সচরাচর আমি চিড়িয়াখানা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে কারণ পশু পাখি থাকবে জঙ্গলে আর মানুষ থাকবে সমাজে ( সুস্থ সমাজে ) ।
যে মানুষটা এ খাঁচা পদ্ধতি চালু করেছিলো পশু পাখি দেখে বিনোদন আর জ্ঞানে অর্জনের জন্য সে নিশ্চয়ই বুঝতে পারে নাই একটা সময় মানুষ পশুর মতো আচরণ করা শুরু করবে ।
কিন্তু ঠিকই ওই সময়ের পর থেকে মানুষ পশু পাখি এসব প্রাণীদের খাঁচায় বন্ধী করছে আর নিজেরা মনুষ্যত্ব নামক চাঁদর খুলে এক জানোয়ার নামক খোলসে নিজেদের বন্দী করে নিচ্ছে ।
তাই প্রত্যেক মানুষের উচিৎ কিছুদিন পর পর চিড়িয়াখানায় ঘুরতে যাওয়া , এতে করে সবাই বুঝতে পারবে খাঁচার ভীতরে থাকা প্রাণীটা আর খাঁচার বাহিরে থাকা প্রাণীটার মধ্যে পার্থক্যটা কতো বিশাল ।
– গালিবা ইয়াসমিন
(২৬/০৫/২০১৮)
১৩টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
ভিন্ন ধরনের চিন্তায় লেখা একান্ত অনুভুতি ভাল লেগেছে। মানুষ আসলেই এখন খাঁচার বাইরে থাকা জানোয়ারের মত আচরন করছে।
লেখুন নিয়মিত এবং অন্যের লেখা পড়ে তাকে লেখায় উৎসাহিত করুন।
গালিবা ইয়াসমিন
ধন্যবাদ 🙂
ইঞ্জা
খুবই সত্য বলেছেন, মানুষ দিনদিন পশুত্ব বরণ করছে, দারুণ উপলব্ধি।
গালিবা ইয়াসমিন
হয়তো যেদিন সবাই উপলব্ধি করতে পারবে সেদিন আবার সবাই মানুষ হবে 🙂
ইঞ্জা
খুব সত্য
মোঃ মজিবর রহমান
স্থান ভেদে আমাদের বাস স্থান বদলে ব্যাবহার চেইঞ্জ হয়।
কিন্তু আমরা মানুষ এখন প্রানী হয়ে গেছি।
গালিবা ইয়াসমিন
জী , মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ 🙂
মৌনতা রিতু
লেখায় দাঁড়ি ও কমার দিকে একটু খেয়াল রাখবেন। দাঁড়ি ও কমা ঠিক না থাকলে, লেখা পড়তে অসুবিধা হয়।
মানুষ আর পশুর মধ্যে পার্থক্য আসলে কি তা বুঝতে আমারই মাঝে মাঝে সমস্যা হয়।
দানিকেলের বই পেলে পড়ে দেখবেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু দানিকেল নাকি ডেনিকেন? যেটুকু জানি উনার পুরো নাম এরিক আন্তন পল ভন ডেনিকেন।
মৌনতা রিতু
ডেনিকেনই হবে নীলনদ। কিন্তু বাংলায় লিখতে আমার কি বোর্ডে দানিকেন উঠলো। 🙁
গালিবা ইয়াসমিন
জী আপু , আপনি আমার সমস্যা ধরতে পেরেছেন । আসলে আমি দাড়ি কমা না দিয়ে নিজে নিজের মতো এক টানা লিখে যাই তারপর দাড়ি কমা বসাই , এই জন্য সমস্যা টা হচ্ছে । সামনে থেকে খেয়াল রাখবো , ইনশাল্লাহ 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
ভিন্নধর্মী লেখা।
তবে মৌনতা রিতু আপুর কথায় সহমত পোষণ করছি।
লেখায় দাঁড়ি-কমার দিকে খেয়াল নিলে ভালো হয়।
গালিবা ইয়াসমিন
জী আপু খেয়াল রাখবো 🙂