বঙ্গ বন্ধুর সোনার বাংলা,শহীদ জিয়ার প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ আর অনেক যত্ন নিয়ে পল্পী কবি জসীম উদ্দিন লিখেছিলেন অপরূপ রূপের রূপসী বাংলা, চোখের সামনেই দাউ দাউ করে জ্বলছে হয়তো মহা জ্ঞানীরা বেচে থাকলে এখন এর নাম দিতেন জ্বলন্ত অস্হির বাংলাদেশ।যে হরতালটি ছিল গরীবের দাবী আদায়ের এক মাত্র অবলম্ভন সেই হয়তাল এখন পানতা ভাত যে কেউ ইচ্ছে করলে কারনে অকারনে হরতালের ডাক দিতে পারেন।দেশের ইতিহাসে হরতালের রেকর্ড শুত্রু বারও হরতাল হয়।প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিনের কেয়ার টেকার সরকার শেষ পর্যন্ত স্হায়ী হতে পারেনি।
রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বারা সৃষ্ট বিশৃঙ্খলায় দেশের অর্থনৈতিক ভেঙ্গে পড়ার উপক্রম এ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৭ সালের ১২ই জানুয়ারী তত্কালীন প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ দেশে জরুরী অবস্থা ঘোষনা করেন। একই সাথে সেনা সমর্থিত একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয় যার প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর ড. ফখরুদ্দীন আহমদকে নিয়োগ করা হয়।ফখরুদ্দিন আহমেদ ক্ষমতা গ্রহনের মধ্য দিয়ে ইতোপূর্বে রাষ্ট্রপতিকে প্রধান উপদেষ্টা করে গঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলুপ্ত হয়।
ফখরুদ্দিন আহমেদ দায়িত্ব গ্রহনের পর জাতীয় জীবনে রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা হ্রাসে গুরুত্বপূর্ন অবদান রাখার জন্য বেশ প্রশংসিত হন। সে সময় বিশ্বের সর্বাধিক দূর্নীতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশে, সে তখন দূর্নীতিবিরোধী নানান কার্যক্রম পরিচালনা করেন। সে সময় দেশের প্রায় ১৬০ জন রাজনৈতিকবিদ, সরকারী কর্মকর্তা, নিরাপত্তা কর্মকর্তার নামে অর্থ আত্মসাৎ ও অন্যান্য দূর্নীতির অভিযোগ এনে মামলা করা হয়।এমনও দেখা যায় যারা অবৈধ ভাবে টাকা রোজগার করেছেন তদন্তকারী দল সেই সমস্ত ব্যাংক ছাড়াও অবৈধ টাকা শিয়োরে বালিশের ভিতর কিংবা খাটে জাজিমের নীচে লুকিয়ে রাখা অগণিত অর্থও উর্ধার করেন।সেই সময় টুকু ছিল তাদের কাছে নগদ টাকা রাখাই অভিশাপ, মনে হয়েছিল কেউ চাইলেই পাবেন।
ফখরুদ্দিন সরকার দেশের সেই দুটি বছরে কি করেছেন সেটা বড় বিষয় নয় সে এই প্রথম জন সম্মুখে প্রকাশ করে দেখিয়ে দিয়েছেন আমাদের রাজনৈতিক নেতা মন্ত্রী এমপিদের চরিত্র কতটা স্বচ্ছ কতটা দেশপ্রেমিক একটা সময় সাধারন জনগণ সমসাময়িক দূর্নিতীগ্রস্হ রাজনৈতিক নেতাদের প্রতি ঘৃণাই প্রকাশ পায়।সে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন মন্ত্রীদের অবৈধ সম্পদের পাহাড়।মানুষের বেচে থাকার জন্য সম্পদ আহরণের প্রয়োজন ছিল তাই বলে হাজারো কোটি টাকা!এ ভাবে সম্পদ আহরণ করতে করতে তাদের নেশার মতন অভ্যাসে পরিণত হয়ে গিয়েছিল।এমন কি তৎকালিন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং বিরোধী নেত্রী ০৭/০৭/২০০৭সালে শেখ হাসিনা কে গ্রেপ্তার করতে বাধ্য হন।
