কিছু মেয়েরা নিজের স্বার্থে কত নিচে নামতে পারে জানেন? তবে শুনুন।
সেদিন আমার ইমার্জেন্সিতে বিকাল ডিউটি ছিলো।
হাসপাতালে একটা মেয়ে আসল ২০-২২ বছর বয়স হবে। দেখতে ভালোই। তার আবার শীলা কি জাওয়ানি। মানে নাম শীলা। সাথে দুটো মহিলা পুলিশ।
মেয়েটা কারও উপর Rape কেস করেছে আর তার সুবাদে টেস্ট করার জন্য হাসপাতালে পুলিশ সহ এসেছে। তার ভ্যাস দেখে আমিই টাসকিত! এমনভাবে বলছে যেন Raped হওয়াতে তার ভাল লাগছে।
গাইনি ম্যাডাম কিছু টেস্ট দিল। টেস্ট করার পর দেখা গেল মেয়েটা কুমারি(!!!)
ম্যাডাম আচ্ছা মত বাঁশ দিল। মেয়েটা শেষ পর্যন্ত ম্যাডামের পাঁ চেপে ধরল। এবার উঠে মেয়েটা বলল যে ঐ ছেলেটার পরিবারের সাথে এদের পরিবারের পুরোন পারিবারিক সমস্যা। তাদের ফাঁসানোর জন্যই এই কেস।
ম্যাডাম ভূয়া সার্টিফিকেট দেবেই না। মেয়েটা মোটা অংকের টাকা ঘুস দিতে চাইল। ম্যাডাম তাকে দুর দুর করে তাড়িয়ে দিল।
এই ঘুষটা নিলে ডাক্তার হত মহান। আর না নেওয়ায় ডাক্তার কষাই। বাহ্ রে জনগন!
তবে নিজের স্বার্থে মানুষ যে এত নিচে নামতে পারে আগে জানতাম না। অবাক হয়ে যাই, নিজের সম্মান বাঁচাতে মানুষ ঘুস দেয় আর এ নিজের সম্মান হারানোর জন্য দিতে এসেছে।।
ধিক্কার এসব মেয়েদের।।।
৬টি মন্তব্য
বেলাল হোসাইন রনি
প্রত্যেকটা মানুষ তার স্বার্থের জন্য অনেক নিচে নামতে পারে, তাই এটাও তার ব্যাতিক্রম নয়। তাই আপনার লেখাটাই এরকম কিছু ফুটে ওঠেছে। ধিক্কার এই সব মানুষদের। (9)
সনেট
তাই বলে এত নিচে????? এত নিচে মনে হয় পশুরাও নামে না
খসড়া
আপনার পোস্ট পড়েই বুঝলাম আপনার বয়স একেবারেই কম। আরও লিখুন, চোখ কান নাক ও খুলুন অনেক দেখবেন প্রচুর লেখার উপজিব্য পাবেন।
মোস্তাক খসরু
খসড়া এভাবে কাউকে বলতে নেই। এতে লেখক অপমানিত বোধ করতে পারে। বানান ভুল বাক্য গঠনে চৌকশ নাও হতে পারে। সেটা ধরিয়ে দিলে দোষের কিছু দেখি না। বড়রা সুধরে দিলেই তো ছোটরা শিখবে। পারলে সেই কাজ টুকুই করুন।
মোস্তাক খসরু
ডাক্তার তার সঠিক দায়িত্ব পালন করে সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। ঘটনাটা সত্য হলে ডাক্তার আপাকে সাধুবাদ জানাই।
শুন্য শুন্যালয়
এমনটা একটু কমই দেখতে পাওয়া যায় … ছেলে কিংবা মেয়ে যা-ই বলুন, কিছু মানুষ তো আছেই অনেক নিচু…
-{@