কাহারও কানের লতিতে জায়গা কিনেছি—দুই ক্রান্তি।
স্থানীয় পরিহাস,ওই জায়গা আত্মসাৎ কোরে গড়ে তুলে— বেআইনী লালসার কামড়!
কথা ছিলো—এখানেই বাজবে, সর্বাতীত-ধ্রুব দহনের মাতম;
কথা ছিলো—এখানেই সাজবে, বিটপী-স্বর্ণ আমার কবর!
আবার;তাহারে পড়তে গেলেই— বানানে অগুনতি ভুল হয়!
এটা কি নাশকতা-না দূর্ঘটনা?
তামাক ফোঁকার মতোন,
যাহার প্রতিটি দম’ই য্যানো— জীবন থেকে নেওয়া শ্যাষ দম!
তোষামোদের গায়ে হোঁচট খেয়ে—নখ উল্টে গেলে—মুদ্রাদোষে দুষ্ট হয় সামরিক অনুশাসন।
লাল টকটকে ব্যাকুলতা গরম কোরে;তাতে হাতুড়ি পিটিয়ে—
তৈয়ার কোরা যেতে পারতো, দুর্ধর্ষ মারণাস্ত্র কিংবা যাবতীয় অনুসন্ধি!
অথবা আমার চোখের কর্ণিয়া প্রতিস্থাপনে,দ্যাখে নেওয়া যেতো;
তাহার দ্যাশের পোস্টালকোড ছিলো—স্বতঃস্ফূর্ত অবহেলা।
৪টি মন্তব্য
সুপর্ণা ফাল্গুনী
প্রেমিকার অবহেলায় এতোটা স্বতঃস্ফূর্ততা খুঁজে পাইনি কোনো লেখায়। চমৎকার উপমা সমৃদ্ধ লেখা পড়ে বিমোহিত হলাম। অফুরন্ত শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো। ভালো থেকো সতত। শুভ রাত্রি
কান্ত রায়
ধন্যবাদ দিদিভাই
আরজু মুক্তা
আহা! এমন সুন্দর উপমা।
শুভ কামনা
কান্ত রায়
কৃতজ্ঞতা জানবেন