বেগম খালেদা জিয়ার কেয়ার টেকার সরকার মেনে না নেয়ার এক গেয়েমি এবং লাগেজ ব্যাবসায়ী স্মাগলার প্রথম বারের মতন নতুন সাংসদ বাবরকে স্বররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বানানো এবং শ্রদ্ধেয় শহীদ জিয়ার পুত্র তারেক জিয়ার লাগাম হীন ক্ষমতার অপ ব্যাবহারই দলের ভরাডুবির মূল কারন ছিল।যে শহীদ জিয়া ছিল এক সময় সফল রাষ্ট্র নায়ক যুদ্ধবস্হা ভঙ্গুর দেশকে নিজের পায়ে দাড়ানোর কর্ম পরিকল্পনায় এগুচ্ছিলেন সেই মহৎ লোকটিকে কলংকিত করতে বেগম খালেদা জিয়া একটুও চিন্তা করেননি।বলাবাহুল্য জাতীয়তাবাদী দলের লোকদের তথা সমগ্র দেশ বাসীর আশা ছিল তারেক জিয়াই এক দিন শহীদ জিয়ার স্হথলাবিষ্ট হবেন যা এখন স্বপ্ন কেবল।
ফখরুদ্দিন সরকারের তদন্তকারী দল যে সকল রাজনৈতিকবিদ দূর্নিতীর দায়ে গ্রেফতার করেছেন তাদের মধ্যে বি এন পির মন্ত্রীরা সংখ্যা গরিষ্ট আওয়ামিলীগের হাতে গণা কয়েক জন তবে সব চেয়ে বেশী অবাক লাগে জামাতের কোন একটি রাজনৈতিক নেতাও গ্রেফতার হয়নি তবে কি তারা দূর্নিতী করেননি?নাকি এর মাঝেও কোন দূরবিসন্ধি ঘটনা ছিল।
২০০৯ সালের ৬ই জানুয়ারী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং এতে আওয়ামী লীগ দুই তৃতীয়াংশ আসনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করলে ফখরুদ্দিন আহমেদ গঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলুপ্ত হয়।নতুন সরকার ক্ষমতায় বসে শুরু করেন প্রতিহিংসার রাজনিতী সমস্ত অফিস আদালতে টাঙ্গানো হয় বঙ্গবন্ধু এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি।পূর্বে লাগানো জিয়াউর রহমানের ছবি সরিয়ে ফেলা হয়।তবে বি এন পিরও উচিত হয়নি ক্ষমতা থাকা কালীন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ছবি সরিয়ে জিয়াউর রহমানের ছবি টাঙ্গানো।
জাতির পিতার ছবি সরকারী অফিস আদালতে যে সরকারই আসুক না কেনো টাঙ্গানো বাধ্যতামূলক অবশেষে তা আইনে পরিনত করতে হয়েছে।তবে আওয়ামিলীগের কিংবা স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির ভাবা উচিত যেমন ভাবে মহেত্ত্বা গান্ধীর পাশাপাশি ভারতের সুভাষ চন্দ্র বসু,বাংলার বাঘ এ কে এম ফজলুল হক, ছবি রাখা হয় তেমনি বাংলাদেশের জাতির পিতার পাশাপাশি শহীদ তাজউদ্দিন আহম্মেদ,জিয়াউর রহমান,জেনারেল ওসমান গণি,মাওলানা ভাষানীর মতন আরো যারা ডাক সাইডের নেতা ছিল যাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় রক্তের বিনিময়ে বঙ্গ বন্ধু নতুন একটি দেশ বাংলাদেশেকে বিশ্বের মানচিত্রে স্হান দিতে পেরেছিলেন তাদের ছবি বঙ্গ বন্ধুর পাশা পাশি রাখা বাঞ্ছনীয়।কারন মনে রাখা জরুরী স্বাধীনতা কোন এক জন কিংবা একটি পরিবারের জন্য অর্জিত হয়নি আর সংশ্লিষ্ট অন্যদের যথাযথ সম্মান দিতে না পারলে নিজেকেও সম্মান পাবার আশা করতে পারি না।
সূর্য্য এবং তার মা এ সব বিষয়েই আলোচনা করছিল সূর্য্য বরাবরের মতন ডিজিটাল কথা বার্তা বলেন যুক্তি দিয়ে সাথে তামান্না,বন্ধু অভি এবং বন্ধু সমর যাকে খুজেঁ পাচ্ছিল না সেই সমর এখন উকিল।মোটা মোটি আইন পাড়ায় অবস্হান তার ভাল।অভির হাতে সে ধরা পড়ে অফিসে যখন সে কোন মামলার দাগী আসামীর ছবিঁ এডিট করছিলেন সেই ফাইলে সমরের ছবি দেখে ঠিকানা নিয়ে তার সাথে সাক্ষাত করেন।বন্ধুকে অনেক দিন পর পেয়ে আনন্দে আত্ত্বহারা।
সূর্য্য সমরকে অনেক ক্ষণ যাবৎ লক্ষ করছেন কেমন যেন বিষন্ন ভাব।
-কি রে সমর কিছুইতো খাচ্ছিস না আমরা বলে যাচ্ছি তুই কিছুই বলছিস না।মন খারাপ নাকি?
