আপনি মরুভুমির জলদস্যু,
জয় ভাইকে কে কি বলেছে তা আলাদা।
দেশের প্রধান কিছু পরামর্শ দিতে পারে কিন্তু এই শিক্ষিত সুচতুর বোকা এইচ টি ইমাম কেন বমা ফাটাবেন।
না সে দালালী শুরু করছে না সরকারকে বিপদে ফেলার পাঁয়তারা করছেন তা ভেবে দেখার বিষয়।
একটি কথাকে বিভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা করা যায় মজিবর ভাই। উদ্যোক্তা হবার পরামর্শ যে বিশাল ইন্ডাষ্ট্রি করতে হবে এমন না ভাবলেও চলে। দেশের লেখা পড়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে, পড়াশুনা শেষ করেই একটি চাকরী। একটি উদহারন দেই, কবুতর পালন করেও লাখ টাকা আয় করা যায় মাসে। পড়াশুনা শেষ করে কর্ম সংস্থান ব্যাংক থেকে বিনা জামানতে ১ লাখ টাকা লোন নিক কেউ। বাড়ির ছাদে কবুতর পালন করা যায়, গাজিপুরে আছে এমন অনেক চাষী। দেখে আসতে পারে যে কেউ। একবারে বিশাল ধনী হবার চিন্তা বাদ দিয়ে ধীরে ধীরে ধনী হবার চিন্তা করার দিকে মন দেয়া উচিৎ আমাদের।
উদাহরন টা খুব ভাল দিয়েছেন। ভূমি যখন আমরা আর বাড়াতেই পারছিনা তখন শুল্কমুক্ত আকাশকে কাজে লাগিয়ে জীবিকা নির্বাহের প্ল্যানটা কিন্তু মন্দ না। যে আইডিয়া থেকেই আমরা গড়ে তুলছি বড় বড় অট্টালিকা, যাকে আমরা অনেক সময় বলে থাকি ‘ভার্টিক্যাল স্লামস’।
শিশির কনা, হ্যাঁ আমি কি বলতে চেয়েছি তা একটু উপলদ্বি করুন।
আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পরামরশকে অস্বীকার বা খারাপ বলছিনা। তাঁকে আত্তাথেকে সন্মান করি ভালবাসি।
আমার কথা হল মিস্টার ইমাম ও নেত্রীর কথার পার্থক্য নিয়েই আমার লেখা। যারা রাজনীতি করবে তারা কেন চাক্রী করবে তাদেরই ব্যাবসা বা উদ্যক্তা হয়া সমিচিন। কারণ চাকরি করে রাজনিতির সময় পাওয়া জাবেনা।
মেইন হল সাধারন মানুস উদ্যক্তা হবে আর দলের ক্যাডার চাকরি করবে এই আহ্বান কতটুকু যুক্তিযুক্ত।
লেখাটি আরো গুছিয়ে লিখলে ভালো হতো মজিবর ভাই।
খুব ভালো একটি টপিকস।
উদ্যোক্তা হবার বিষয়ে শিশির কনার বক্তব্যের সাথে একমত।
আর অর্থ মন্ত্রীর কথা কি বলবো– এই লোকটার অনেক কথাই বিরক্ত হন সবাই।
প্রিয় জিসান ভাই, আমি উদ্যক্তা বিষয়ে মোটিভেটকে অবজ্ঞা বা অমান্য করিনি।
আমার কথা হল মিস্টার ইমাম ও নেত্রীর কথার পার্থক্য নিয়েই আমার লেখা। যারা রাজনীতি করবে তারা কেন চাকরী করবে তাদেরই ব্যাবসা বা উদ্যক্তা হয়া সমিচিন। কারণ চাকরি করে রাজনিতির সময় পাওয়া জাবেনা।
মেইন হল সাধারন মানুস উদ্যক্তা হবে আর দলের ক্যাডার চাকরি করবে এই আহ্বান কতটুকু যুক্তিযুক্ত।
