ছায়া ছবিটির দিকে তাকিয়ে অতীতে ফিরে গেলো, ইউনিভার্সিটির দিন গুলোতে অনিক ছিলো তুখোড় ছাত্র নেতাদের একজন, রওশন ছিলো অনিকের বেস্ট ফ্রেন্ড, ছায়াদের নবীন বরণ অনুষ্টানের আয়োজন করে ছাত্র সংঘঠন, অনিক নেতাদের মতো দীর্ঘ বক্তৃতা দিয়ে নতুনদের করণীয় বললো, সাথে নিজেদের সংঘটনে যোগদান করার আহবান জানালো, এরপর রওশনের পালা, রওশন সবাইকে বিমোহিত করে কবিতা পাঠ করলো। [ বিস্তারিত ]

পথে কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই পুরনো পল্টন পৌঁছে যায় ফাতমী। সেইফ হাউজে ঠিকানা মত পৌঁছে দেখে সেটা একটা একতলা বাড়ি, উঁচু দেয়াল দিয়ে ঘেরা। গেটে হর্ন বাজাতেই গার্ড দরজা খুলে দেয়। বড় একটা লনের ঠিক মাঝখান দিয়ে ড্রাইভওয়ে। ড্রাইভওয়ের শেষমাথায় গাড়ি বারান্দা। লনের চারপাশে সীমানা দেয়াল ঘেঁষে অনেকগুলো গাছ লাগানো ঘন করে। এই গাছগুলো বাইরের [ বিস্তারিত ]

পরের দিন সকালে গ্রামের সকল কৃষকদের ডেকে কৃষি কাজে আধুনিক প্রযুক্তির সুফল এবং কিভাবে সার প্রয়োগ করতে হবে আলোচনা কর্মশালার আয়োজন করে রুদ্র। গ্রামের মানুষের কাছে রুদ্র কৃষিবিদ হিসেবেই বেশ পরিচিতি লাভ করেছে। আর তাই তার ডাকে সকল কৃষক এবং সাধারণ মানুষ একত্রিত হয়। রুদ্র- আপনারা কেমন আছেন? কৃষক দল- জ্বী, খুব ভালো আছি বাবা, [ বিস্তারিত ]

বাস দুলছে আর আমি গাইছি, "আজ মন চেয়েছে আমি হারিয়ে যাবো!" ভার্সিটি থেকে বাড়ি যেতে সময় লাগে ১ ঘণ্টা। মনে হয়, ১০০ গুণতে গুণতে বাড়ি যাওয়া যায়। সময়টা একটু বেশি হলে মন্দ হতো না। ৩ মাস পর বাড়ি যাচ্ছি। বাসায় পৌঁছে একটা লম্বা ঘুম। উঠেই দেখি, আমার ছোটটা জামা নিয়ে বসছে, কোন জামা কখন পরবে? [ বিস্তারিত ]

১ নায়লার সাথে আমার বিয়েটা হঠাৎ করেই হয়ে গেল। বলতে গেলে একরকম জোর করে আমাকে বিয়ের পিঁড়িতে বসানো হল। ঈদের ছুটিতে বাড়ি গিয়ে শুনি আমার জন্যে মেয়ে দেখা হয়েছে; মেয়ে নাকি ভয়াবহ সুন্দরী, একমাত্র মিলা ছাড়া সবাই মেয়ে পছন্দ করেছে! পুরো রাস্তা জ্যাম। আগেরদিন সকালে ঢাকা থেকে রওয়ানা দিয়ে বাড়ি পৌঁছেছি পরদিন সকালে। ঘরে ঢুকে [ বিস্তারিত ]

বিয়ে বাড়ি, মধ্যবিত্ত পরিবারের সাজসজ্জা। বিয়ের বাঁজনা বাজছে, বাঁজছে দেশি বিদেশী গান, ছেলে মেয়েদের হইহুল্লোর। বিয়ে বাড়ি জুড়ে আমন্ত্রিত অতিথিরা। সবার অপেক্ষা কখন আসবে বর। বর আসা মাত্ই শুরু হবে বিয়ে। যথাসময়ে কাজী সাহেব এসে উপস্থিত। তার কিছুক্ষণ পরই শোনা যাচ্ছে ছোট ছোট ছেলেমেয়ে চিৎকার, বর এসেছে, বর এসেছে…যথারীতি গ্রামীন পরিবেশে কলাগাছ দিয়ে বানানো গেইট, [ বিস্তারিত ]