-না,
-তবে।
-চিন্তা করছি নির্বাচনতো হয়ে গেলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় এলো।আইন মন্ত্রনালয়ে অনেক পরিবর্তন আসবে হয়তো রানিং কমিটির বিলুপ্তি ঘটবে।আমি বি এন পির লেভেলের আগের মতন পজিসন থাকবে কি না তাই ভাবছি।
-তোরা দল দলি না করলে পারিস না।দলা দলি করেতো দেশের বারোটা বাজিয়ে দিয়েছিস।দেশের সাধারন জনগণের এক মাত্র বিশ্বস্ত আস্তার স্হানটিতেও তোরা রাজনিতী ঢুকিয়ে কলংকিত করে সাধারন জনগণের আস্তার মরন ঘটিয়েছিস।
-দলাদলি কোন সেক্টরে নেই বলতে পারিস।যাক সে কথা,… আমি আর অভি এসেছিলাম তামান্নার বিষয়ে।আর কত,.. এখনতো কিছু একটা সমাধানে যেতে হবে,নাকি বলেন খালাম্মা?
-হ্যা আমিও তাই ভাবছি,একা একা থাকি আমারও খুব ভোর লাগে।তা ছাড়া বয়স হয়েছে কখন যে কি হয়ে যায় বলাতো যায় না।
তামান্না শুধু শুনে যাচ্ছেন আর মাঝে মাঝে ইশারায় বন্ধুদের শাসাচ্ছেন।বঙ্গ রমণী বলে কথা একটু শরমতো লাগবেই।অভি অনেক ক্ষণ যাবৎ কিছুই বলছেন না।শুধু আনমনে কথা শুনে যাচ্ছেন।
-কি রে অভি তুই তো চুপচাপ কিছু বলছিস না।
-কি বলব আমি আছি বিপদে।গতকাল শুনলাম বাবাকে আর্মির লোকেরা এসে ধরে নিয়ে গেছে।
-বলিস কি?
-হ্যা,শুনেছি দূর্ণিতীর মামলা হবে।
-তা তোর বাবা কি দূর্ণিতী করেছেন?
-অবশ্যই করেছেন,নইলে এই চার পাচ বছরে হাজারো কোটি টাকা বিশাল সম্পদ করলেন কি ভাবে আমাদের বংশগত উত্তোরাধিকার সম্পদতো তেমন ছিল না।
সমর মাঝ পথে কথা ধরেন।
-তুই ছেলে হয়ে এ কথা বলছিস?তোর না পিতা ঐ সব সম্পদতো তোর জন্যই করছে।
-হা হা হা…আমার বেচে থাকার জন্য এত সম্পদের কি প্রয়োজন আছে বন্ধু?মোটেই না, জীবনকে উপলব্দি করতে হলে সূর্য্যের মতন একটি গর্বিত পরিবার প্রয়োজন,অসীম সম্পদ নয়।অসীম সম্পদে সূখ থাকে না থাকে শুধু প্রভাব প্রতিপত্তের অহংকার যা এক দিন ধবংসকে ডেকে আনে,নির্মল সূখকে দূরে ঠেলে দেয়।
তামান্না যেন একটু নড়ে চড়ে বসেন মা চলে যান অন্দর মহলে চা নাস্তা তৈরীতে।এই সুযোগে সমরের টিপ্পুনি কাটা শুরু তামান্নাকে ঘিরে।
-শুনেছি তামান্নার বাবাও নাকি অনেক বড় লোক।ঢাকা শহরে তাকে এক নামে চিনেন।
-শুধু বড় লোকই নয় বড় মানুষও বটে।
-ও আচ্ছা…আবার এটাও শুনেছি সে নাকি ‘৭১ এ রাজাকারদের সাথে ছিলেন।
তামান্না মাথা লজ্জায় নত হয়ে যায়।সূর্য্য অবাক হন এর আগে সে কখনও তামান্নার বাবার বিষয়ে এমনটি শুনেননি।নম্র ভাষায় তামান্না জবাব দেয়।
-আমিও শুনেছি বেশ কিছু দিন আগে পত্রিকায়ও দেখেছিলাম বাবাকে এবং মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে একটি রিপোর্ট তখন সম্ভবত আই এ ফাষ্ট ইয়ারে.. তবে মিথ্যেও হতে পারে..দেখা যাক সময় বলে দিবে।
সূর্য্যের প্রশ্ন অবাক হওয়া মুখরোচন।
-সময় যদি’ হ্যা বলে।
তামান্না সূ্য্যের দিকে আড়ঁ চোখে তাকায়।
-তবে আর কি জম্ম দাতা বাপকেতো আর ছাড়তে পারবনা।
-আমাকে ছাড়তে পারবে?
