
এই গ্রীষ্মের দুপুর, গনগনে রোদ ছায়াহীন,
আগুনের আঁচ লেগে আছে মুখের শুকনো ক্ষতে,
না কোনো অভিযোগ নেই,
সবই ঈশ্বরের অকৃপণ দান!
জ্বলের দাগ শুকিয়ে গেছে কতকাল আগে,
সেই থেকে আর জ্বালাইনা কাউকে।
জেনেই বা কি করবে লোকে?
ক্লোনাজিপাম যখন অকার্যকর।
একলা হলে তারা গুনি,
শেষ নেই জেনে ও শুরু থেকে শুরু করি।
লাল, নীল, বেগুনি দুঃখ সবই মাঠের মধ্যে রোপণ করি,
একদিন আকাশ ছোঁবে এই আশায়।
হতেও পারে, আমার ভালোবাসা নিয়ে সে ;
তার আকাশ সাজাবে সাতরঙা।
তারপর জলপাইগুড়ির কোন এক কটেজে
কিংবা হিমালয়ে বসাবে চা’র আসর।
আমার শোক খড় কুটো, তার কড়িকাঠ।
আমি ভেসে যাওয়া জঞ্জাল ,
হারিয়ে যাব গহীনের চিরল স্রোতে।
গঙ্গাপূজা তার স্বার্থক হোক,
সে যেন পায় সাধনার ধন!
৭টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
আশায় বেঁচে থাকি, বেঁচে থাক আশা।
খাদিজাতুল কুবরা
অশেষ ধন্যবাদ সুহৃদ
নার্গিস রশিদ
স্বপ্ন পুরন হোক তার । সুন্দর লেখনী ।
খাদিজাতুল কুবরা
অশেষ ধন্যবাদ আপু
সাবিনা ইয়াসমিন
যে হৃদয় ঈশ্বরের কাছে সমর্পিত হয়ে যায় সেখানে আর কোনো কিছু নিয়েই অভিযোগ থাকে না।
খাদিজাতুল কুবরা
একদম তাই।
অশেষ ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার
হালিমা আক্তার
চমৎকার উপস্থাপন। ধন্যবাদ ও শুভকামনা।