আমায় একবার এক পুলা আমার মা-বাবা তুলে গালি দিচিল। ক্লাস ৩/৪ থাকতে। স্কুল ছুটি হওয়ার পর ওরে স্লাট দিয়া মারতে মারতে সাঁকো থেকে নিচে ফালাইচিনাম। আমি হিংস্র ছিলাম ক্লাস ৮ পর্যন্ত। তার পর আর কারো সঙ্গে ঝগড়া করি নাই। সবসময় চেষ্টা করেছি শান্তির। এখন কেউ গালি দিলে প্রথমে ঠিক ই মাথা আউলাইয়া যায় কিন্তু পরক্কনেই, চিন্তা করি সে কেন আমায় গালি দিল? আমি গালি কে অনেক সময় হাঁসি দিয়া উড়াইয়া দিই, যখন অযুক্তিক ভাবে কেউ গালি দেয়। আর কেউ যদি ভুল করে গালি দেয়, তাহলে তাকে বুজানোর চেস্টা করি।
হাহা 🙂 “হাসনাত আব্দুল হাই”কে কে কে গালি দিচেন ? হ্যা উনি আমাদের নারী নেত্রীদের অপমান করেছেন, গ্রামের মেয়েদের অপমান করেছেন। কিন্তু মুখে থূঃ থুঃ দেয়ার মত কয়েক জনকে চিহ্নিত করেছেন। লেখাটা চটি টাইপ হওয়াতে উনি নিজেও মুখে থুঃ থুঃ পাইছেন 🙂 ।
আরে আমি ত আসছি ছবি দেওয়ার জন্য … এই সব কি লিখতেছি ???
কেডায় জানি তেঁতুলের ছবি দিয়া কইচিল , জিবে পানি আসলে ওয় দায়ীয়ই না। ভাই/বোন এইবার আপনের জিবে পানি আসলে আমিও দায়ী না 😛
আর যদি সইতে না পারেন তাইলে মুগ বাড়ি চইলা আসেন ……
১.
3…..
4…..
5….
6…..
7……
8……
আর হ্যা তুমি 😉
নাছুর বান্দা কাঁহাকে বলে টের পাবা 🙂 :*
১২টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
হিংস্রতা ভালো না , ওম শান্তি ওম !
এই ফল কি আপনাদের বাড়ীর নাকি ? জিবে তো পানি চলেই আসলো ।
শেষের লাইনে আবার কি ? এটাও কিন্তু হিংস্রতা বুঝায়। আপনি তো এখন ভালো , হিংস্র আর নন 🙂
হাকুশ পাকুশ
ওম শান্তি ওম !!!!
হুম মুগ বাড়ীরই 🙂 চইল্লা আসেন 🙂
একজনকে ফোন দিলে রাগ করে। শেষের লাইনটা তার জন্য 😛 😉 ওরে বলছি যত দিন বাচুম ওরে ফোন দিয়ুম 😉 …
আদিব আদ্নান
আপনার নিকটি কিন্তু অদ্ভুত ।
এ ফলের নাম কী ?
ছবি সুন্দর ।
হাকুশ পাকুশ
আপনার নিকট অদ্ভুত আর আমার লাগে হাস্যকর ।
ভাই আপনে কই থাকে ??? বাঙ্গালী ত ??? বাংলাদেশে থাকেন ত ?
যদি “”হ্যা”” হয় তাইলে আপনের উত্তর জানার দরকার নাই । আপনে আপেল, আঙুর আর কমলা খান ।
আর যদি “”না”” হয় তাইলে উত্তর টা হচ্চে ” লেওইর ” ( সিলেটিরা বলে ) ।
ধন্যবাদ 🙂
নীহারিকা
আমরা বলি ‘অরবড়ই’। ছবিগুলো খুব সুন্দর কিন্তু লেখা পড়ে একটু ভয় পেলাম।
হাকুশ পাকুশ
😛
ভয় পাওয়ার কিচুই নাই…
আপনি কোন এলাকায় থাকেন, সেটা উল্লেখ্য করলে ভালু হইত 🙂
"বাইরনিক শুভ্র"
আমাদের অঞ্চলে এই ফলকে রয়েল বলে । এর কি অন্য নাম আছে??
খাওয়ার জন্য না হোক দেখার জন্য আসার লোভ হচ্ছে ।
হাকুশ পাকুশ
চইল্লা আসেন 🙂
বনলতা সেন
হাসনাত আব্দুল হাই খুব নিম্ন রুচির পরিচয় দিয়েছেন । ওনার কাছে এখন আর কোন মেয়ে নিরাপদ না। উনি সুযোগ পেলে ওনার মেয়ের বয়সি মেয়েদের শ্লীলতাহানী করবেন ।
হাকুশ পাকুশ
আপা কেমুন আছেন ? 🙂
আমি একটা জিনিষ জানি যে কবি-সাহিত্যিকেরা কখন ভুল করে না। করতে পারে না। আর যারা লিখালিখি করে তাদের লিখার মধ্যে ফুটে উঠে তার জীবন, পরিবার, সমাজ, ব্লা ব্লা……
জীবন কে অবলম্বন করেই রচিত হয় নতুন গল্প, নতুন কাহিনী । এই কাজটি করতে হয় নিখুঁত ভাবে। যেন কেউ বুজতে না পারে, অবলম্বনটা কি বা কে ।
আমরা অনেক জিনিষই জানি না কারণ আমাদের কর্তা ব্যক্তিরা তা চান না !
আমার মনে হয় না এই লিখাটা উনার মস্তিস্ক প্রসূত । ( এইটা আমার ধারনা )
আর ছবি কেমুন হইছে বললেন না ??? 🙁 🙁 :'(
ধন্যবাদ।
হতভাগ্য কবি
কত্তদিন এডি খাই না ভাই, খাইতে মুঞ্চায়। ফটু অতি জীবন্ত হইসে ।
হাকুশ পাকুশ
চলে আসেন আমাদের বাড়ি 🙂