কতখানি অতলে থাকে জলের দুঃখ, কতটা গহীনে
কতটা উজানে গেলে পরে পোড়ানোর উৎসব শেষ হবে,
কতটা তীব্র হলে স্রোত তোমায় ছোঁবে বেনোজল, দুঃখবোধ ফুরোবে তোমার।
কতটা উজাড় করে দিলে পরে বোঝা যাবে দিয়েছি সর্বস্ব
কতটুকু মেঘ জমে হয় একটা আকাশ,
কতখানি বৃষ্টি হলে পরে পাখি এসে পরাণ ছোঁয়াবে জলের পরাণে?
একজন্ম কেটে যায় দারুণ অস্থিরতার বিষে,
সুখের পুর্ণ পানপাত্রে দেই বিষম চুমুক
তবুও সুখের জমিনের আলপথে অসুখের আনাগোনা।
প্রভু,
পরজনমে যেন একটা ডানাভাঙা শালিখ হই, যাকে দেখে কেউ বলবে আহা একা পাখি ।অথবা কোন এক কিশোরীর ছিড়ে যাওয়া মালা হতে চাই……… যার দুঃখে মায়াবতীর চক্ষু টলোমল।
১১টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
সুখের অসুখ
বা অসুখের সুখ — কিভাবে বর্ননা করি একে ।
আশা পূর্ন হোক 🙂
আগুন রঙের শিমুল
এ আসলে সেই বোধ যা রাজকুমার কেও পথে নামিয়ে আনে 🙂
আপনার মুখে ফুলচন্দন পরুক 🙂
মশাই
কবিতার নাম দেখেই কবিতা ভেতরে টেনে নিয়ে যায়। বরাবরের মতই কবিতায় ভাল লাগা তবে “বেনোজল” শব্দের অর্থ আমার জানা নেই।
প্রথম স্তবকের প্রথম লাইনের শেষে (?) প্রশ্নবোধক চিহ্নটি অনাবশ্যকীয়, পড়তে গিয়ে থেমে যেতে হয় দাদা।
কবির জন্য শুভ কামনা রইল। শুভ হোক পথ চলা।
আগুন রঙের শিমুল
ধন্যবাদ মশাই 🙂
বেনোজল – বানের জল ,প্লাবন
এডিট করে দিলাম 🙂
আপনার জন্যও শুভকামনা
খসড়া
ভাল লাগল।
আগুন রঙের শিমুল
ধন্যবাদ
ছাইরাছ হেলাল
প্রভু বিনা পানিতেও চিঁড়ে ভিজিয়ে দেবে এমন মিনতি দেখলে ।
আগুন রঙের শিমুল
😀
পুষ্পবতী
কবিতা ভালো লাগলো। -{@
আগুন রঙের শিমুল
থ্যাঙ্কস 🙂
স্বপ্ন
সুখের ফ্লন ভালো হোক