
বিরিয়ানির সাথে বাঙালীর ভাব-ভালোবাসার কথা অজানা কোন ঘটনা নয়। খুব কম মানুষই আছেন যারা বিরিয়ানির প্রতি উদাসীন।
কাচ্চি বিরিয়ানি, চিকেন বিরিয়ানির পাশাপাশি দম বিরিয়ানি, পর্দা বিরিয়ানি সহ বহুমুখী স্বাদের এই বিরিয়ানি গুলোর আবিস্কার কর্তা কে, এর উৎপত্তি কোথায় এগুলো জানা না থাকলেও বিরিয়ানির স্বাদ নিতে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই। বিরিয়ানি একটি গণতান্ত্রিক খাবার, তাই আমিও আপাতত এর ইতিহাস খুড়তে যাচ্ছি না। আসুন আমরা এখন বিরিয়ানির গল্প করি।
সাথে থাকবে বিরিয়ানির ছবি 🙂
এটা পর্দা বিরিয়ানি।
বালতি বিরিয়ানি,উহু, যা ভাবছেন তা নয়। এই বিরিয়ানি বালতির মধ্যে রান্না করা হয় না, শুধু বালতি দিয়ে পরিবেশন করা হয়।
বিরিয়ানির প্রতি তীব্র আকর্ষণ টের পেয়েছিলাম বেশ ছোট থাকতেই। বাংলাদেশের বিরিয়ানির আদি ভুমি পুরনো ঢাকাকে ধরা হয়। আমার জন্ম, লালবাগে। শৈশবের বড় একটা অংশ কেটেছে সেখানে। জানি না স্বাদ সুত্রে নাকি জন্ম সুত্রে বিরিয়ানির প্রতি আগ্রহী হয়েছি কি না, তবে বিরিয়ানি আমার প্রথম প্রেম এটা শিউর।
আহা বিরিয়ানি! – মনে পড়ে, পুরনো ঢাকায় কাঁঠাল পাতা দিয়ে তৈরী এক ধরনের বাটির মতো দেখতে ছোট ছোট প্যাকেটে মোড়ানো থাকতো আমার ভালোবাসার বিরিয়ানি! যার সুঘ্রাণ আর স্বাদ আমাকে টেনে নিয়ে যেতো স্বপ্নের দুনিয়ায়, আমি চাইতাম বেহেশতে গিয়েও সেইরকম বিরিয়ানি খেতে। যদিও মরার কোন ইচ্ছেই আমার মাঝে ছিলো না!
পুরান ঢাকায় এখনো এভাবে কাঁঠাল পাতায় মুড়িয়ে বিরিয়ানি বিক্রি হতে দেখা যায়,
আরও আছে বাঁশ বিরিয়ানি, মানে বাঁশের খোলে ঢুকিয়ে রান্না করা হয়।
আমি এখন নিজেই বিরিয়ানি রান্না করে খাই, এবং মহা ধুমধামে খাই। চেষ্টা করি একটা উৎসব টাইপের ভাব নিতে। অথচ অনেকেই এটা উপভোগ করতে পারেন না, যারা জানেন না তাদের জন্য সামান্য কিছু টিপস দিলাম (রেসিপি না কিন্তু, ওটা শুধু ইনবক্সে দিবো 😜)
যেভাবে বিরিয়ানি খাবেন-
– প্রথমে ইচ্ছাটা বাড়িয়ে তুলুন
– আবহাওয়ার প্রতি তেমন মনোযোগ দেওয়ার দরকার নেই। বিরিয়ানি হলো নব্য প্রেমিক/প্রেমিকার মতো, সব সময়েই দারুণ!
