ISIS / ISIL / Waffen / @albaraka_news

নাইন-ইলাভেন ও ক্লাসিফায়েড ২৮ পৃষ্ঠা

শেকড় থেকে সুত্রঃ

নাইন-ইলাভেনের ঘটনা নিয়ে ২০০৩ সালের জুলাই এ একটি রিপোর্ট দিয়েছিল কংগ্রেসের যৌথ তদন্ত কমিটি। ঘটনার আগে পরে বিদেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর তৎপরতাই ছিল এই রিপোর্টের বিষয়বস্তু। ঐ রিপোর্টের ২৮ পৃষ্ঠার একটি পরিচ্ছেদ আজও প্রকাশ করতে দেওয়া হয়নি। কি ছিল ঐ রিপোর্টে?

twin tower now

ছবিঃ ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের সেই জায়গাটিতে এখন লেজার বিম।

 

নাইন-ইলেভেন ও জর্জ বুশের রহস্যজনক আচরন!

কি আছে ক্লাসিফায়েড ঐ আটাশ পৃষ্ঠায়?

সৌদি রাষ্ট্রদূত প্রিন্স বানদারের প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা!

কি বলেছেন সিআই-এ’র সাবেক পাইলট?

লাসভেগাস ফ্লোরিডা সান্তিয়াগোতে সৌদি গোয়েন্দাদের তৎপরতা নিয়ে-আল আওলাকির ভূমিকা!

আহমেদ শাহ্‌ মাসুদের রহস্যময় মৃত্যু

সন্ত্রাস-বিরোধী যুদ্ধের সূচনা

আল-কায়দা থেকে হালের আইএস এর সৃষ্টি

 

অনেক প্রশ্ন! চলুন উত্তর খুঁজি-পর্ব এক থেকেঃ

পর্ব একঃ

১০ সেপ্টেম্বর ২০০১। পূর্ব নির্ধারিত একটি সফরে ফ্লোরিডা এসেছেন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিও বুশ। উঠেছেন মেক্সিকো উপসাগরের তীরবর্তী কোরাল দ্বীপের একটি রিসোর্টে। ফ্লোরিডায় সারাসোটা এলাকার একটি অবকাশ যাপন কেন্দ্র এটি। হোয়াইট হাউসের ভাষায়, প্রেসিডেন্টের এই “সফট প্রোগ্রামটি” ঠিক হয়েছিল আগস্ট মাসে। কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানটির সময় সূচি প্রকাশ করেছেন ৭ সেপ্টেম্বর। আর সেইদিনই আরও দুজন মানুষ ফ্লোরিডার সারাসোটায় বেড়াতে যান। তাদের একজন মোহাম্মদ আতা, আরেকজন মারোয়ান আল শেহহি। বলা বাহুল্য, এই দুজনেই নাইন-ইলেভেন ট্রাজেডির বিমান ছিনতাইয়ের দুই নায়ক। প্রসিডেন্ট বুশের কোরাল দ্বীপ থেকে মাইল দুয়েক দূরে হলিডে ইনন-এ ড্রিংক আর ডিনার সেরেছেন ঐ দুইজন। বলছি ১০ সেপ্টেম্বর রাতের কথা। ফ্লোরিডায় রিপাবলিকান দলের নেতাদের সাথে ডিনারে অংশ নিলেন প্রেসিডেন্ট। সাথে ছিলেন ছোট ভাই জেব বুশ। প্রেসিডেন্ট ঘুমাতে গেলেন রাত ১০টায়। রিসোর্টের ছাদে তখন পাহারায় ছিল ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপ যোগ্য একটি মিসাইল। আর নিঃশব্দে আকাশে টহল দিচ্ছিল AWACS( Airborne Warning & Control System) এর একটি বিমান। সেই রাতে কেন তা ব্যাবহার করা হল? সেই রাতে প্রেসিডেন্টের কোন নিরাপত্তা হুমকি কি ছিল? নাকি এটাই স্বাভাবিক ব্যাবস্থা, তা নিয়ে কখনও কোন ব্যাখ্যা দেয়নি হোয়াইট হাউস!(সুত্রঃ Fighting Back: The War on Terrorism-From Inside the Bush White House, by Bill Sammon).

 

সেই রাতে আরও একটি ঘটনা ঘটেছে। জয়নাল আবেদিন ওমর নামে সারাসোটায় এক সুদানি বাসিন্দা পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছেন, সাঈদ আল ঘামদি(ফ্লাইট নাইনটি থ্রী’র ছিনতাইকারি-যিনি সৌদি এয়ারলাইন্সে চাকরি করতেন) নামে মধ্যপ্রাচ্যের কোন এক দেশের বাসিন্দা যিনি জানেন যে, প্রেসিডেন্ট এখন সারাসোটায় রয়েছেন। সেই লোক একটি কফি শপে বসে বুশকে হত্যার হুমকি দিয়েছে। খবরটা তখনই এফবিআইকে জানিয়েছে পুলিশ। রাতেই সারাসোটার দুটি এপার্টমেন্টে তল্লাশি চালায় এফবিআই। তবে কাউকে আটক বা হুমকি মূলক কিছু পাওয়া যায়নি, বলে জানিয়েছে এফবিআই।