বৈঠকে সবাই অবাক বাকহীন নিরবতা।রসিকতার ছলে কথা, ঘটনাকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে।
-কি বলতে চাও?
-এক জন রাজাকারের মেয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের ঘরের বউ হতে পারে না।
-বাবার দোষের জন্য আমাকে কেনো দায়ী করছ?
-তুমি জেনেও ঘটনা লুকিয়ে রেখোছ কেনো?
অভি,সমর দুজনে তাদের থামানোর চেষ্টা করছেন তারা কেউ থামছেন না।তামান্না এক পর্যায়ে রাগ করে ঘর থেকে বেরিয়ে পড়েন।মা চা নাস্তা নিয়ে এসে তামান্নাকে না দেখতে পেয়ে আশ্চর্য্য হন।
-তামান্না কোথায়?
কেউ কোন কথাই বলছেন না।চুপচাপ দাড়িয়ে যে যার মতন বাহিরে বেরিয়ে পড়লেন মা চা নাস্তার ট্রে হাতে হা করে দাড়িয়ে রইলেন।
চলবে…
৩২টি মন্তব্য
খসড়া
বুঝতে বুঝতে বুড়াই হয়ে গেলাম। তবুও বোঝা হল না। এ বড় অভাগা
বিশ্বাস ঘাতক জাতি।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
হ্যা ভাইয়া পুরনো রাজনৈতিক সৃতিগুলোকে একটি গল্পের ফ্রেমে বাধার ব্যার্থ চেষ্টা মাত্র।ধন্যবাদ আপনাকে। -{@
আজিম
বিতর্ক চলুক।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
হুম :Happy:
শিশির কনা
গল্প এবং ইতিহাস একসাথে, ভালোই লাগছে।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ আপু -{@
বনলতা সেন
গল্পে গল্পে ইতিহাস উঠে এসেছে ।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ।
জিসান শা ইকরাম
বঙ্গবন্ধুর সাথে অন্য সবাইকে এক কাতারে আনা উচিৎ না ।
এই যে এক কাতারে আনার চিন্তা আমাদের মাঝে এসেছে, এটা ৭৫ পরবর্তী সময়ের জামাতি প্রপাগান্ডার কারনে হয়েছে। অতিরিক্ত বিজ্ঞাপনে যে দ্রব্য সামগ্রীর প্রতি আকৃষ্ট হবার মত।
আপনি এখানের পুরানো ব্লগার,
মুক্তিযুদ্ধ বিভাগ করা হয়েছে শুধু, মুক্তিযুদ্ধ কালীন ঘটনা নিয়ে লেখার জন্য।
শুভ কামনা ।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
বঙ্গ বন্ধুর সাথে তুলনার কথা বা মর্যাদা সমানের কথা আমি বলিনি ভাইয়া বঙ্গ বন্ধু বঙ্গবন্ধুই। পিতার সাথে যেমন পুত্রের তুলনা চলেনা তেমনি বঙ্গ বন্ধুর সাথেও, তাই বলে বঙ্গবন্ধু শুধু আওয়ামিলীগারদের একার নয় সে সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের প্রান।তাকে কুক্ষিগত করে রাখা কারো উচিত নয়।তাকে ছেড়ে দিতে হবে দল মতের উর্ধে তবেই সে তার প্রাপ্য সম্মানটুকু পাবেন।আর যুদ্ধের পরবর্তি সন্তান যারা জম্ম নিয়ে অন্য োন দলের সাপোর্টে আছেন বা করেন তাদেরকে বাদ দিলে সেখানে গণতন্ত্র থাকে না হয়ে যায় এক দলীয় শাষন যার জন্য স্বৈরাচার হঠাতে মৃত্যুর প্রয়োজন ছিল না।শুধু ভারতের দিকেই তাকান শ্রদ্ধেয় মহাত্ত্বা গান্ধী জির দলও কিন্তু ক্ষমতায় ছিল রাজনিতীতে আছে কিন্তু কখনই তারা গানধীজির নাম ভাঙ্গিয়ে রাজনিতীর ফায়দা নেননি।আমার দুঃখ এখানেই যুদ্ধ এবং বঙ্গবন্ধুকে কেনো আমলীগরা ব্যাবহার করেন রাজনিতীতে আরে মামুর বাড়ীর গল্প যদি মাসির কাছে বলি তবে কেমন যেন দেখায় তাই না।শ্রদ্ধেয় বড় ভাই আমি অজ্ঞ আমি শুধু চাই বঙ্গবন্ধু সমগ্র বাংলাদেশীদের হউক নট অনলি আ’মলীগ। -{@ (3