পড়াশোনা শেষ করে চাকরি করতেই হবে এমন কথা আসলে নেই। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপট এমনই হয়ে গেছে। যেকারনে অন্য কোন পেশায় শিক্ষিত মানুষ নেই উন্নতিও নেই। সবকিছুর আগে স্বশিক্ষা টা জরুরী।
রাজনীতি বিদদের রাজনীতিতে আসার আগে কথা বলতে পারার মতো একটা কোর্স বাধ্যতামূলক করা হোক।
প্রিয় দিদি, আমি উদ্যক্তা বিষয়ে মোটিভেটকে অবজ্ঞা বা অমান্য করিনি।
আমার কথা হল মিস্টার ইমাম ও নেত্রীর কথার পার্থক্য নিয়েই আমার লেখা। যারা রাজনীতি করবে তারা কেন চাকরী করবে তাদেরই ব্যাবসা বা উদ্যক্তা হয়া সমিচিন। কারণ চাকরি করে রাজনিতির সময় পাওয়া জাবেনা।
মেইন হল সাধারন মানুস উদ্যক্তা হবে আর দলের ক্যাডার চাকরি করবে এই আহ্বান কতটুকু যুক্তিযুক্ত।
লেখার টাইটেলটা ভাল দিয়েছেন। হ্যাঁ, এ রোগে আমরা আক্রান্ত মোটামুটিভাবে পুরো জাতিই বলতে পারেন। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি একটু পালটালে চাকরি বনাম উদ্যোক্তা আসত না। এ রকম হয়তো হতে পারত, উদ্যোক্তা বাড়লে আমাদের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বাড়বে, কাজের ক্ষেত্র প্রসারিত হবে, চাকরির সুযোগ এমনিতেই বেড়ে যাবে কয়েকগুন।
আপনাকে ধন্যবাদ, আমার কথা হল মিস্টার ইমাম ও নেত্রীর কথার পার্থক্য নিয়েই আমার লেখা। যারা রাজনীতি করবে তারা কেন চাকরী করবে তাদেরই ব্যাবসা বা উদ্যক্তা হয়া সমিচিন। কারণ চাকরি করে রাজনিতির সময় পাওয়া জাবেনা।
মেইন হল সাধারন মানুস উদ্যক্তা হবে আর দলের ক্যাডার চাকরি করবে এই আহ্বান কতটুকু যুক্তিযুক্ত।
২৭টি মন্তব্য
মরুভূমির জলদস্যু
এই সব হাবিজাবি লিখেন না। কয়দিন আগে দেখলাম শুধু জয়কে ভাই বলার করণে এক জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ;?
মোঃ মজিবর রহমান
আপনি মরুভুমির জলদস্যু,
জয় ভাইকে কে কি বলেছে তা আলাদা।
দেশের প্রধান কিছু পরামর্শ দিতে পারে কিন্তু এই শিক্ষিত সুচতুর বোকা এইচ টি ইমাম কেন বমা ফাটাবেন।
না সে দালালী শুরু করছে না সরকারকে বিপদে ফেলার পাঁয়তারা করছেন তা ভেবে দেখার বিষয়।
শিশির কনা
একটি কথাকে বিভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা করা যায় মজিবর ভাই। উদ্যোক্তা হবার পরামর্শ যে বিশাল ইন্ডাষ্ট্রি করতে হবে এমন না ভাবলেও চলে। দেশের লেখা পড়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে, পড়াশুনা শেষ করেই একটি চাকরী। একটি উদহারন দেই, কবুতর পালন করেও লাখ টাকা আয় করা যায় মাসে। পড়াশুনা শেষ করে কর্ম সংস্থান ব্যাংক থেকে বিনা জামানতে ১ লাখ টাকা লোন নিক কেউ। বাড়ির ছাদে কবুতর পালন করা যায়, গাজিপুরে আছে এমন অনেক চাষী। দেখে আসতে পারে যে কেউ। একবারে বিশাল ধনী হবার চিন্তা বাদ দিয়ে ধীরে ধীরে ধনী হবার চিন্তা করার দিকে মন দেয়া উচিৎ আমাদের।
