আকাশি নীলে…
একমুঠো রোদ যদি
ধরা যেত,
হয়তোবা ভালবাসা
পূর্নতা পেত।
পূর্নিমাসির চাঁদ যদি
তোমার কপাল ছুঁত,
তবে বিলাসি তোমার
মনে সত্য সঙ্খলন হত।
কিন্তু হায়..!
আকাশি নীলের বিশালতায়
খুঁজেছি কত তোমার
উচ্ছাকাঙ্খি সত্তা,
কোথাও তো সে সত্তার
ঠাঁই হয় নাই।
তবে কেন..?
প্রাচুর্যময়তায় সপ্ন দেখো
সুখের বাসর সাজাবার।
এক মূহুর্ত কি ভেবেছো..?
অহংকারের ধুলো বইতে পারবে কি,
তোমার সংঙ্খ শরির।
জানি একদিন সপ্ন জাগরন
হবে তোমার সত্তায়,
এসো সেদিন প্রিয়-
আমি আর মাটির ঘর, আছি!
থাকবো তোমার প্রতিক্ষায়।
২২টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
আমি আর মাটির ঘর, আছি!
থাকবো তোমার প্রতিক্ষায়।… এই লাইন দুটা ভাল্লাগছে খুব।
বানানের দিকে আরেকটু মন দিও। গদ্য লেখায় ভুল হয়ে যায় অনেক সময়ই। কবিতায় যেন কেমন লাগে ভুল হলে। যেমন ছোঁত না লিখে ছুঁতো লিখলে মনে হয় বেশি ভালো লাগতো, যদিও আমি কবিতায় বিশিষ্ট গোবর মাথা।
কবিতাটি কিন্তু খুব সুন্দর হইছে।
সীমান্ত উন্মাদ
কি করবো বলো বন্ধু অশিক্ষিত মানুষ আমি। হাঁ হাঁ একটু মজা করলাম। আসলে আমি বিজয়তে লিখেছি এই কবিতা গুলো, এখন সমস্যা সমস্যা হল ইউনিকোডে কনভার্ট করতে গিয়ে এই সমস্যা হয়েছে। ঠিক করে দিচ্ছি, আর মন দেবার কথা বলছ সেটাতো আমার কবেই মরে গেছে তাই দিতে পারিনা।
কবিতা তোমার ভালো লেগেছে যেনে ভালোলাগলো, শুভকামনা জানিবে নিরন্তর।
স্বদেশী যোদ্ধা
একমুঠো রোদ যেমন ধরা যতটা কঠিন , ভালোবাসাকে ধরাও ঠিক ততটা কঠিন । ভালোবাসা এমন যে ধরা দিয়েও ধরা দেয় না ।
সীমান্ত উন্মাদ
সেটাই বেপক সমস্যা, শুধু কবিতায় লিখা যায়।
অনেক অনেক শুভকামনা জানিবেন নিরন্তর।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
মারাত্ত্বক অভিমানী রোমান্টিজম কবিতার প্রতিটি লাইনে
তবে কেন..?
প্রাচুর্যময়তায় সপ্ন দেখো
সুখের বাসর সাজাবার।
এক মূহুর্ত কি ভেবেছো..?
অহংকারের ধুলো বইতে পারবে কি,
তোমার সংঙ্খ শরির।
তা কয়জনে ভাবে এমন করে।
সীমান্ত উন্মাদ
সেটাই ঝাতি আজ ঝানতে চায় মনির ভাই। আমি ভাই রম্য লিখি আর পাগলামী করি, তবে হঠাত হঠাত মনে হলে কবিতা লিখতাম আগেও এখনও তাই করি। তবে আমি ভাই রম্য ছড়াকার এবং রম্য গল্পকার তাই খালি মনে হয় আমারে দিয়া হপে না সিরিয়াস কবিতা। তবু ছাইপাশ যা পারছি লিখছি, এতো কথা বললাম কারন যাতে আমি সিরিয়াস কবিতা লিখার অনুপ্রেরনা চাই আপনাগো কাছ থেকে, এই যা।
শুভকামনা জানিবেন নিরন্তর মনির ভাই।
খেয়ালী মেয়ে
দারুন লিখেছেন (y)
ইশশশশ একমুঠো রোদ যদি সত্যি সত্যি ধরা যেতো তবে কতোই না ভালো হতো….
