এখানে শেষ নয়, এখানে শুরু।করোনার কারনে স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে অনলাইনে ক্লাশ নেয়ার উছিলায় এক জন ফাইভ ক্লাশের ছাত্রছাত্রীর হাতে তুলে দিয়েছেন অনলাইন ক্লাশ করতে এনড্রুয়েড ফোন!
যেটা দেখা গেছে, জোকের মত লেগে থাকা কিশোররা আসক্ত হয়৷৷সর্বোক্ষণ মাথা নীচু করে রাখে।
পাপজি বাপজির মত সব গেম বন্ধ করতে হয় সরকারকে।
শিক্ষক সন্তানের দ্বিতীয় অভিভাবক সেই হিসাবে আমরা যেমন শিক্ষককে মানতাম সন্মান করতাম।রাস্তায় চলার পথে মাথা উচু আর বুক ফুলিয়ে চলা আমরা শিক্ষকদের দেখলে মাথা নীচু করে সালাম দিয়ে কোন মতে পাশ কেটে যেতাম।শিক্ষকরাও আমাদের বাড়ী বাড়ী গিয়ে খোজ নিতেন৴যত্ন করে পড়াতেন৴সন্তানের মত আদর করত।আমাদের সময়টায় তেমনএকটা মোবাইলে ছড়াছড়ি ছিলো না ৴ছেলে মেয়ে মেট্রিক পর্যন্ত এক সাথে ক্লাশ করেছি।আড্ডাটাও কম দেইনি। ছেলে মেয়ে বলে কথা নেই যে কোন বাড়িতেই আমরা আড্ডা দিতাম।মেট্রিক এর বাইয়োলজিক্যাল প্রেট্ট্রিক্যাল খাতা আকঁতে পারতাম বলে আমার রুমে মেয়ে বন্ধু লেগেই থাকতো।কেউ কখনো বাধাও দেয়নি সন্দেহটাও করেনি।কারন তখন ছিলো সরলকাল আর এখন হলো গরমকাল।ইন্টানেটের খারাপ দিকটা এখন প্রকাশ্যে।কেউ কাউকে মানছে না৴জীবন চাহিদা মেটাতে গিয়ে স্বমী স্ত্রী উভয় সন্তানদের সময় দেয়াটা এখন প্রায় অসম্ভব।তাহলে সন্তান আদব কায়দা শিখবে কার কাছে?শিক্ষক৴৴ সেতো কুচিং নিয়ে মহা ব্যস্ত৴৴
তারপরও
এখন যে কোথাও ছাত্রশিক্ষক আমাদের মত ভালবাসার আত্মীয়তায় নজির নেই তা বলবো না ৴আছে তবে তা শতকরা অনেক কম।
বিদায় অনুষ্টান যখন রেগ ডে হয়ে যায় তখন আরো দেখার বাকী আছে।
দূর নয় আমরা নিয়মনীতিটা চাই।এখন ইউটিউভে গেইমে বাচ্চাদের আসক্ততা অনেক যা বয়স শিক্ষা সব দিক দিয়ে সে আনম্যাচিউর।এখানে আমাদের নিয়ম নীতিমলা মানতে উৎসাহিত বা নিয়ন্ত্রণ করাটা জরুরি।ধন্যবাদ।
যারা ব্যবস্যা নিয়ে ব্যস্ত তাঁদের বলে তো লাভ নেই, তাই নিজ পরিবার থেকেই সন্তানদের ও নিজেকে সুরক্ষা করতে হবে ভাইসাব। এটা আমার উপলদ্ধি।
কারণ দেশের সরকার দিয়ে কিছুই আশা করা যায় না।
১০টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
ডিজিটাল আসক্ত দূর করা খুব কঠিন। আমার মনে হই গাজা এর থেকে সহজ।
কি বলব ভাষা নাই। সামনে কি আছে সেটাই ভাবুন।
মনির হোসেন মমি
দূর নয় আমরা নিয়মনীতিটা চাই।এখন ইউটিউভে গেইমে বাচ্চাদের আসক্ততা অনেক যা বয়স শিক্ষা সব দিক দিয়ে সে আনম্যাচিউর।এখানে আমাদের নিয়ম নীতিমলা মানতে উৎসাহিত বা নিয়ন্ত্রণ করাটা জরুরি।ধন্যবাদ।
মোঃ মজিবর রহমান
যারা ব্যবস্যা নিয়ে ব্যস্ত তাঁদের বলে তো লাভ নেই, তাই নিজ পরিবার থেকেই সন্তানদের ও নিজেকে সুরক্ষা করতে হবে ভাইসাব। এটা আমার উপলদ্ধি।
কারণ দেশের সরকার দিয়ে কিছুই আশা করা যায় না।
মনির হোসেন মমি
অবশ্যই সহমত।সেই জন্যই নামটা এমন
ভালো হইয়া যাই।ধন্যবাদ ভাই।
আলমগীর সরকার লিটন
এই বোধশক্তিটুকু হারিয়ে গেছে সবিই খেয়ে নেট এই নেটি পরবে আবার সবটুকু ফিরে আনতে সত চিন্তা থাকতে হবে————
মনির হোসেন মমি
রাইট কবি।ডিজিটালেসন বাধা নয় সমস্যাটা নিয়মনীতি বাস্তবায়নে আর নৈতিক চরিত্রের অধঃপতন।এ থেকে ফিরে আসতে হবে।
ধন্যবাদ।
হালিমা আক্তার
চমৎকার পোস্ট। বিদায় অনুষ্ঠান যখন রাগ ডে হয়। একজন শিক্ষক হিসেবে নিজেকে খুব অসহায় মনে হয়। জানিনা সামনের দিনগুলোতে কি হবে। শুভ কামনা রইলো।
মনির হোসেন মমি
হুম খুব চিন্তার বিষয়।ধন্যবাদ।
বোরহানুল ইসলাম লিটন
সুন্দর মানবিক আহ্বান।
তবে আগের সরলতা এখন আর নেই।
তাইতো প্রকৃতর ঘাড়ে বসে মেকির এতো আস্ফালন।
আন্তরিক শুভ কামনা জানবেন সতত।
মনির হোসেন মমি
হুম ।।সুন্দর মন্তব্যের জন্য ভালবাসা।