– জিনিসপত্র যোগাড় করে রান্না শুরু করে দিন।
– নিজে রান্না করার ঝামেলায় যেতে না চাইলে বাসার অন্য কাউকে বলুন রেঁধে দিতে।
– জিনিসপত্র যোগাড় না থাকলে মন খারাপের দরকার নেই। রেডি হয়ে বেড়িয়ে পড়ুন, পছন্দের যেকোনো খাবারের দোকানে গিয়ে বসলেই পেয়ে যাবেন আপনার পছন্দের বিরিয়ানি। ( আগেই বলেছি এটা গণতান্ত্রিক খাবার, পাড়ার অলি-গলি সহ ফাইভ স্টারেও পাওয়া যায়)।
– বাইরে যেতে পারবেন না? নো টেনশন। হাতের মোবাইল ফোন টাকে কাজে লাগানোর এই সঠিক সময়। ক্লিক করুন ফুড পান্ডায়, অথবা পছন্দের কোন রেস্তোরাঁর নাম্বারে। অনলাইনে ঘুরতে ঘুরতেই বিরিয়ানি হাজির!
– কথায় আছে পুরুষের ভালোবাসা নাকি মন থেকে শুরু হয়ে পেটে গিয়ে থামে! স্বামীরা কিপ্টুস হোক অথবা উদার তাদের পেট শান্তি তো দুনিয়া শান্তি। আপুদের বলছি, আপনারা তাদেরকে মাঝে মধ্যে বিরিয়ানি খাওয়ানোর চেষ্টা করুন। এই ফর্মুলায় মনোবাঞ্ছা দ্রুত পুরণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
– অনেক স্ত্রীরা অল্পতেই হাজব্যান্ড এর উপর রেগে যায়। তারা তাদের স্বামীদের নিয়ে হতাশ। সেইসব স্বামীরা দ্রুত বিরিয়ানি রান্না শিখে নিতে পারেন। আপনার হাতে রান্না করা এক প্লেট ভালোবাসার বিরিয়ানি আপনার প্রিয়তমার রাগ ভাঙিয়ে দিবেই।
পরিশেষ- বিরিয়ানি শেষে দই, আইস্ক্রিম,লাচ্ছি, ফালুদা অথবা বোরহানি / কোক খেতে ভুলবেন না কিন্তু।
ও হ্যা,নিরামিষ বিরিয়ানিও হয়, যেমন এঁচোড়ের বিরিয়ানি 🙂
অঃকঃ- মনে রাখবেন লাইফ ইজ বিউটিফুল, আর ব’ তে বিরিয়ানিও 😜☺️
*ফিচার ছবি- আমার।
অন্যান্য ছবি- নেট থেকে সংগৃহীত।
২৯টি মন্তব্য
রোকসানা খন্দকার রুকু
তা ফিচার ছবির বিরিয়ানী রেঁধে একা একা খেলেন কাঁচা মরিচ পেয়াজ আচার দিয়ে? আমাদের জন্য শুধু রেসিপি ইনবক্স? কিছু বিরিয়ানী পাঠাতে পারতেন! কিপটুস!!!
এই যে সাত সকালে এতো এতো টিপসের সাথে পড়তে গিয়ে আমার লোল পরে বেহাল দশা। রাঁধতে যেহেতু পারি না সেহেতু অনেক বেলা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে হোটেল গিয়ে খাওয়ার জন্য।
ঢাকার বিরিয়ানী সত্যিই অসাধারণ! যে টেষ্ট করেনি তার জীবন বৃথা। ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।
সাবিনা ইয়াসমিন
কাঁচা মরিচ, পেয়াজ আর আমের আচার দিয়ে খেয়েছিলাম! আপনি কীভাবে বুঝলেন!! তাজ্জব হয়ে গেলাম।
আহারে, আপনার এই অবস্থা হবে জানলে ইনবক্সে বিরিয়ানিই পাঠাতাম, আপনি ডাউনলোড করে খেয়ে নিতেন।
প্রথম মন্তব্যর জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আর অনেক অনেক শুভ কামনা দিলাম 🌹🌹
রোকসানা খন্দকার রুকু
