অভি বাসায় ফিরে এলো বিকেলে, এসেই সোফায় গাটা এলিয়ে দেয়, ছোট বোনটা সামনে এসে বলল “ভাইয়া তুমি এতো তাড়াতাড়ি, কিছু খাবি”?
না কিছু খাবোনা পারলে এক গ্লাস পানি দিতে বল আর এর মধ্যে কাজের লোকটা পানি নিয়ে এলো, ঢক ঢক করে পানিটা খেয়ে ফেলল ও বোনকে বলল “মা ফোন দিয়েছিল? জবাবে বোন বলল মা এই কিছুক্ষণ আগে চলে এসেছে, খালাম্মার ড্রাইভার গাড়ী দিয়ে নামিয়ে দিয়ে গেল।
কই মা কই এখন?
মা ওয়াসরুমে মনে হয়, নাহলে তো এতক্ষণে হাজির হয়ে যেতো প্রিয় পুত্রের সেবাই, ফোড়ন কাটল এই বলে।
অভি একটু হেসে বলল, কেন মা কি তোকে ভালোবাসেনা?
বাসে কিন্তু তোমার চাইতে কম। এর মধ্যে অভির মা সিড়ি দিয়ে নিচে নামচে দেখে অভি বলল “কি মা তুমি আসবে, আমাকে রিং দিলেই পারতে।
মা নিচে নেমে অভির পাশে বসে বলল “কিরে আজ তুই তাড়াতাড়ি চলে আসলি যে”?
এমনিই চলে আসলাম, মা আমি ফ্রেস হয়ে আসছি তুমি বিকেলের নাস্তা দাও টেবিলে।
অভি দ্রুত রুমে গিয়ে ফ্রেস হয়ে গায়ে একটা পাঞ্জাবি চড়ালো তারপর নিচে নেমে এলো, টেবিলে মা আর ওর বোন প্রিয়ন্তী বসে আছে। অভি বসেই একটা বিস্কিট উঠিয়ে নিয়ে চিবুতে লাগলো সাথে কফি ভর্তি মগে চুমুক দিতে লাগলো।
মা আমি একটু রেস্ট করবো, তোমার কোন কাজ নেই তো, যদি থাকে বলো তাহলে করে দিই।
নারে তুই যা, একটু রেস্ট নে।
অভি কফি শেষ করে উঠে যাচ্ছিলো প্রিয়ন্তী বললো, ভাইয়া আমার একটা কাজ করে দেনা।
কি কাজ
আমার পাটা ব্যাথা করছে একটু টিপে দিবি বলেই দেই দৌড়।
অভি আর ওর মা এক যোগে হেসে দিলো, মা বললো
ও আজকাল এমন দুষ্টু হয়েছেনা
থাক মা ও এখনো বাচ্চা দুষ্টুমি করুক, এখন না করলে কখন করবে?
রুমে এসে অভি একটা বই নিয়ে শুয়ে শুয়ে পড়তে লাগলো, পড়তে পড়তেই ঘুমিয়ে গেল, সন্ধ্যার আগে উঠে গেল, চোখে মুখে পানি দিয়ে নিচে নেমে বাগানে চলে এলো সেখানে মা আর বোন প্রিয়ন্তী বসে আছে
সারাটা সন্ধ্যা বাগানে কাটিয়ে দিলো বোনকে খুচিয়ে।
পরদিন সকালে ব্রেকফাস্ট করেই বের হয়ে গেলো অফিসের উদ্দেশ্যে, অফিসে যখন ঢুকলো অফিসের সবাই দাঁড়িয়ে গেল, ও লম্বা পায়ে হেটে নিজ চেম্বারে এসে বসলো, বসেই গতকালকের ফাইল খুলে খুলে দেখতে লাগলো। দরজার নকের শব্দে সে মুখ তুলে বললো “কাম ইন প্লিজ”। জিএম সাহেব ভিতরে এসে ঢুকলে তাকে বসতে বলেই আবার ডুবে গেল ফাইলের মধ্যে, একটু পর ফাইল দেখা অবস্থায় জিজ্ঞেস করলো
বলুন জামাল সাহেব
স্যার আপনার জন্য পিএ আর কিছু অফিস একজিকিউটিভ দরকার।
কেনো, যা আছে তা দিয়ে কি হচ্ছেনা?
