
আমি তোমার জন্য এসেছি-(পর্ব-৬২)
-পিচ্চি প্রিয়া আমাদের জীবনে কখনো কখনো এমন কিছু সময় বা মুহূর্ত আসে যার জন্য আমরা প্রস্তুত থাকি না।
-হুম বলে প্রিয়া মাথা নাড়ে।
-জন্ম,মৃত্যু,বিয়ে এই তিনটা জিনিস উপরওয়ালা মানুষ সৃষ্টির আরো বহু বছর আগে নির্দিষ্ট করে রেখেছেন।এগুলোতে মানুষের হাত নেই “তগদীরে না থাকলে তদবীর করে লাভ নেই এটা যেমন সত্যি তেমনি এটাও সত্যি, মানুষ যা চায় বিধাতা শুধু তার দিক নির্দেষনা করে দেন”আমারা যা চাই বিধাতা সেই আশা পূর্ণ করে দেন।
হয়ত আজ,কাল নয়ত অনেক বছর পর কিন্তু মানুষ বড় আজব প্রাণী তাদের ধৈর্য,কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা কম তাই তারা নিরাশ হয়।কিন্তু বিধাতা আমাদের চাওয়া প্রার্থনা অনুযায়ী কবুল করেন আমরা বোকা মানুষ তা বুঝার ক্ষমতা নেই।পিচ্চি প্রিয়া একটা সময় তোমাকে খুব ভালোবাসতাম, আপন করেখুব চাইতাম। আমার মোনাজানের প্রতিটা প্রার্থনায় তুমি ছিলে,এখনো আছে তবে পাওয়ার জন্য তোমার শুভাকাঙ্গী হিসাবে চাই।
আমি যখন তোমাকে চাইতাম তখন তুমি ছিলে অবুঝ, আর তুমি যখন চাইছ তখন আমি অন্যকারো বাস্তবতা এটাই।আজাদ, মিরা প্রিয়ার কাছে দাঁড়িয়ে আছে হঠাৎ আরাফের মোবাইলটা বেজে ওঠে। আরাফ কথা বলে মোবাইলটা পকেটে রেখে দেয় পিচ্চি প্রিয়া চুপ করে শুনে যায় আরাফ কথা বলে।
জানো পিচ্চি প্রিয়া তোমার গুন্ডা ছেলেটাকে অনেকেই ভালোবাসতো সারাজীবনের জন্য চাইত। কিন্তু গুন্ডা ছেলেটার সকল প্রার্থনায় প্রিয়াকে চাইত, প্রিয়া বুঝতো না একটা সময় কস্টটা বুকে নিয়ে জাপানে চলে গেলাম।আমার বন্ধু রিহানের কাছে সেখানে নতুন করে ব্যবসা শুরু করলাম।পাশাপাশি একটা কম্পানিতে চাকরি নিলাম নিজেকে ব্যস্ত রাখার জন্য তারপরও তোমাকে ভুলতে পারি নাই।
কেটে গেল ৩ বছর ব্যবসায় উন্নতি হতে লাগলো, দেশে আব্বু,আম্মু ছাড়া কারো সাথে যোগাযোগ করতাম না।হঠাৎ শ্রেয়া আমার জীবনে আসলো সবকিছু এলোমেলো করে দিল বলেই আরাফ একটা দ্বির্ঘশ্বাস ফেলল।
প্রিয়ার বুকের ভিতরটা ভেঙ্গে চুরমার হয়ে গেল যদিও এমন কিঝু হবারেই কথা ছিলো।পিচ্চি প্রিয়া আরাফের মাঝে বয়সের বড় একটা ব্যবধান ছিলো। যদিও ওদের পারিবারিক ভাবে বিয়েটা হবার কথা ছিলো কিন্তু অবুঝ প্রিয়ার কামখেয়ালি মনোভাব,কিছু ভুল সিন্ধান্তে বিয়েটা ভেঙ্গে যায়।তারপর কেটে গেছে এক যুগ মানে ১২ বছর এর মাঝে আরাফের অন্যত্র বিয়ে হয়ে যাওয়াটা স্বাভাবিক ব্যাপার।