ইনবক্স এ বলবো।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
আহারে বিরিয়ানীর ছবি দেখে সত্যিই মুখ পানিতে ভরে উঠেছে। খারাপ হোক, ভালো হোক নিজের রান্না বিরিয়ানী পেট ভরে খাওয়া যায়। হোটেলে মাংসটা সবসময় ভালো দেয় না বা কম দেয় ☹️☹️☹️☹️। অসংখ্য ধন্যবাদ বিরিয়ানীর কথা মনে করিয়ে দেবার জন্য। ভালো থাকুন বিরিয়ানী ময় জীবন হোক ❤️❤️❤️❤️
সাবিনা ইয়াসমিন
ঢাকাই বিরিয়ানির স্বাদ আসলেই অপুর্ব হয়। এখনো অনেক রেস্টুরেন্ট আছে যারা তাদের ঐতিহ্য ও মান ধরে রেখেছে। তবে উল্টাপাল্টা স্বাদের বিরিয়ানির চেয়ে নিজের ঘরে রান্না করে খাওয়া ভালো।
ভালো থাকুন সারাক্ষণ, শুভ কামনা 🌹🌹
আলমগীর সরকার লিটন
কাঁঠাল পাতা মুরানো বিরিয়ানীর কথা মনে পরে গেলো সেই ১৯৯৬ সালে ঢাকাতে প্রথম আসি তখন আমার বড় ভাইয়ের সাথে কাঁঠাল পাতা মুরানো বিরিয়ানী নিয়ে আসি সত্যই খুব মজার স্বাদ——————
সাবিনা ইয়াসমিন
আসলেই, ঐ বিরিয়ানির স্বাদ আর সুবাসের তুলনা ছিলো না। আপনার স্মৃতি সম্বলিত কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ লিটন ভাই। ভালো থাকুন, শুভ কামনা 🌹🌹
আরজু মুক্তা
এগুলো না শুনি, না বুঝি। দাওয়াত চাই। সেটা কাঁঠাল পাতায় হলেও।
আজ বাসায় গেস্ট। রান্না হচ্ছে বি রি য়া নি।
এছাড়া প্রতি শুক্রবার রান্নার ঝামেলা এড়ানোর জন্য বিরিয়ানি ই ভালো কাজ দেয়।
সাবিনা ইয়াসমিন
বিরিয়ানির বহুমাত্রিক গুনের মধ্যে এটাও অন্যতম, অন্যান্য রান্নার চাইতে বিরিয়ানি রান্নায় হ্যাপা কম থাকে।
প্রতি শুক্রবার বিরিয়ানি রান্না করেন!! আপনার শহরে শুক্রবার বেড়াতে গেলে আপনার বাসাতেই উঠবো ইনশাআল্লাহ।
কাঠাল পাতায় মোড়ানো বিরিয়ানির দাওয়াত রইলো, ঢাকায় এলে নিয়ে গিয়ে খাওয়াবোনে 🙂
ভালো থাকুন, শুভ কামনা 🌹🌹
জিসান শা ইকরাম
আজ বৃস্টি হচ্ছে সকাল থেকে। বিরিয়ানি খাওয়ার আদর্শ সময় এটিই।
বিরিয়ানি আমার অত্যন্ত প্রিয় খাবার, কাচ্চি বিরিয়ানি প্রিয় বেশী।
সঠিক ভাবে রান্না হলে এর ঘ্রানে বলা যায় পাগল হয়ে যাই।
আমিও রান্না করি মাঝে মাঝে, সবাই বলে ভালোই হয় রান্না।
দম বিরিয়ানি, পর্দা বিরিয়ানি আবার কি? এই নামে বিরিয়ানি আছে তা জানতাম না।
ডোম বিরিয়ানি খেলে কি দম বেশিক্ষণ রাখা যায়? কেন এই নাম?
পর্দা বিরিয়ানি কি পর্দা দিয়ে ঢেকে রাখে? একটি ডিটেইলস দিয়েন তো।
আজ বাসায় বিরিয়ানি রান্না হয়নি, তবে খাবার ইচ্ছে প্রবল। বৃস্টিতে বাইরে যেতে পারছি না, আমাদের এখানে অনলাইনে খাবার দেয়ার ব্যবস্থা নেই। আজকেই আপনার এই পোষ্ট দেয়া লাগবে কেন? কোথায় পাবো এখন বিরিয়ানি?