স্যার আজকাল অফিসের কাজ অনেক বেড়ে গিয়েছে, এমতাবস্থায় সব কাজ সামলানো বেশ কষ্টকর হয়ে গিয়েছে, তাই আমার মনে হলো আপনাকে বলি।
আর পিএ?
আপনারও এত কাজ বেড়েছে যে প্রতিদিন অনেক রাত করেই বাড়ী ফিরেন, একজন পিএ থাকলে আপনার কিছু কাজ কমবে আর সে আপনাকে বিভিন্ন কাজে সহায়তাও করতে পারবে আর সামনে নতুন কিছু শীপ কিনবো আমরা, তখন তো দম ফেলার সুযোগই পাবেন না।
ওকে আপনার কি কোনো চয়েজ আছে?
না স্যার, আপনি বললে নিউজ পেপার আর ওয়েব সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে পারি।
ওকে দিয়ে দিন, আরেকটা কথা পিএর কোয়ালিফিকেশনের মধ্যে আইটিটা মাস্ট রাখবেন।
জিএম বের হয়ে গেলো, এর মধ্যে একটা ফোন এলে রিসিভ করে হ্যালো বলল, অপর পাশ থেকে একটি মেয়ে সালান দিয়ে বলল “স্যার ইউনাইটেড হসপিটাল থেকে বলছি, গতকালকের আপনার পেশেন্ট আজ রিলিজ নিচ্ছেন।
ওকে কোনো প্রবলেম, বিল কি আর লাগবে?
না স্যার, উনারা আপনাকে ধন্যবাদ দিয়ে বলছেন গতকাল যে টাকাগুলো আমাদের বিল বাবদ দিয়েছিলেন তা উনারা আপনাকে ফেরত দিতে বলছেন কারণ বিল উনারাই পরিশোধ করতে চান, স্যার পেশেন্টের বাবা আপনার সাথে কথা বলতে চান, কথা বলুন।
হ্যালো, বাবা আপনি আমার মেয়ের জীবন বাঁচিয়েছেন এতেই আমরা ঋণি, বিল দিয়ে আমাকে এইভাবে ছোট করবেন না, প্লিজ।
দেখুন আপনি বাবা বলছেন আবার ঋণিও বলছেন, আমি টাকা দিলে আপনার ছেলে হিসাবেই দিয়েছি মনে করতে কি আপত্তি আছে, আপনি মেয়েকে নিয়ে বাসায় যান, আমার শুভকামনা রইল।
তাহলে বাবা আমার একটা অনুরোধ রাখেন, আমি আপনার ফোন নাম্বার নিয়ে যাচ্ছি এইখান থেকে, একদিন কল দিয়ে আপনার সাথে দেখা করব।
জি সিউর এনিটাইম, সালাম।
ওয়া আলাইকুম আসসালাম, দোয়া করছি তোমার জন্য।
এক মাস পরঃ
অভি অফিসে এসেই ব্যস্ত হয়ে পড়লো নিয়মিত ভাবে, ইন্টারকম বেজে উঠল “জি জিএম সাহেব”
স্যার ১১ টা থেকে নতুন রিক্রুটের ইন্টারভিউ।
ওকে আমি চলে আসবো।