আজ আরিফের বিয়ে। চারিদিকে সানাইয়ের সুর। হৈহুল্লোড়ে কেঁপে উঠছে বাড়ির উঠান। পছন্দের মানুষ শেলির সাথেই আরিফের বিয়ে হচ্ছে। আরিফ এবং শেলির পরিবার খুব সহজেই মেনে নিয়েছে তাদের সম্পর্কটা। ভার্সিটির শুরু থেকেই শেলির জন্য উন্মাদ ছিল আরিফ। ভদ্র এবং ভীষণ লাজুক ছেলে আরিফ। বন্ধুদের দ্বারাই প্রেম অবধি পৌঁছে ছিল আরিফের ভালো লাগা। আরিফ খুব ভালো ছেলে। [ বিস্তারিত ]

অনিকের কানের কাছে এসে অনিকের বাবা ফিস ফিস করে বললেন, বাহ আজকাল দেখছি তুই সুন্দরী সেক্রেটারি নিয়েও ঘুরিস, বলেই উনি অনিকের মার কাছে গিয়ে বললেন, দেখলে তোমার ছেলে অনেক চেইঞ্জ হয়েছে। এই তুমি কি যে বলো, আমার ছেলের আর কি চেইঞ্জ হয়েছে, শুধু একটু শুকিয়ে গেছে, অনিকের মা বললেন। আমি কই কি আর আমার সারিন্দা [ বিস্তারিত ]

রুদ্র- চাচীকে ডাকুন, সাথে অধরা এবং সাদিয়াকেও, সবার সামনে কথাগুলো বলতে চাই। সবার মতামত খুব প্রয়োজন। মোহন মন্ডল- মোহন মন্ডল সবাইকে ডাকলেন, সবাই এলো। বাবা এবার বলো কি বলবে। রুদ্র – কিছু মনে করবেন না। আমি এসেছি অধরার বিয়ের ব্যাপারে কথা বলতে। শুনলাম মেয়েকে বিয়ে দেয়ার জন্য আপনারা যৌতুক দিচ্ছেন। চাচা যৌতুক দেয়া নেয়া দুটোই [ বিস্তারিত ]

সকাল সকাল রুদ্রের মোবাইল ফোনটা বেঁজে উঠলো। ওয়াশরুমে থাকার কারণে মোবাইল কল রিসিভ করতে পারেনি সে। ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে, টেবিলের উপরে থাকা মোবাইল ফোনটা হাতে নিয়ে চেক করছে রুদ্র। দেখতে পেলো তার বন্ধু, রাশেদের কল। রাশেদের কল দেখে রুদ্র আর দেরি করেনি, তখনি কল দিলো। রাশেদ- হ্যালো, বন্ধু, তোমাকে কল করেছিলাম একটি সংবাদ দেয়ার [ বিস্তারিত ]

যদি কেউ  গত হয়ে যাওয়া প্রকাশিত পর্ব পড়ে না থাকেন তাদের জন্য, লিংকে ক্লিক করুন -  পর্ব -১ সাচ্চু – দ্যাখ এসব ব্যাপারে আমি তেমন একটা কিছুই জানি তবে সবটাই বাবার কথামতো হচ্ছে। তবে কিছুটা শুনেছি, একটা দামি মোটরসাইকেল, ঘরের আসবাবপত্র, কিছু স্বর্ণলঙ্কার ইত্যাদি। আর শুনেছি মেয়েটি দেখতে অনেক সুন্দর। অবশ্য আমি ছবি দেখেছি, ব্যস্ততার [ বিস্তারিত ]

  গল্প হেঁটে যাচ্ছে হনহনিয়ে তীর-বেগে/সর্পিল গতিতে, যাক না সে এমন করে দূরে কিম্বা কাছে, আর-ও কাছে। সিদ্ধ বা নিষিদ্ধের তোয়াক্কা না করে। ভোর-বিহান থেকে ক্লান্ত- বিকেলে গল্পের পেট এবার চো চো, পথ-ঘাটের জনহীনতায় ভরকে গিয়ে দারুণ-চাঙ্গা এবার খিদে; প্রত্যাশার ইতালিয়ান কোজিন, কাউন্টারে বসা ঢাউস ভূরি বাগিয়ে আধ-কপালি টাকের গমগমে গলার সদা-হাস্যের ম্যানেজার; এগিয়ে দেয়া [ বিস্তারিত ]

  কর্নেল খোখার চোখ তুলে চাইল ফাতমীর দিকে। তার চেহারা ভাবলেশহীন। ফাতমী সামরিক কায়দায় একটা স্যালুট করে স্পষ্ট উচ্চারণে শুধু বলল, “স্যার!” সে লক্ষ্য করল কর্নেল খোখারের সামনে এই দিনে দুপুরেই একটা হুইস্কির গ্লাস, যেটা সে মুখের কাছে নিচ্ছে কিন্তু চুমুক দিচ্ছেনা। সেদিকে তাকাতে দেখে খোখার পাঞ্জাবীতে বলল, “গত এক সপ্তাহ ধরে ড্রিঙ্ক করছিনা। কিন্তু [ বিস্তারিত ]