ফিচার ছবিতে দেয়া বিরিয়ানির ভাগ চাই।
শুভ কামনা।
সাবিনা ইয়াসমিন
হাহাহাহাহা আপনার কমেন্ট পড়ে হাসতেই আছি! বিরিয়ানি আপনার কত্ত ফেবারিট তা বুঝতে পারছি আপনার দীর্ঘ মন্তব্য পড়ে 🙂
পর্দা বিরিয়ানি রান্না হয় অন্যান্য বিরিয়ানির মতোই, শুধু রান্না শেষে একটা আবরণ দিয়ে পরিবেশন করা হয়।
দম বিরিয়ানি বলেও আলাদা কিছু নেই, সব বিরিয়ানিই রান্নার শেষদিকে কিছুক্ষণ দম দিয়ে রাখতে হয়ে। এই বিরিয়ানি রান্নার শুরু থেকেই সব মিশ্রণ হাড়িতে দিয়ে এটাকে ঢাকনা দিয়ে চারপাশ আটার গোলায় মুড়িয়ে রাখে, একদম রান্না শেষে পরিবেশনের আগ মুহুর্তে ঢাকনা খুলে দেয়। এতে স্বাদ গন্ধ অটুট থাকে। একদমে রান্না করা হয়, তাই এটাকে দম বিরিয়ানি বলে।
লিখলেন আপনি নিজে বিরিয়ানি রান্না করতে জানেন, আবার সেটা নাকি খুউউব টেস্ট হয়! তাহলে আপনার বাইরে গিয়ে কাজ কি!! নিজেই রান্না করে বাড়ির সবাইকে নিয়ে খান, আর আমার জন্য ছোট্ট একটা বক্সে পার্সেল পাঠিয়ে দিন।
ফিচারের বিরিয়ানি এখন অতীত হয়ে গেছে 🙂
ভালো থাকুন, নিরাপদের থাকুন।
শুভ কামনা 🌹🌹
প্রদীপ চক্রবর্তী
বাপরে বাপ!
এত বিরিয়ানি আর এত সুন্দর সুন্দর নাম।
এ বৃষ্টিতে বিরিয়ানি বেশ মানায়।
.
বেশ লাগলো, দিদি।
সাবিনা ইয়াসমিন
বিরিয়ানি হলো একমাত্র পরিবেশ বান্ধব খাবার।
গমরের দুপুর, বৃষ্টির দিন অথবা হাড় জিড়জিড়ে শীত, যেকোনো পরিবেশে খাওয়া চলে 🙂
ভালো থেকো প্রদীপ, শুভ কামনা 🌹🌹
স্বপ্নীল মেঘ
বিরিয়ানি পচন্দ কিন্তু এতো নাম জানা ছিলোনা।
একদিন খাওয়াবেন আশা করি 😋😋।
সাবিনা ইয়াসমিন
বিরিয়ানির এতো নাম হয়েছে সময়ের চাহিদায়, জিনিস কিন্তু একই আছে।
ইনশাআল্লাহ খেতে পারবেন।
ভালো থাকুন, শুভ কামনা 🌹🌹
বোরহানুল ইসলাম লিটন
হায় এ কি কান্ড
ভুখা হলো ভান্ড
এবার আমি কোন দিকে চলি,
মন ছিল ক্লান্ত
হয়ে গেলো জ্যান্ত
পাই না তবুও কোন গলি।
অসাধারণ লোভনীয় লেখা মাননীয়।
ভীষণ ভীষণ মুগ্ধতায় মনের আবেশে দু’চরণ লিখে গেলাম।
আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা জানবেন সতত।
সাবিনা ইয়াসমিন
আপনার ছন্দবদ্ধ মন্তব্যে আমি পুলকিত বোধ করছি। এমন মুগ্ধতার জবাবে কি লিখি ভেবে পাচ্ছি না। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন। শুভ কামনা 🌹🌹
* নতুন লেখা দিন, আপনাকে এখন ব্লগে খুব একটা দেখি না।
বোরহানুল ইসলাম লিটন
একটু সমস্যায় ক্ষণ চলছে