১১ টা বাজতেই উঠে চলে এলো কনফারেন্স রুমে, ওখানে আগে থেকেই জিএম আর কোম্পানি সেক্রেটারি উপস্থিত আছে, ইন্টারভিউ শুরু হলো প্রথমে নতুন অফিস একজিকিউটিভের, ওদের ইন্টারভিউ শেষ হতে হতে লাঞ্চের সময় হয়ে গেল। অভি জিএম সাহেবকে বললো যারা এই মূহুর্তে ইন্টারভিউর জন্য উপস্থিত আছে তাদেরকে বলুন অফিস ক্যান্টিন থেকে সবাই যেন লাঞ্চ করে আসে, ৩টা থেকে ইন্টারভিউ হবে।
অভি নিজ চেম্বারে এসে মাকে কল দিয়ে কিছুক্ষন কথা বলেই উঠে চলে গেল ক্যান্টিনে, ও আর সবার মতই ক্যান্টিনেই খায়, স্টাফদের খোজ খবর নেয়, মজা করে কিন্তু অফিস রুমে ঢুকলেই অন্য চেহেরা, অনিয়ম একদম সহ্য করেনা। আজ তেমন কারো সাথে কথা না বলে তাড়াহুড়া করে খেয়ে চলে গেল। আবার শুরু হলো ইন্টারভিউ, এখন হবে পিএর জন্য ইন্টারভিউ, একে একে প্রার্থীরা আসছে আর ইন্টারভিউ দিচ্ছে, ঘন্টা খানেক পর এক মেয়ে ঢুকে সালাম দিলো, ওকে বসতে বললো জিএম।
আপনার নাম, জিজ্ঞেস করলো জিএম
জেসমিন সুলতানা, ডাক নাম অবণী, অভির চোখে চোখ রেখে জবাব দিলো।
জিএম মেয়েটার ফাইল দিলো অভিকে, অভি মনোযোগ সহকারে পড়তে লাগলো ফাইলটি, তারপর চোখ না তুলেই বলল, আপনি EEE করেছেন ৪ বছর আগে এরপর এমবিএ করেছেন এর পর পরই, কোথাও কি আগে চাকরি করেছেন, এইখানে তো চাকরির কোনো কিছু লিখেননি?
না স্যার আমি আগে কোথাও চাকরি করিনি কিন্তু ঘরে আমার বাবার যত কাজ যেমন ডিক্টেশন, টাইপিং, ফাইলিং, অফিসের কিছু পেন্ডিং কাজ আমি করে দিতাম।
আপনার আব্বা কোথায় আছেন, আই মিন কোন ধরণের চাকরিতে আছেন?
জি, উনি ইউনি শিপিংয়ে জিএম হিসাবে চাকরি করতেন গত বছর উনি রিটায়ার করেছেন।
ভেরি গুড, তা আপনি কেন চাকরি করতে চান?
জি, আমি এতদিন তো বাবা মারই খেয়েছি আরচেখন চাই আমি উনাদের দায়িত্ব নিতে।
জিএম সাহেব বললো, আপনাকে প্রায় স্যারের সাথে বিভিন্ন মিটিং এটেন্ড করতে হবে, ইভেন স্যার যখন বিদেশে যায় তখন আপনাকেও যেতে হতে পারে, এতে মেয়ে হিসাবে আপনার কোনো সমস্যা হবে নাতো?