প্রিয়া জানত এমন কিছুই হবে সে মানসিকভাবে প্রস্তুত ছিলো। তবু আজ কেন এত কষ্ট কস্ট হচ্ছে আমার ভাবে প্রিয়া। আরাফকে সামনে দেখে প্রিয়া নিজেকে মানাতে পারে না, প্রিয়া আরাফের বুক থেকে মাথা সরাতে চায় না।প্রিয়ার চোখের পানিতে আরাফের পাঞ্জবীটা ভিজে যাচ্ছে,সে বুঝতে পারছে না আরাফ আসলে কি বলতে চাচ্ছে।প্রিয়া আজ কিছুই শুনতে চায় না শুধু বলতে চায় গত ১২ বছর ধরে জমানো আরাফকে ভালোবাসার গল্প। কিন্তু শ্রেয়া নামটা প্রিয়ার সব স্বপ্ন ভেঙ্গে চুরমান করে দেয়।
-পিচ্চি প্রিয়া তুমি কিছু বলবে?প্রিয়া আরাফের বুক থেকে মাথাটা সরিয়ে নেয়।
-আপনি খুব ভালো মানুষ। প্রিয়া আজ অনেক কিছু বলতে চায় কিন্তু বলতে পারে না চোখের পানিতে তার বুকে ভেসে যায়।শ্রেয়া দূরে দাঁড়িয়ে সব দেখছিলো, ওদের একটু সময় দেওয়া প্রয়োজন সব ঠিক হয়ে যাবে।
-মিরা যেন আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারছিলো না প্রিয়ার প্রতিটা কথা তার বুকে লাগছিলো।
মনে মনে বললো প্রিয়া গত ১২ বছর আগে ঠিক এভাবে তোমার কাছে ভালোবাসা ভিক্ষা চেয়েছিলো আরাফ। তুমি সেদিন অবুঝ ছিলে বলে অবলীলায় তা ভালোবাসা প্রত্যাখান করেছিলে, জানতো প্রিয়া সময় তার প্রতিশোধ নিতে জানে।আজ নিয়তীর নিষ্ঠুর খেলায় বন্ধি সময়ের স্রোতে সে আজ বিবাহিত কি করে সে তোমার ভালোবাসা গ্রহন করবে।
-পিচ্চি প্রিয়া মন খারাপ করো না প্লীজ, কথাটা শুনলে হয়ত তুমি কষ্ট পাবে তবু বলছি।আরাফ সামনে হাত বাড়িয়ে শ্রেয়াকে দেখিয়ে বলে, প্রিয়া ওনি তোমার ভাবী আমার স্ত্রী।প্রিয়া সামনে চেয়ে দেখে থাকে শ্রেয়া অমিকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে দু-চোখে পানি ঢলমল করছে। তার মানে গুন্ডা ছেলে জাপানে গিয়ে শ্রেয়াকে বিয়ে করেছিলো! অমি তাদের সন্তান।প্রিয়ার ধম বন্ধ হয়ে আসছে, কিছু বলার ভাষা পাচ্ছে না।
-প্রিয়া হাত দুটো নিথর হয়ে পাড়ে আরাফকে আর জড়িয়ে রাখতে পারে না।দূরে সরে যায়, চারপাশে চেয়ে থাকে কার কাছে যাবে আব্বু বলেই দৌঁড়ে গিয়ে আজাদকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে শুরু করে।
আব্বু আমার ১২বছরের সাজানো স্বপ্ন ১২মিনিটে শেষ হয়ে গেল!কেন আব্বু আমি তো গুন্ডা ছেলেকে ভালোবাসি।কেন তাহলে গুন্ডা ছেলেটা আমার জন্য আরো কিছুটা সময় অপেক্ষা করলো না, প্রিয়ার চিৎকার যেন আজ আকাশে বাতাসে ভেসে চলছে। উপস্থিত সকলের চোখে পানি, শ্রেয়াও কাঁদছে, আরাফের চোখ থেকে পানি ঝরছে।
প্রিয়ার কষ্টটা আজাদ আর সহ্য করতে পারলো না, লুটিয়ে পড়ল মাটিতে।জিসান তোর ফুপাকে ধর,ভাইজান আজাদ ,,বলেই চিৎকার করলো মিরা।আরাফ দৌড়ে আসল,জিসানকে নিয়ে আজাদকে ধরে গাড়িতে উঠেয়ে দিল,জিসান,প্রিয়া মিরা পাশেই বসল।
