দীর্ঘদিন কবরবাসের পর রোদ্দুর অসহ্য লাগে
চোখ জ্বালা করে; মনন ও মগজে নির্বোধ মিথস্ক্রিয়া
পুনরুত্থানকালেও আকাশে মেঘ ছিলো না…।
পূর্ণিমায় সমাপ্তি, রোদেলা দিনে এলো নতুন বছর।
ঘুম আসে, ঘুম-ঘুম ভাঙে; বঙ্গাব্দে, খ্রিস্টাব্দে, হিজরিতে…।
তৃতীয় বিশ্বের ফেরেশতা দুর্বল ডানায় চেষ্টা করে অবিরাম
উড়ে যেতে নন্দন-কাননে; বছর যায়, বছর আসে।
জানে না, কে যেন সুতোয় বেঁধেছে ডানা, দুর্বাঘাসে…।
ঘুমাও মানুষেরা, শান্তির ঘুম; কয়েক শতাব্দী ধরে
তৃতীয় বিশ্বের ফেরেশতা শয়তান হয়ে ফিরেছে পৃথিবীতে।
শান্তির কবর ঢেকে যাবে ঝরা পাতায়, আবর্জনায়…।
নর্থ সার্কুলার রোড,
ধানমন্ডি, ঢাকা
৩০ জুলাই, ২০১৫
১৪টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
সুন্দর কথামালা
দারুন ভাব প্রকাশ।
সাতকাহন
ধন্যবাদ।
অলিভার
ঘুমিয়ে থাকলে যদি তৃতীয় বিশ্বের ফেরেশতা শয়তান হয়ে ফিরে আসে তা ঠেকাতে করণীয় কি হতে পারে?
ছন্দমালায় ভালোলাগা..
সাতকাহন
:p
ইমন
বাহ ! 🙂
সাতকাহন
\|/
খেয়ালী মেয়ে
কঠিন কবিতা….
সাতকাহন
😮
লীলাবতী
ভালো লেগেছে।
সাতকাহন
ধন্যবাদ আপু।
রিমি রুম্মান
ভাল লাগলো । শুভকামনা জানবেন।
সাতকাহন
ধন্যবাদ আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
এতো রূপকাশ্রয়ী হলে কি চলে!
হয়তো চলে, নয়তো না
তবে একটা অনুভূতি ঠিকই তাড়া করে ফেরে মানুষকে, সে হলো নিঃশ্বাস।
তাই না?
কবিতায় অপূর্ব অনুভূতির প্রকাশ পেলাম। ভালো লাগলো।
সাতকাহন
ধন্যবাদ আপু।