মেয়েটি অভির চোখে চোখ রেখে বললো “না আমার কোনো সমস্যা নেই, এই ব্যাপারে আমার ফ্যামিলি আমাকে বিশ্বাস করে আর আমিও বাবার সাথে বেশ কয়েকটি দেশ ঘুরেছি।
জিএম বলল ঠিক আছে আপনি আজ আসতে পারেন, দরকার হলে আমরা আপনার সাথে পরে যোগাযোগ করব।
অবণী সবাইকে সালাম দিয়ে বেড়িয়ে গেল।
কোম্পানি সেক্রেটারি বললো, স্যার সব কেন্ডিডেটদের থেকে এই মেয়েটি ভালো, ওয়েল এডুকেটেড, ওয়েল ভার্স আর ইন্টালিজেন্ট মনে হলো।
জিএম বলল, জি, মেয়েটি স্মার্ট আর শালীনও বটে।
অভি বলল, ওকে আপনারা সবাই চেক এন্ড ব্যালেন্স করে দেখুন, তারপর যাদের যাদের রাখবেন তাদের সবাইকে রিক্রুট করে নিন, আগামীকাল আমি দেশের বাইরে যাচ্ছি, আসতে এইবার দেরী হবে তা আপনারা জানেন, আপনারা এইদিকে সব খেয়াল রাখবেন, বিদায়।।
_______ চলবে।
২২টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
এমন জায়গায় এনে থামিয়ে দিচ্ছেন, ঠিক না। 🙁
বিদায় কি এভাবে বলে? কেমন জানি এখানেই খাপছাড়া লাগছে।
আবারও অনুরোধ বানানে চোখের একটু আলো ফেলবেন।
ইঞ্জা
আপু, জীবনের প্রথম এই গল্প লেখালেখি করছি তাও শখের বসে আর বানান, মাফ চাই আপু আমার এই অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য, আমার ভুল হয় যেহেতু সারাজীবন ইংরেজি মাধ্যমে পড়ে এসেছি তাই বাংলায় প্রায় ভুল হয় আর এই ভুলগুলোকে দয়া করে ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখবেন আর ভবিষ্যতে আমিও সচেষ্ট থাকবো যেন ভুলগুলো এড়িয়ে চলতে পারি, ধন্যবাদ আপু।
অনিকেত নন্দিনী
আপনার গল্প লেখার হাত আছে বটে! সহজ-সাবলীল বলে একটানেই পড়ে ফেলা যায়।
নীলাদির সাথে একমত। সাথে আরো একটু জুড়ে দিচ্ছি, বিরামচিহ্নের বিষয়টাও খেয়াল করলে ভালো হয়। বিরামচিহ্নের হেরফেরের কারণে একজনের সংলাপ আরেকজনের কাছে চলে যাচ্ছে।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ, আমি সম্মানিত হলাম আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য আর আমার ভুল আমি ভবিষ্যতে শুধরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করব।
ছাইরাছ হেলাল
কোন ঘাটে যাবে বুঝে ফেলেছি,
সাবলীলতার জন্য অবশ্যই ধন্যবাদ।
ইঞ্জা
তাহলে তো লঞ্চ ঘুরিয়ে নিতে হবে, কি বলেন?
ছাইরাছ হেলাল
হাল্কা ঘুল্লি দিলে মন্দ হয় না।
ইঞ্জা
আজ নতুন খন্ড দিলাম, দেখুন কিছু বুঝা যায় কিনা, একটু ঘুল্লি দিলাম আর কি। :p
শুন্য শুন্যালয়
উহ্ ভাইয়া তর তো আর সহ্য হচ্ছেনা কবে আসবে ভালোবাসা?
সহজ করে লেখা সবচাইতে কঠিন, এটা আমার বিশ্বাস। আপনার গল্প লেখার সাবলীল গুন আছে মানতেই হচ্ছে।। অপেক্ষা চলবে। 🙂
ইঞ্জা
আমি আনন্দিত, আমি সম্মানিত, ধন্যবাদ আপু। 🙂
মৌনতা রিতু
সাবলিল উপস্থাপন। চমৎকার ধারাবাহিক ভাববে চলছে একের পর এক ঘটনা। ভাই বোনদের এমন খুনসুটি খুবই মজার। অভি যাকে বলে একটা আদর্শ চরিত্র দেখা যাচ্ছে।
চলুক,,,,,,,,,,,
ইঞ্জা
আপনার সুন্দর মন্তব্যে আপ্লুত হলাম, ধন্যবাদ। 🙂
মেহেরী তাজ
আপনার কোন সিরিজ লেখা এলে আমি আর পড়বো না, একেবারে শেষ অংশ টা না আশা পর্যন্ত। দুইটা অংশ এক সাথে পড়লাম তাও সেই একি অবস্থা!