অরণ্য
উদাহরন টা খুব ভাল দিয়েছেন। ভূমি যখন আমরা আর বাড়াতেই পারছিনা তখন শুল্কমুক্ত আকাশকে কাজে লাগিয়ে জীবিকা নির্বাহের প্ল্যানটা কিন্তু মন্দ না। যে আইডিয়া থেকেই আমরা গড়ে তুলছি বড় বড় অট্টালিকা, যাকে আমরা অনেক সময় বলে থাকি ‘ভার্টিক্যাল স্লামস’।
মোঃ মজিবর রহমান
শিশির কনা, হ্যাঁ আমি কি বলতে চেয়েছি তা একটু উপলদ্বি করুন।
আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পরামরশকে অস্বীকার বা খারাপ বলছিনা। তাঁকে আত্তাথেকে সন্মান করি ভালবাসি।
আমার কথা হল মিস্টার ইমাম ও নেত্রীর কথার পার্থক্য নিয়েই আমার লেখা। যারা রাজনীতি করবে তারা কেন চাক্রী করবে তাদেরই ব্যাবসা বা উদ্যক্তা হয়া সমিচিন। কারণ চাকরি করে রাজনিতির সময় পাওয়া জাবেনা।
মেইন হল সাধারন মানুস উদ্যক্তা হবে আর দলের ক্যাডার চাকরি করবে এই আহ্বান কতটুকু যুক্তিযুক্ত।
ছাইরাছ হেলাল
আমাদের অপেক্ষা করতে হবে।
মোঃ মজিবর রহমান
হ্যাঁ হেলাল ভাই অপেক্ষা আর অপেক্ষা জীবন পার।
কি আশায় বাধি খেলা ঘর ………………।
জিসান শা ইকরাম
লেখাটি আরো গুছিয়ে লিখলে ভালো হতো মজিবর ভাই।
খুব ভালো একটি টপিকস।
উদ্যোক্তা হবার বিষয়ে শিশির কনার বক্তব্যের সাথে একমত।
আর অর্থ মন্ত্রীর কথা কি বলবো– এই লোকটার অনেক কথাই বিরক্ত হন সবাই।
মোঃ মজিবর রহমান
প্রিয় জিসান ভাই, আমি উদ্যক্তা বিষয়ে মোটিভেটকে অবজ্ঞা বা অমান্য করিনি।
আমার কথা হল মিস্টার ইমাম ও নেত্রীর কথার পার্থক্য নিয়েই আমার লেখা। যারা রাজনীতি করবে তারা কেন চাকরী করবে তাদেরই ব্যাবসা বা উদ্যক্তা হয়া সমিচিন। কারণ চাকরি করে রাজনিতির সময় পাওয়া জাবেনা।
মেইন হল সাধারন মানুস উদ্যক্তা হবে আর দলের ক্যাডার চাকরি করবে এই আহ্বান কতটুকু যুক্তিযুক্ত।
সোনিয়া হক
ঘুষ তাহলে বৈধ :D)
মোঃ মজিবর রহমান
অরথমন্ত্রীর মতে তাই, অবৈধ যদি কাজে গতি আনে তাতে সমস্যা নেই তার মতে।
সঞ্জয় কুমার
মাল সাহেব বরাবরই এমন মালামাল মার্কা মতামত প্রকাশ করেন ।
মোঃ মজিবর রহমান
হ্যাঁ সঞ্চয়দা, কিন্তু তার মাথার উপর উপদেস্টার জন্য তাঁর কাজের বা কথার অনেক সমস্যা হয়।
কথায় আছেনা, “এক বনে দুই বাঘ থাকা সম্ভব নয়”।
শুন্য শুন্যালয়
