাই থাকে।
২। যদি লেখা অনেক বড় হয় । আর যদি লেখকের ইচ্ছে হয় , এক পোস্টেই পুরোটাই দিবেন, সেক্ষেত্রে সমগ্র লেখাটি একাধিক ভাগে ভাগ করে , প্রথম ভাগ পোস্ট করতে হবে । ২য় , ৩য় অংশ গুলো মন্তব্যে দিয়ে দেয়া যায়।
তারপরেও আপনার প্রতি সন্মান প্রদর্শন করে আমরা লেখার শব্দ সংখ্যা ৩০০০ এ উন্নিত করবো বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
শুভ কামনা , শুভ ব্লগিং ।
মা মাটি দেশ
ধন্যবাদ ,সমস্যা ক্লিয়ার করার জন্য-হ্যা লেখা আরো ছিল প্রায় ১০০০ শব্দ। 🙂 অনেক ধন্যবাদ ৩০০০ শব্দে উত্তির্ন করার আশ্বাস দেবার জন্য।আপনাদের ভালবাসার জন্যই সোনেলা এত দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে ।
জিসান শা ইকরাম
চেস্টা করা হচ্ছে সবার মনের মত ব্লগ করার জন্য ।
জি.মাওলা
লিখাএকটু বড় হলে তা আর পোষ্ট হয় না ,সমস্যায় আমিও পড়েছি, শেষে পর্ব করে প্রকাশ করেছি
খসড়া
সেনোলা শুনছো, আমারও অনেক লেখা হারিয়ে গেছে। যা হারায় তা আর লেখা যায় না আর লেখার মানসিকতাও থাকে না। 🙁
জিসান শা ইকরাম
আহারে , লেখা হারিয়ে যাবার জন্য সোনেলার পক্ষ থেকে দুঃখ প্রকাশ করছি। বড় লেখা কিন্তু না পড়েই অনেকে মন্তব্য দেন – খুব ভালো হয়েছে , খেয়াল রাখবেন ভাই 🙂
তৌহিদ
সবার মন্তব্যে অনেক কিছু শিখলাম। ধন্যবাদ ভাই।