বড় বেশি রক্ত ভেঙে এসেছিলাম এই আকাশ ডাঙায়
কেউ আমাকে চিনতে পারলে না!
যে যেভাবে পারছে
সেভাবেই চুম্বন করছে স্রোতের জলে অকারণ
আত্মহনন,
এই কি তবে ছিল বিধির লিখন? বল, কপালকণ্ডুলা!
কত প্রহর রাঙায় চোখ
ভাঙ্গা রাজপথে চিবোয় বুক
আর
কবিতা কিনে রাখে শনির আখড়ার মেলা
বল, কপালকণ্ডুলা!
এই কি তবে ছিল তোমার সেই মোটা মাথা
ভানুমতির ভীমরতি খেলা?
দেখো, এখনও ভাঙা ছোঁয়ালের ভিতর ফোকলা হাসে
বত্রিশ দাঁত
ইবলিশের চামচিকা; অন্তঃপুরে পৈশাচিক হাসে অবরোধবাসিনী
কম যান না বিন্দুবাসিনী তিনিও,
আড় নয়নে সদর্পে গেঁথে চলেছেন দৈবের মেঘমালা!
আর আমি আক্ষেপ চুষে খাই অবলীলায়
লাল সবুজ বর্ণমালায়
ভূগোল গুনি দিন-রাত;
আমার কেবল জানতে ইচ্ছে হয় জল-জোসনার কুশল,
কেউ বলে না—!
এখন আমি আনমনে বীজ বুনি সরষে ফুল
কোলাহলে ভিজাই রাগ-সংগীত
বিশেষণের পর বিশেষণে সাজাই চাঁদরাতের বাসর!!
২টি মন্তব্য
স্বপ্ন নীলা
এখন আমি আনমনে বীজ বুনি সরষে ফুল
কোলাহলে ভিজাই রাগ-সংগীত
বিশেষণের পর বিশেষণে সাজাই চাঁদরাতের বাসর!!’’—————- এক কথায় অসাধারন—– আরো লিখুন
জসীম উদ্দীন মুহম্মদ
কৃতজ্ঞতা জানবেন নীলা দি। আপনার মন্তব্যে উৎসাহিত হলাম ।।