আরাফ তার বড় ভাই আরমানকে কল দেয় কারন আরমান একটা হাসপাতালে ডাক্তার হিসাবে আছে।বড় ভাইয়া ভাইয়া তুমি কোথায়?আজাদ আঙ্কেল অসুস্থ এখনি হাসপাতালে নিতে হবে।কি বলছো তুমি! আজাদকে কোথায় পেলে?ভাইয়া, আঙ্কেল রোহানের বিয়েতে এসে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।আজাদ ঢাকা আসছে?হ্যাঁ ভাইয়া পরে সব বলছি আগে ওনার চিকিৎসা প্রয়োজন।
ওকে তুমি আজাদকে নিয়ে আস আমি হাসপাতালে আছি,রিতাও আসতে সবাই একসাথে বাসায় ফিরব।ওদের নিয়ে গাড়িটা দ্রুত চলে যায়,শেখর সাহেব,বড় মামীকে ফরিদ সাহেব বাসায় নিয়ে যান।আজাদের কোন খবর না আসা পর্যন্ত এখানেই অপেক্ষা করতে হবে।
আজাদকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হলো, হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার সহ কয়েকজন ডাক্তার নার্স দ্রুত আজাদের সেবায় নিয়োজিত হয়ে পড়েন।সম্পর্ক যাই হোক আজাদ আমার বন্ধুর মতো বাবা আজাদকে খুব ভালোবাসতেন।আপনি চিন্তা করবেন না আজাদের কিচ্ছু হবে না জাস্ট একটু প্রেশার বেড়ে গেছে।
আমি মাত্র ভিতর থেকে কথা বলে আসছি ডাক্তার সুপায়ন বড়ুয়া দেখছেন, রাতেই ছুটি দিয়ে দিবেন বলছে।আরমান এভাবেই মিরাকে শান্তনা দিচ্ছিল,আর প্রিয়া পাগলের মতো ওটির সামনে দাঁড়িয়ে কাঁদছে জিসান পাশেই দাঁড়িয়ে আছে।আরাফ ওকে তো চিনলাম না! ভাইয়া ওনি মিরা আন্টির বড় ভাইয়ের ছেলে জিসান।রোহানের স্ত্রী মিতুর বড় ভাই,জিসান সালাম দিয়ে আরমানের সাথে হ্যান্ডসেক করে।
আরমান চেয়ে দেখল জিসানের পাশেই গোলাপী শাড়ি পড়া।একটা মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে, আরাফ আমি তো সবাইকে চিনতে পারছি না। ওই গোলাপী শাড়ী পড়া মেয়েটা কে?আরাফ এবার কি বলবে ভেবে পায় না, ভাইয়া তো প্রিয়াকে দেখে নাই তবে নামটা শোনলে চিনতে পারবে।
একদিন এই প্রিয়াকে বিয়ে করার জন্য এতটাই পাগল ছিলাম যে “ভাইয়ার অফিস কলিগ কর্নেল রাশেদ সাহেবের মেয়ে তৃণাকে বিয়ে করতে রাজী হইনি।সেটা নিয়ে ভাইয়া খুব কষ্ট পেয়েছিলো, রাগে আমার সাথে কয়েকদিন কথা বলা বন্ধ রাখছিলো।তারপর যখন আম্মুর কাছে জানছিলো আমি আজাদ আঙ্কেলের মেয়ে প্রিয়াকে পছন্দ করি।তখন বড় ভাবী রিতা,আরমান ভাইয়া সবাই মন থেকে চাইছিলো প্রিয়ার সাথে আমার বিয়েটা হোক।কিন্তু ভাগ্যে ছিলো না বলে আমাদের সব চেষ্টা বৃথা হয়ে গিয়েছিলো প্রিয়ার একটা না কথার কাছে।
