হযরত নূহ আ. এর যুগের একটি ঘটনা যা কমাবেশি আমরা সবাই জানি।তিনি নৌকা বানালেন।তার শত্রুরা নৌকাতে মলমূত্র ত্যাগ করে তাকে টয়লেটে রুপান্তরিত করল। নূহ আ. আল্লাহর কাছে দোয়া করলেন। আল্লাহ তার দোয়া কবুল করলেন। এক বুড়ী টয়লেটে পড়ে যুবতি হয়ে গেল।সবাই মলমূত্রের গুন দেখে মলমূত্রকে ঔষধের মত ব্যাবহার করতে লাগল। আর এভাবে তাদের দ্বারাই সাফ করলেন পুরো নৌকা।কি চমতকার কৌশল সোবহান আল্লাহ।
দুদক চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আবদুল্লার কাছে বুধবার শতাধিক ইসলামি বক্তার বিভিন্ন তথ্য দিয়ে ‘ধর্ম ব্যবসায়ীদের’ দুর্নীতির তদন্তের আহ্বান জানায় ‘বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন।’ এতে ক্ষোভ জানিয়েছেন তালিকার কয়েকজন।
আলেমদের একটি তালিকা প্রকাশ হয়েছে। কারা করেছে সেটা থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো তালিকাটির মধ্যে থাকা আলেম ওলমাদের নাম গুলো। দেশের প্রায় সকল তরিকার আলেম ওলামাদের নাম এতে রয়েছে। যারা এ তালিকা প্রকাশ করেছে তারা কিন্তু কোন তরিকা ভেদ করেনি।সবাইকে এক গন্য করেছে।
তার মানে এ সকল আলেমের বিরোধী পক্ষ একটি এমন সম্প্রদায় যারা যানে কারা কারা তাদের জন্য ভোগান্তির কারন হতে পারে আর এরাই তাদের বিরুদ্ধে বড় ধরনের একটি শক্তি।মহান আল্লাহ দেখিয়ে দিলেন তোমরা নিজেদের চিনলেনা।কিন্তু তোমাদের শত্রুরা ঠিকই চিনল। এটা মহান আল্লাহর একটি সাইন বা বার্তা। যা নিন্দুকের মাধ্যমে প্রকাশ পেল। এ বার্তায় রয়েছে ঐক্যের আহবান। এক সাথে এগিয়ে যাবার দিকনির্দেশনা। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বোত্তম কুশলী।
একটি সিংহ সাবক বড় হল মেষ সাবকদের সাথে। তার স্বভাব হল মেষ সাবকের মতো।নিজেক তাদেরই দলভুক্ত মনে করল। বনের অন্য সিংহরা তাকে বোঝাতে গিয়ে ব্যর্থ হয়।নিজেক সে চিনতে পারেনা। নিজের ক্ষমতা আর শক্তির বিষয়টি তার নিকট অজানাই থেকে গেল। কিন্তু একদিন সে নদীর সচ্ছ জলে নিজ আর সঙ্গীদের প্রতিবিম্ব দেখে নিজেকে প্রথম চিনতে পারলো। তখন সে একটি হুংকার দিল ।সবাইকে জানিয়ে দিল নিজের ক্ষমতা আর পরিচয়।
আমিও খুব কষ্ট পেয়েছিলাম এই রিপোর্ট দেখে কিন্তু আপনার লিখায় খুব ভালো মনে হলো। কয়জনকে আটকাবে সবাই এখন সচেতন হয়ে দাবড়াবে।
সরকার হই দিশে হারা নয় চোখ কচলাবে।
৩টি মন্তব্য
আলমগীর সরকার লিটন
চমৎকার উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন
অনেক শুভেচ্ছা রইল———–
মোঃ মজিবর রহমান
আমিও খুব কষ্ট পেয়েছিলাম এই রিপোর্ট দেখে কিন্তু আপনার লিখায় খুব ভালো মনে হলো। কয়জনকে আটকাবে সবাই এখন সচেতন হয়ে দাবড়াবে।
সরকার হই দিশে হারা নয় চোখ কচলাবে।
বোরহানুল ইসলাম লিটন
সময়ের সাবলিল উচ্চারণ।
আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা জানবেন সতত।