চাওয়া না পাওয়া ভালবাসা একটি জিবনের জন্য একটি মানুসের হৃদয়ে কান্না জড়িত অংশ। আমি নাদান চলি সবার সাথেই ভালমন্দ জাচাই না করেই তবে জিবনে ঠকিনি তেমন। কারন চাওয়া ছিলনা বন্ধুদের মাঝে চলার পথে।
কলেজ ছাত্রাবাসে বসে আছি রুমে। বাংলায় অনার্স মাস্টার্সের বড় ভাইয়ের ডাক এখনই আমার রুমে আয় চললাম । প্রথমেই বলে রাখি ভাইয়ার সঙ্গিনীর রুমমেট আমার এক বান্ধবী। বসলাম । সুজন ভাই বলল, “দেখ আমরা ভাই ভাই কিন্তু এটা ভাল না”। আমি অবাক। ব্যাথিত মনে জানতে চাইলাম ভাই কোন অন্যায় কি আমি করেছি।না তুই না। তবে কোন সমস্যা? হ সমস্যা আছে। কি বলেন।
তোর ভাবির রুমে তোর যে বান্ধবী আছে তাকে একধরনের হুমকী দিছে । কে ? কেন? ভাইয়া বলল জরজিস। আমার ঐ বন্ধু আমাদের ঐ বান্ধবীকে পছন্দ করে জানা ছিলো। কিন্তু আমার ঐ বান্ধবী বন্ধুকে চয়েস করে না প্রেমের বিষয়ে এড়িয়ে চলে।
এ নিয়ে অনেক জল ঘোলা হয়েছিল আবার নতুন করে হল। স্বাভাবিকভাবেই বললাম ভাই আমি কি করব? আমার কি করার আছে এখানে? ভাইয়ার কথা তোরা বন্ধুরা এটা মিট্মাট কর।
আমাদের কলেজ ক্যাম্পাশে পোস্ট অফিস সংলগ্ন একটি সুন্দর পরিপাটি বসার জায়গা আছে অখানে আমি বড় ভাই, বান্ধবী সঙ্গে ভাইয়ার প্রেমিক বড় আপু সঙ্গে আমার প্রেম পাগল বন্ধু। কিভাবে কথা হবে বুঝতে পারছিনা। তো প্রথমেই আমি বললাম তুই এটা কেন বললি, ও ভাল না বাসলে কিছু করে ফেলবো? তুই একা ভালবাসবি আর সে তোকে পছন্দ করে না অপছন্দ করে। তাহলে এখানে ভালবাসার প্রশ্নই আসেনা। আমি দেখি বন্ধুর চোখে সমুদ্রের ন্যায় পানি জমে আছে কিন্তু ঝরে না। আমি ভালবাসা কি এখনও বুঝতে পারিনা। হইত হৃদয়ে ধরণ করতে পারিনি। কিন্তু আমি আমার ঐ বন্ধুর চোখে যে সমুদ্রের জল গলে তাঁর গালে হতে গন্ডদেশে পোছাচ্ছে তা আমার নয়নকে এড়াতে পারছিনা। বান্ধবির কথা ও আমার বন্ধু তাঁর চেয়ে কিছু আমি ভাবিনা। তাকেও কিছু বলার নায়। সবার নিজস্ব পছন্দ অপছন্দ , ভাল লাগা না লাগা থাকতে পারে।আমার বন্ধু বান্ধবীকে অনেক ভাল বাসতও। কিন্তু কিছু করার থাকে না।
অন্ধ একতরফা একপক্ষের পছন্দই কিছু করা উচিত নহে। দুই পক্ষের পছন্দই পারে প্রেমের প্রনয়ে বাধতে।
অনেক যুগল সেথায় বসে তাঁর সামনে বিশাল ইউক্লিপ্টাস গাছের বাগানের দৃশ্য দেখে ঘন্টার পর ঘন্টা বা দিনের পর দিন চলে যাবে তবুও বসে থাকার ক্লান্তি আসবেনা। হলফ করে বলতে পারি। ঐ ক্যাম্পাস এখনও মনে টানে, ছুটে জায় মন, পারিনা সময়ের অভাবে। আর দুরুত্ব আছেই।
আমিও থেকেছি অনেক বিকেল পড়ন্ত সূর্যের লালনিলীমায় বসে সময় কাটিয়েছি সেথায় বন্ধুদের সাথে বান্ধবির সাথে। কাইজেলিয়া গাছের তলে মন ডাকে আয়। আবার বেড়িয়ে যা।
আমি লিখতে পারিনা। মন্দ হলে লিখে জানাবেন কিন্তু ক্ষেত বলে গালি দিবেন না।
৬টি মন্তব্য
মৌনতা রিতু
বানান অনেক এলোমেলো হইছে ভাই। ঠিক করে নিন।
জীবনের অনেকটা সময় যেখানে আমরা পার করি তা আজীবন আমাদের টানে।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
স্মৃতি বড় নিষ্ঠু কাদায় ক্ষণে ক্ষণে…..লেখাটা ভাল হয়েছিল খুব একটু দাড়ি কমা আর বানানে নজর দিন।আমারও প্রচুর বানান ভুল হয়।এক তরফা প্রেম বড় কষ্ট যারা এমন প্রেমে পড়েন তারাই বুঝেন।আমার ১৩ নম্বরের মধ্যে ২য় নম্বরটাই ছিলো এক তরফা যা ছিল প্রায় তিন চার বছর।এখন ভাবি সেই দিনগুলো কত বোকাই না ছিলাম হা হা হা।ভাল থাকবেন।
তবে হ্যা
আপনার বন্ধুত্বে কোন খাত নেই এ কথা আমি হলফ করে বলতে পারি।আপনার মতো পরপোকারী মন এ জগতে খুব কম।এটা পাম নয় এটাই সত্য চির সত্য।
-{@ -{@ -{@
জিসান শা ইকরাম
আহারে অন্ধ ভালবাসা, মেয়ে রাজি নয় তারপরেও তার জন্য কান্না। স্মৃতি অনেক সুন্দর বিষয়। লিখতে থাকুন, সব ঠিক হয়ে যাবে।
শুভ কামনা।
মোঃ মজিবর রহমান
জ্বি ভাইয়া, সৃতি বড়ই বেদনা আবার মধুর ভাল লাগে অতীত ভেবে।
শুভকামনা রইল ভাই।
নিতাই বাবু
লিখতে থাকুন, সব ঠিক হয়ে যাবে আশা করি।
আর যেটা আমর কথা, সেটা বলছি! সেটা হলো, সোনেলায় আমার দুইটা পর্বের বাকি অংশ এখনো বাকি আছে। যা সময়ের অভাবে শেষ করতে পারছি না। তবে দাদা আশা করছি অচিরেই পর্বগুলো শেষ করবো।
ধন্যবাদ সোনেলার সকল বন্ধুদের। সাথে শুভকামনাও রইল। আর বসন্তের শুভেচ্ছাতো থাকলেই।
মোঃ মজিবর রহমান
আপনাকে ধন্যবাদ দাদা। ভাল থাকুন।
(3 -{@