ভাইয়া ওর নাম প্রিয়া আজাদ আঙ্কেলের একমাত্র মেয়ে ওরা স্বপরিবারে রোহানের বৌভাবে আসছিলো তারপর অসুস্থতা। ওর নাম প্রিয়া!জ্বী ভাইয়া, ওর নাম প্রিয়া আজাদ আঙ্কেলের একমাত্র মেয়ে সে একজন ম্যাজিস্ট্রেট।
আরমান তার স্ত্রী রিতার দিকে তাকায়,রিতা চোখের ইশারায় বুঝিয়ে দেয় এটা আরাফের প্রিয়া। ও তুমি আজাদের মেয়ে, বাহ্ খুব ভালো তো! আরমান প্রিয়ার কাছে গেল প্রিয়া আমার নাম আরমান চৌধুরী।
প্রিয়া চোখ তুলে একবার দেখেই সালাম দেয় যদিও কথা বলার মতো মন মানসিকতা নেই।মন খারাপ করো না তোমার আব্বু ভালো আছেন আমরা রাতেই নিয়ে যাব বলে মাথায় মাথ রাখে।তুমি আন্টির পাশে গিয়ে বসো, এখানে দাঁড়িয়ে থাকলে খারাপ দেখা যায়।
জ্বী ভাইয়া বলেই প্রিয়া বসতে আরাফ, মিরার পাশে গিয়ে চেয়ারে বসল।জিসান! জিসান আজাদ এখন কেমন আছে বলেই শেখর সাহেব হাসপাতালের সিঁড়ি বেয়ে আসছ।জ্বী আব্বু তুমি আবার কস্ট করে আসলে কেন?
….চলবে।
১৮টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
কিছু পড়লাম আবার শেষ করে আসব আপি
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় ভাইয়া।
মোঃ মজিবর রহমান
আপনার প্রতিও স্বশ্ররদ্ধ সালাম
মোঃ মজিবর রহমান
বুক মাঝে সুখ প্রশান্তি নিহিত সর্ব্জনে
ক্লান্ত পথিক ক্লান্ত প্রেমিক খুজে শান্তি বুকেতে,
কর্মশেষে বাড়ি ফিরে কর্তাখোজে প্রশান্তি ঐখানেতে,
উম ওহ উহ শান্তি জড়িয়ে এই বুকেতে।
সুরাইয়া নার্গিস
বাহ্! দারুন বলছেন।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে আপ্লুত হলাম, প্রতিটা পর্ব পড়ার জন্য কুতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
পাশে থাকবেন, পরবর্তী পর্ব পড়ার জন্য আমন্ত্রন রইল।
ভালো থাকুন,
শুভ কামনা রইল।
মোঃ মজিবর রহমান
আপনিও ভাল থাকুন
আলমগীর সরকার লিটন
বরাবরি সুন্দর লেখছেন আপু
অনেক শুভেচ্ছা জানাই——–
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় দাদা।
আপনাদের উৎসাহে উপন্যাসটা এতদূর লেখার সাহস পেলাম।
পাশে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইল।
ভালো থাকুন,
শুভ কামনা রইল।
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
গল্পচ্ছলে সবার প্রতি দারুণ ম্যাসেজ — “হয়ত আজ,কাল নয়ত অনেক বছর পর কিন্তু মানুষ বড় আজব প্রাণী তাদের ধৈর্য,কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা কম তাই তারা নিরাশ হয়।কিন্তু বিধাতা আমাদের চাওয়া প্রার্থনা অনুযায়ী কবুল করেন আমরা বোকা মানুষ তা বুঝার ক্ষমতা নেই”। সবার জীবনে এ বোধটুকু কাজ করলে সমাজের অনেক অস্থিরতা কমে যেত। সমাজ সুন্দর হত। শর্ট কাট পদ্ধতিতে ধনী হওয়ার অশুভ পাঁয়তারা বন্ধ হয়ে যেত। সুন্দর লেখা। মুগদ্ধতায় ছোঁয়া । ভালো এবং সুস্থ থাকবেন। শুভ কামনা ।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় ভাইজান।