পড়াশোনা শেষ করে চাকরি করতেই হবে এমন কথা আসলে নেই। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপট এমনই হয়ে গেছে। যেকারনে অন্য কোন পেশায় শিক্ষিত মানুষ নেই উন্নতিও নেই। সবকিছুর আগে স্বশিক্ষা টা জরুরী।
রাজনীতি বিদদের রাজনীতিতে আসার আগে কথা বলতে পারার মতো একটা কোর্স বাধ্যতামূলক করা হোক।
মোঃ মজিবর রহমান
প্রিয় দিদি, আমি উদ্যক্তা বিষয়ে মোটিভেটকে অবজ্ঞা বা অমান্য করিনি।
আমার কথা হল মিস্টার ইমাম ও নেত্রীর কথার পার্থক্য নিয়েই আমার লেখা। যারা রাজনীতি করবে তারা কেন চাকরী করবে তাদেরই ব্যাবসা বা উদ্যক্তা হয়া সমিচিন। কারণ চাকরি করে রাজনিতির সময় পাওয়া জাবেনা।
মেইন হল সাধারন মানুস উদ্যক্তা হবে আর দলের ক্যাডার চাকরি করবে এই আহ্বান কতটুকু যুক্তিযুক্ত।
অরণ্য
লেখার টাইটেলটা ভাল দিয়েছেন। হ্যাঁ, এ রোগে আমরা আক্রান্ত মোটামুটিভাবে পুরো জাতিই বলতে পারেন। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি একটু পালটালে চাকরি বনাম উদ্যোক্তা আসত না। এ রকম হয়তো হতে পারত, উদ্যোক্তা বাড়লে আমাদের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বাড়বে, কাজের ক্ষেত্র প্রসারিত হবে, চাকরির সুযোগ এমনিতেই বেড়ে যাবে কয়েকগুন।
মোঃ মজিবর রহমান
আপনাকে ধন্যবাদ, আমার কথা হল মিস্টার ইমাম ও নেত্রীর কথার পার্থক্য নিয়েই আমার লেখা। যারা রাজনীতি করবে তারা কেন চাকরী করবে তাদেরই ব্যাবসা বা উদ্যক্তা হয়া সমিচিন। কারণ চাকরি করে রাজনিতির সময় পাওয়া জাবেনা।
মেইন হল সাধারন মানুস উদ্যক্তা হবে আর দলের ক্যাডার চাকরি করবে এই আহ্বান কতটুকু যুক্তিযুক্ত।
ব্লগার সজীব
ভালোই লিখেছেন মজিবর ভাই।
মোঃ মজিবর রহমান
কি লিখেছিনা জানিনা সজীব ভাই, মনের ক্লান্তি বা এলোমেলো সংলাপ শুনলে মন্টা খারাপ লাগে
সেই থেকে লেখা।
খেয়ালী মেয়ে
এদের নিয়ে বেশি কিছু বলার নেই, শুধু একটাই চাওয়া এদের যেন শুভবুদ্ধির উদয় হয়…..
মোঃ মজিবর রহমান
সেই অপেক্ষায় আছি আপুনি।
ওয়ালিনা চৌধুরী অভি
জটিল, কিন্তু লেখা ফেলে গেলেন কোথায়।
মোঃ মজিবর রহমান
আমার সোনেলা ব্যাবহারে অনেক সমস্যা পাচ্ছি কয়েকদিন,
প্রবেশ করলে নাম ও অবস্থান বঝা যাচ্ছিলোনা। আবার অফিসের কাজেও ব্যাস্ত ছিলাম আপুনি।
লীলাবতী
ভালো লিখেছেন ভাইয়া।
মোঃ মজিবর রহমান
গুছিয়ে লিখতে পারিনি আপু।
সময়ের খ্যব অভাব।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
মেহেরী তাজ
খারাপ লাগে খুব, খুব খারাপ লাগে।
মোঃ মজিবর রহমান
খারাপ লাগ্লেও আমাদের কিছু করা নাই।