দুদিকের দুপিঠ করা বাগানের সাজগোজ
একদিকে ফুলগুলো আলো রংমশাল
আর এক পিঠ সাইকেলের জংধরা বেল
মানে
সাইকেল টি
দাঁড়ালেও হাসবে ‘হাই বললেও হাসবে, মঞ্চে না উঠলেও —অনবরত সাজানো মমতাজের তাজমহল–
কবিতা
গুমগুম আওয়াজে প্রেসারের শেষ ভাত ফোটা —
চুল মুখে পড়ছে, আঁচল সরছে — ছেলেদের লাল চুল ,একটু একটু ঘাম যাওয়া হৃদয়
তবু
কবিতাতে ঝঁাজ চাই—
শেষে চা বিস্কুটের শুকনো হাসি আর টিটকারী দেখে—জীবনানন্দ দাস লুকিয়ে পালায়–?
মাঝে মধ্যে রবীন্দ্রনাথ হলের চারিদিক স্বরবৃত্ত গন্ধে ঘোরে
সটান মেরে শেষ কবিতাপাঠ তঁার মাথার উপর দিয়ে গেলে
পায়ের ফঁাক দিয়ে প্রেতাত্মা বনে যায়
হয়তো
কোন চায়ের দোকানের ছেলে ডেকে এনে বোঝাতে চায় —খাওয়াতে চায় মাখাতে চায় সাহিত্যের পচা তেলের সোডা মিশ্রিত লুচি—?
=========
অরুণিমা মন্ডল দাস
কলকাতা।
৫টি মন্তব্য
ইঞ্জা
মুগ্ধ হলাম দিদিভাই
মোঃ মজিবর রহমান
-{@
জিসান শা ইকরাম
ভাল হয়েছে খুব।
নীলাঞ্জনা নীলা
“স্বরবৃত্ত গন্ধ”—শব্দ দুটো ধার চাইছি। দেবেন আমাকে দিদি?
শুন্য শুন্যালয়
আপনার কবিতাগুলো অন্য মাত্রার। বিরামচিহ্নের মুদ্রাদোষ কাটিয়ে উঠলে এমন কবিতায় মন্তব্য করাটাও বড় হতো। লিখে যান দিদি। ভালো থাকুন।