তাই নিয়মিত হতে পারি না।
কৃতজ্ঞতা রইল নিরন্তর। দোয়া করবেন আমার জন্য।
তৌহিদুল ইসলাম
লেখা পড়ে কত রকমের বিরিয়ানি সম্পর্কে জানলাম আজ! একটা সময় ছিলো তেহারি, বিরিয়ানি, পোলাও আমি জম্পেশ করে খেতে পারতাম। এখন আর ভারী খাবার খেতে পারিনা। তেল খাবার এভোয়েড করতে করতে এই অবস্থা হয়েছে।
শুভকামনা আপু।
সাবিনা ইয়াসমিন
মাঝে মাঝে খেতে পারেন ভাই। দুই দিনের দুনিয়ায় ছাড় দিয়ে কতো চলা যায়! মাঝে মধ্যে পছন্দের দাম দিলে লাইফ বিউটিফুল হবেই 🙂
অনেক ভালো থাকুন, শুভ কামনা রইলো 🌹🌹
মোঃ মজিবর রহমান
বিরিয়ানী খাওয়া একা একা স্বাস্থের জন্য বেশি অনুপকারী।
জানলান বাট রান্নাও হবেনা কপালে জুটবেও না।
সাবিনা ইয়াসমিন
হাহাহাহা, বিরিয়ানি একা খাওয়া আসলেই ঠিক না। নিজে রান্না করেই খেতে হবে এমন কোন নিয়ম নেই। কথায় আছে ইচ্ছা থাকিলেই উপায় হয় 🙂
শুভ কামনা রইলো ভাইজান 🌹🌹
মোঃ মজিবর রহমান
“ইচ্ছা থাকিলেই উপায় হয়” এই বাক্যে আমি পুরোপুরি একমত নই। আপু
হালিমা আক্তার
বিরিয়ানি পছন্দ তবে মাঝে মাঝে খেতে ভালো লাগে।হরেক রকম বিরিয়ানির নাম জানলাম, পর্দা বিরিয়ানি বুঝলাম না। শুধু রেসিপি দিলে চলবে। দাওয়াত দিতে হবে না। শুভকামনা। ভালো থাকবেন।
সাবিনা ইয়াসমিন
পর্দা বিরিয়ানি লিখে ইউটিউবে সার্চ করলে এই সম্পর্কে জানতে পারবেন। পড়ে মন্তব্য দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা 🌹🌹
রেজওয়ানা কবির
চাইনিজটা একটু বেশি পছন্দ আমার। বিরিয়ানি একটু কম পছন্দ,তবে মাঝে মাঝে খেতে ভালো লাগে।আপনার লেখা পড়ে আজ ভাবলাম করেই ফেলি বিরিয়ানি রান্না! আজাদের আবার ভিষন পছন্দ। ও হ্যা আপু দম বিরিয়ানির কথা আর বালতি বিরিয়ানির কথা প্রথম শুনলাম। আপনার রান্না বিরিয়ানির অপেক্ষায় থাকলাম। শুভকামনা।
সাবিনা ইয়াসমিন
বিরিয়ানি অথবা চাইনিজ মাঝে মধ্যেই খাওয়া ভালো, আমাদের বাঙালি পেটে এগুলো রেগুলার হজম হবে না। আজাদ ভাইয়ের সাথে পছন্দের মিল পেয়ে ভালো লাগলো।
ব্যাটে-বলে মিলে গেলে ইনশাআল্লাহ একদিন এক সাথে বসে বিরিয়ানি ভোজন করবো 🙂
ভালো থাকুন, শুভ কামনা অবিরাম 🌹🌹
হালিম নজরুল
বিরিয়ানি সম্পর্কে অনেককিছু জানলাম। আপনাকে ধন্যবাদ।
সাবিনা ইয়াসমিন
আপনার ব্যস্ত সময়ের মাঝে ব্লগে এসেছেন দেখে ভালো লাগলো হালিম ভাই। আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সব সময়। শুভ কামনা 🌹🌹