জিসান শা ইকরাম
বড় ছোট দেখানোর প্রক্রিয়ারও শুরু ৭৫ এর পরে। ঢাকা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জিয়াউর রহমানের ছবি টানানোর প্রতিযোগিতা দেখেছি। এবং সেটা জোড় করে। দখল প্রক্রিয়া নাম ভাংগিয়ে চলার শুরু তখন থেকে। এখন যেমন বলা হলো ; জিয়াউর রহমান দেশের প্রথম প্রেসিডেন্ট ‘ । এই সব প্রক্রিয়া অস্থিরতার জন্ম দেয়। কিছু প্যানিক সৃষ্টি করে জনগনকে ধুম্রজালে আটকানো যায়। যেমন খাল কাটা কর্মসুচি। এটি একটি যাদুর মত ছিলো। শুধু দৃষ্টি আকর্ষনের জন্য। বিএনপি দুবার ক্ষমতায় এসে কিন্তু এটি আর চালায়নি। কারন দৃষ্টি আকর্ষন শেষ, বেশ কিছু আম পাবলিক জাদুতে আকৃষ্ট হয়েছে 🙂
বঙ্গবন্ধু লীগের একার সম্পত্তি নয়। তাঁকে লীগের একার সম্পত্তি বানিয়েছে অন্য দল সমুহ।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
🙂 সহ মত ভাইয়া। -{@
আজিম
বঙ্গবন্ধু মানে অন্যায়ের প্রতিবাদ, যেমনটা করেছিলেন তিনি ১৯৪৮ সাল থেকে ততকালীন পশ্চিম পাকিস্থানের বিরুদ্ধে আমাদের এ-দেশকে তাদের শোষনের প্রতিবাদে।
আর তাই সকল সময়ে অন্যায়ের প্রতিবাদ করলেই শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধুকে প্রকৃত শ্রদ্ধা করা হয়।
ব্লগার সজীব
একমত (y)
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
অবশ্যই প্রথমে বঙ্গ বন্ধুকে সম্মান তারপর অন্যদের মানে সহযোগিদেরকেও বাদ দেয়া ঠিক নয়।ধন্যবাদ আপনাকে এবং সজীব ভাইকে সুন্দর যুক্তি দেয়ার জন্য। -{@ (y)
মিথুন
ইতিহাসকে মনে রাখার জন্য আপনার এই লেখা সহায়ক হবে।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
হুম ভাইয়া তাইতো চিন্তায় আছি গল্পের শেষ পরিণতি কি হয়।ধন্যবাদ আপনাকে। -{@
ব্লগার সজীব
ভালো লিখেছেন মনির ভাই ।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ সজীব ভাইয়া। -{@ -{@
স্বপ্ন
আপনার ভক্ত হয়ে যাচ্ছি। লিখুন আরো।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ আপু এবং শুভেচ্ছা -{@
মিসু
ইতিহাসকে জানছি আপনার লেখায় । (y)
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সীমিত জ্ঞানে যা লিখছি আর কি। -{@ (y)
ওয়ালিনা চৌধুরী অভি
গল্পে গল্পে ইতিহাস? আইডিয়া ভালোই।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ আপু
শুন্য শুন্যালয়
আমাদের ইতিহাস সচেতনতার অভাব বেশ। এজন্যই যেকোনো সময় যেকেউ আমাদের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।
সুন্দর পোস্ট বরাবরের মতোই।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ঠিক বলেছেন সত্য মিথ্যের জালে আটকে গেছি অলরেডি তবে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কোন সমালোচনা নয়।
নীলাঞ্জনা নীলা
গল্প+ইতিহাস= গতিহাস 🙂 গতিহাস ভালো লেগেছে ।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ -{@
লীলাবতী
ইতিহাস মনির ভাইয়ার মুখ দিয়ে কথা বলে (y)
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ আপু -{@ (y) ইতিহাসই আমাদের সম্ভল। -{@