
কেউ পর্যাপ্ত উৎসাহ আর অর্থ পেয়েও পড়তে চায় না। আবার কেউ কিছুই পায় না তবুও পড়তে চায়। পড়াশোনা তো এখন কেবল ব্যবসা জাতীয় প্রডাক্ট, মানবতার গ্যারান্টি নাও থাকতে পারে। কার বেশি কার কম এসব তুলনা করতে আসা ব্যক্তিরা তৃতীয় স্তরের সমাজকে শোষণ করে উপরে উঠতে চায়।
নিচে থেকে উপরে উঠার স্বাদ মাঝখান থেকে ভোগ করে সংরায়ন পদ্ধতির ভাষায় মানবতা দেখাতে এসে পোয়াতি বাঙালি সেজে লাভ কী? পারলে অন্যকে সম্মান করেন, না পারলে ঠোঁটে খিল এঁটে শোষণের বই পড়েন। টাকা দিয়ে চেয়ার কিনা যায়, চেয়ার বসানোর জায়গাটা নোংরা কিনা সেটা ভাবছেন- কখনও।
আমাদের ব্যক্তিগঠনে বড় বড় শিক্ষাকেন্দ্রের গল্প শুনাতে এসে তোমরা গলা চিলোনো মুরগি প্রমাণ করার পদ্ধতি দেখাইও না। এসব আমরা দেখি না।
১৫টি মন্তব্য
সুপর্ণা ফাল্গুনী
অসাধারণ। আপনার চিন্তা চেতনা গুলো অন্যরকম। এভাবে সবাই ভাবতে বা লিখতে পারে না। স্যালুট জানাই আপনাকে। ভালো থাকুন সবসময় শুভ কামনা রইলো
নাজমুল হুদা
স্যালুট জানানোর কিছুই না।
আমি কবে মানুষ হবো এটাই খুঁজতে খুঁজতে ক্লান্ত।
ধন্যবাদ আপু
সুরাইয়া পারভীন
দুর্দান্ত উপস্থাপন
অন্যকে সম্মান করতে না পারলেও
শোষণে আমরা সিদ্ধহস্ত।
এর জন্য শোষণের বই পড়তে হয় না রে ভাই
ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর অবশ্যই সাবধানে থাকবেন।
নাজমুল হুদা
শোষণের বই ওরা পড়ে।
আমি কবে মানুষ হবো এটাই আজো বুঝি না।
এস.জেড বাবু
মিষ্টি ভাইটা ক্ষেপছে কারও/কাদের উপর-
তৃতীয় পক্ষ মানেই ____আর বলবো না।
চমৎকার ।
নাজমুল হুদা
আমার উপর আমি ক্ষ্যাপা আমি কবে মানুষ হবো।
ধন্যবাদ ভাইয়া 💞
তৌহিদ
এই বুঝ থাকলেতো কাজই হতো। আপনাকে ধন্যবাদ তেতো সত্য বলার জন্য।
নাজমুল হুদা
এই বুঝ থাকলে আমি অনেক আগেই মানুষ হয়ে যেতাম।
ইঞ্জা
কেউ পর্যাপ্ত উৎসাহ আর অর্থ পেয়েও পড়তে চায় না। আবার কেউ কিছুই পায় না তবুও পড়তে চায়। পড়াশোনা তো এখন কেবল ব্যবসা জাতীয় প্রডাক্ট, মানবতার গ্যারান্টি নাও থাকতে পারে। কার বেশি কার কম এসব তুলনা করতে আসা ব্যক্তিরা তৃতীয় স্তরের সমাজকে শোষণ করে উপরে উঠতে চায়।
দারুণ লিখলেন ভাই, কিন্তু এতো ছোট কেন?
ভুলে গেছেন আপনি একজন ব্লগার, ব্লগার বড় লেখা দিয়ে ব্লগিং করে।
আরও বেশি বেশি লেখা চাই ছোটো ভাই।
নাজমুল হুদা
ভাইয়া লিখতে অনেক কষ্ট হয় ভাবনা জমা না থাকলে টেনেটুনেও লেখা লম্বা করা যায় না।
পরেরবার পরিপূর্ণ লেখা লিখতে চেষ্টা করব, ইনশাআল্লাহ।
সুপায়ন বড়ুয়া
“কেউ পর্যাপ্ত উৎসাহ আর অর্থ পেয়েও পড়তে চায় না। আবার কেউ কিছুই পায় না তবুও পড়তে চায়।”
সহমত।
এই কঠিন কথা সহজ করে
কজনাই বা পড়ে বলতে।
ভালই হলো। শুভ কামনা।
নাজমুল হুদা
ধন্যবাদ দাদাভাই 💞
ফয়জুল মহী
বেশ লেখা। ভালোবাসা ও শুভ কামনা আপনার জন্য।
জিসান শা ইকরাম
খুবই সুন্দর চিন্তা, এভাবে ভাবার জন্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা।
হালিম নজরুল
নিচে থেকে উপরে উঠার স্বাদ মাঝখান থেকে ভোগ করে সংরায়ন পদ্ধতির ভাষায় মানবতা দেখাতে এসে পোয়াতি বাঙালি সেজে লাভ কী? পারলে অন্যকে সম্মান করেন, না পারলে ঠোঁটে খিল এঁটে শোষণের বই পড়েন। টাকা দিয়ে চেয়ার কিনা যায়, চেয়ার বসানোর জায়গাটা নোংরা কিনা সেটা ভাবছেন- কখনও।
———–মূল্যবান কথা।