লেখাটা সুন্দর,সরল, ও সাবলীল হচ্ছে! আমার পছন্দ হয়েছে……
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম! 🙂
ইঞ্জা
আপনি না পড়লে এই ভাইয়ের লেখা যে অধরা থেকে যাবে আপু, পড়বেন আর ভাইয়ের জন্য দোয়া করবেন। 🙂
আবু খায়ের আনিছ
ট্রিপল ই করে এমবিএ, আমরা কই যামু তাইলে?
গল্প ভালো লাগছে। অপেক্ষা পরের পর্বের।
ইঞ্জা
ভাই আজকাল অনেকেই করছে, আমার আন্ডারেই আছে এমন দুইজন, এরা সব বিষয়েই এগিয়ে থাকতে চান।
আবু খায়ের আনিছ
লেখাটা পড়াশোনা নিয়ে নয় তাই এখানে এই ধরণের কমেন্স অবান্তর আর লোক হাসানো। তবু সোনেলাকে যেহেতু আমাদের একটা পরিবার তাই সব কথা সব জায়গাতেই শেয়ার করি।
আমরা যারা বিবিএ করছি, তারা যদি এমবি এ করে বা না করে তবু এদের কি হবে? ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে এমবিএ করে দুটো সুযোগ নিচ্ছে, এক ইঞ্জিনিয়ারিং দুই ব্যবসা শাখার।
কিন্তু যারা ব্যবসা শাখায় পড়াশোনা করছে তারা চাইলেও ইঞ্জিনিয়ারিং বা সাইন্স এর বিষয়গুলো পড়তে পারবে না উচ্চতর ডিগ্রীর জন্য। সাইন্স এর ছাত্ররা ভালো আমাদের তুলনায়, স্বীকার করছি কিন্তু আমরা যারা বিজনেস নিয়ে পড়ছি তাদের চেয়ে দক্ষ্য নিশ্চয় হবে না বিজনেস এর উপরে, যেমন আমরা হতে পারি না ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপরে।
জানিনা এই বৈষম্য কবে কমবে, আদৌ কমবে কিনা তাই জানিনা। আমরা ভাতে মরা পাবলিক ভাতেই মরে রইলাম। স্পেশাল কোর্স না করে আমজনতার কোর্সে এসে পড়লাম।
দুঃখিত ভাইয়া, নিজের একান্তই ব্যাক্তিগত কথাগুলো বললাম, পড়াশোন, দারিদ্র, হতাশা এগুলো আমার নিত্যসঙ্গী। কোথাও জায়গা নেই, প্রতিকূলতার সাথে সংগ্রাম করতে করতে এখন নিজের সাথেই সংগ্রাম শুরু করতে হয়েছে।
ইঞ্জা
একটা কথা বলি ভাই, আমি কমার্সের ছাত্র কিন্তু ঘটনা চক্রে ইটালির এক বিখ্যাত কোম্পানির ডিলার হওয়ার সুবাদে অটোমোবাইলের উপর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং করার সুযোগ হয় আমার আর তাই আমি অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ার। :p
জিসান শা ইকরাম
একবারেই পড়ার মত সাবলীল উপস্থাপনা,
হঠাৎ গল্প থেমে গেলো, পরের পর্ব এর পরের পোষ্টেই দেয়ার চেষ্টা করুণ
শুভ কামনা।
ইঞ্জা
জো হুকুম ভাইজান, বান্দা হাজির হয়ে যাবে। 🙂
ধন্যবাদ আমাকে আপ্লুত করার জন্য। 🙂
রিমি রুম্মান
কয় খণ্ড হবে টোটাল ?
সব এক সাথে পড়ব বলে রেখে দিলাম, ভাইয়া।
ইঞ্জা
জানিনা কয় খন্ডতে শেষ করব কারণ যা লিখি মন থেকেই লিখে সাথে সাথে পোষ্ট করি, আগে থেকে কিছুই লেখা নেই আপু আর আমার গল্প লেখার হাতেখড়ি মাত্র কয়েক মাসের সুতরাং বুঝতেই পারছেন কি কঠিন কাজ করছি।
ধন্যবাদ আপু। 🙂