আপনার প্রতিটা মন্তব্য খুব গুরুত্বপূর্ণ ও উৎসাহ্ মূলক।
আমার কাছে খুব ভালো লাগে, মানুষের ধৈর্য কম কিছু পেতে বিলম্ব হলেই আল্লাহ্ প্রতি বিমূখ হয়ে পড়ে।
কিন্তু আল্লাহ্ আল্লাহর সব চাওয়া পূর্ণ করবেন এই বিশ্বাসটা রাখলে আমাদের উন্নতি হতো।
আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে হেদায়েত করুন এই কামনাই করি।
ভালো থাকুন,
শুভ কামনা রইল।
সুপায়ন বড়ুয়া
প্রিয়ার কষ্ট থেকে বাবার অসুস্থতা মনটা ভারী হল
ভালই হল। শুভ কামনা।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় দাদা।
আজাদ, মিরা মেয়েকে খুব আদরে মানুষ করেছেন।
কখনো কোন কষ্ট পেতে দেন নাই কিন্তু আরাফ থেকে পাওয়া কষ্টে, প্রিয়ার মনের অবস্থা চিস্তা করেই আজাদ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।
সুন্দর মতামতের জন্য আপ্লুত হলাম দাদা।
ভালো থ্কুন,
শুভ কামনা রইল।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
এমন কিছু একটা হবার আশঙ্কাই করছিলাম। দেখা যাক শেষপর্যন্ত কি হয়! অপেক্ষায় রইলাম ভালো কিছু হবার। শুভ কামনা রইলো আপনার ও আপনার উপন্যাসের জন্য। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় দিদি ভাই।
প্রিয়া মানসিক ভাবে খুব কষ্ট পেয়েছে, দেখা যাক পরবর্তীতে কি হয়।
কৃতজ্ঞতা রইল দিদি ভাই নিয়মিত আমার লেখা পড়ে উৎসাহ্ দিবার জন্য।
ভালো থাকবেন,
শুভ কামনা রইল।
নিতাই বাবু
বরাবরের মতো পর্বের ৬২তম পর্বো ভালো লেগেছে, দিদি। পরের পর্বের অপেক্ষায় থেকে আপনার জন্য শুভকামনা।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় দাদা।
আপনার সুন্দর মন্তব্য সব সময় মুগ্ধ করে, এবারও খুশি হলাম।
পাশে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইল।
ভালো থাকুন,
শুভ কামনা রইল।
তৌহিদ
আরাফ কত চমৎকারভাবে প্রিয়ার সাথে কথা বলে সহজ করে নিচ্ছে দুজনকে। গল্পে এ বিষয়টি চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন আপু।
ভালো লাগলো পড়ে। শুভকামনা রইলো।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় ভাইয়া।
আপনার উৎসাহমূলক মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম, আপনাদের সবার উৎসাহে উপন্যাসটা এতদূর লেখার সাহস পেলাম।
পাশে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইল।
ভালো থাকুন,
শুভ কামনা রইল।