সীমান্ত উন্মাদ
কি হত আমার কাছে একটা ব্যাখ্যা আছেঃ আপনার সুন্দর হাত পুড়ে যেত, কারন রোদ আর ভালোবাসা্র স্বভাব প্রায় কাছাকাছি থাকে তাই ভালোবাসা যেমন মন পোড়ায় রোদ পোড়াবে আপনার হাত।যাতে সত্যিকারের ভালোবাসার মানুষটাকে আপনি ছুঁতে না পারেন!
অনেক অনেক শুভকামনা জানিবেন নিরন্তর।
খেয়ালী মেয়ে
ভয়ংকর ব্যাখ্যা ;?
সীমান্ত উন্মাদ
জীবন এবং ইদানিং ভালোবাসা দুইটাই ভয়ঙ্কর,তাই ব্যাখ্যাটাও ভয়ঙ্কর।আমি কি করবো বলেন?
জিসান শা ইকরাম
স্বপ্ন জাগরন হোক তার
আমরাও অপেক্ষা করি– উন্মাদের প্রতিক্রিয়া দেখার।
ভালো হৈসে 🙂
সীমান্ত উন্মাদ
আমি মামা জন্ম থেকেই জ্বলছি তাই এখন আর কোন প্রতিক্রিয়া দেখাই না। হা হা।
অনেক অনেক শুভকামনা নিরন্তর মামা।
তানজির খান
ভালবাসা পূর্ণতা পেলে আর ভালবাসা থাকেনা। একটু অপূর্ণ থাক ভালবাসা। ক্ষতি কি তাতে!
সীমান্ত উন্মাদ
না কোন ক্ষতি নাই, সীমান্ত উন্মাদেরতো না ই। শুভকামনা নিরন্তর।
অনিকেত নন্দিনী
একমুঠো রোদ ধরা যায়না তবে রোদে দুহাত মেলে রোদের উত্তাপ নেয়া যায়।
কেউ চায় বা না চায় মাটির ঘর সবার জন্যেই অপেক্ষা করে থাকে। সবার শেষ আশ্রয় ওইটাই।
বানানের ভুলগুলোকে উপেক্ষা করে অভিমানী কবিতা বেশ ভালো লেগেছে।
সীমান্ত উন্মাদ
ভালো লেগেছে যেনে ভালোলাগলো। ঠিক কথা বলেছেন কিন্তু সত্যিকারের ভালোবাসা হারিয়ে গেলে মাটির ঘরের প্রতিক্ষা একটু তাড়াতাড়িই শেষ হয় মনে হয়, যেহেতু আমি লাইলি মজনু টাইপ প্রেমের কথা ধরি, তবে ইদানিং ভালোবাসা আর জমে থাকা ধুলোর ব্যাপারটা একি রকম, দুইটাই ফু দিলে উড়ে যায়, তাই প্রতিক্ষা সময় মতই শেষ হয়।
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা নিরন্তর।
ব্লগার সজীব
সিরিয়াস কবিতায় সিরিয়াস ভালো লাগা।
সীমান্ত উন্মাদ
দিলেনতো উৎসাহ দিয়া এখন থেকে রম্য ছেড়ে সিরিয়াস ববিতা থুক্কু কবিতা লিখা ধরমু সিরিয়াসলি।
শুভকামনা নিরন্তর সজীব ভাই।
মিথুন
আপনার রম্য লেখা পড়েছি আগে। সিরিয়াস কবিতাও তো ভালো লেখেন। দারুন…………
সীমান্ত উন্মাদ
তার মানে এখন আর রম্য পড়েন না!!?? হা হা অনুপ্রেরনা দানের জন্য ধন্যবাদ সিরিয়াসলি এইবার সিরিয়াস কবিতা লেখা ধরমু কলাম।
শুভকামনা নিরন্তর।
অরণ্য
ভালো লাগলো কাব্যটি।
ব্লগবাড়িতে অল্প একটু পড়েই মনে হচ্ছিল ভালো লাগবে লেখাটি। লাগলোও তাই। (y)
সীমান্ত উন্মাদ
অল্প পড়ার পর যে পুরুটা পড়ার জন্য আসছেন এর জন্য কৃতজ্ঞতা জানাবার ভাষা আমার জানা নাই। শুধু ধন্যবাদ এবং শুভকামনা জানানো ছাড়া।