পরদিন ১১ সেপ্টেম্বর। প্রেসিডেন্টের ঘুম ভেঙ্গেছে ভোর ৬টার কিছু আগে। শর্টস, টিশার্ট আর জগিং সু পরে বেরিয়ে পড়লেন বুশ। সঙ্গে এক সাংবাদিক বন্ধু আর এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা এবং রক্ষীরা। ভোরের আলো আধারিতে মেক্সিকো উপসাগরের সৈকত ধরে বুশ যখন চার কিলোমিটারের সীমানা ছুঁলেন, রিসোর্টের গেটে তখন ছোট্ট একটা জটলা। মধ্যপ্রাচ্যের কোন এক দেশের দুজন নাগরিককে ঘিরে আছে প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তা রক্ষীরা। তারা একটি টিভি চ্যানেলের ক্রু। প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎকার চাইছেন। খবরটা রিসোর্টের গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের জানানো হলো। তাদের কেউ একজন বাইরে এসে দুই সাংবাদিককে হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্টের প্রেস উইংয়ের সাথে কথা বলতে বললেন তিনি। সাংবাদিকদের ভ্যানটি ঘুরে চলে গেল।

ahmed sha masud2ahmed sha masud1

ছবিঃ পাঞ্জশির-এর সিংহ খ্যাত আহমেদ শাহ্‌মাসুদের মৃত্যুদিবস ৯ সেপ্টেম্বর আজও আফগানিস্তানে সাধারন ছুটি পালিত হয়।

 

এর ঠিক দুদিন আগে সাক্ষাৎকারপ্রার্থী দুই সাংবাদিকের হাতে খুন হয়েছেন আফগানিস্তানের তালেবান বিরোধী লড়াইয়ের-নরদান অ্যালায়েন্সের নেতা আহমেদ শাহ্‌ মাসুদ। আর নিউজ ইন্টারন্যাশনালের সাংবাদিক পরিচয়ে তিউনিশিয়ার দুই ব্যাক্তি আগস্ট থেকেই মাসুদের একটি সাক্ষাৎকারের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছিল। মাসুদের ব্যাক্তিগত কর্মকর্তা জামসেদ বলিছিলেন, একটা ইন্টারভিউয়ের সুযোগ পেতে লোক দুটি রীতিমত পায়ে ধরেছিল। শেষ পর্যন্ত ৯ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় তাদের সময় দেওয়া হলো। কে জানত বড়সড় একটা ভিডিও ক্যামেরাকেও বোমা বানিয়ে আত্মঘাতী হামলা হতে পারে? মারাত্মক আহত মাসুদকে সামরিক হেলিকপ্টারে করে তাজিকিস্তানের একটি হাঁসপাতালে নেওয়া হলো। তবে তার আগেই মারা গেছেন তালেবান জঙ্গিদের জন্য আতঙ্ক হয়ে উঠা মাসুদ। নরদান অ্যালায়েন্সের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের মুখপাত্র আবদুল্লাহ(বর্তমানে আফগানিস্তানের প্রধান নির্বাহী) সাক্ষরিত এক বিবৃতিতে ওই হামলার জন্য আল-কায়দা এবং পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইকে দায়ী করা হয়েছিল। তবে বিবৃতিটি এসেছে ১৪ সেপ্টেম্বর। তার আগ পর্যন্ত গোপন রাখা হলো আহমেদ শাহ্‌মাসুদের মৃত্যু সংবাদ। কেন এই গোপনীয়তা? মাসুদের মৃত্যুর সাথে কি তবে নাইন-ইলেভেন ট্রেজেডির কোন যোগ ছিল? আফগান মুক্তি আন্দোলনের এই প্রভাবশালী নেতা; আফগানিস্তানের সাধারন মানুষ যাকে ভালোবেসে “পাঞ্জশির-এর সিংহ” নামে ডাকত-তিনি বেঁচে থাকলে হয়তো অন্যরকম হত আজকের আফগানিস্তানের ইতিহাস।

জগিং সেরে রিসোর্টে ফিরে গোসল সেরেছেন প্রেসিডেন্ট বুশ। কর্মকর্তাদের সাথে নাশতা সেরে বসেছেন রোজকার ইন্টেলিজেন্স ব্রিফিং-এ। তবে রোজকার হলেও আজকের ব্রিফিংটা জরুরী। আগস্ট থেকেই সন্ত্রাসী হামলার একটা সতর্কতা ছিল। সেটা গুরুতর হয়ে হাজির হয়েছে। যদিও ব্রিফিং-এ সুনির্দিষ্ট কোন হুমকির তথ্য প্রমান হাজির করা হয়নি।

সময় তখন সকাল ৮টা। ততক্ষনে প্রথম বিমানটি অর্থাৎ আমেরিকারন এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট ইলাভেন বোস্টনের লোগান বিমানবন্দর ছেড়ে আকাশে উড়ছে। ৮টা ১৩ মিনিটে সেটি আকশের ৩৫ হাজার ফুট উপরে। কিন্তু সমস্যা হলো বিমানটি এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের নির্দেশ অমান্য করে সোজা একশো ডিগ্রি ঘুরে নিউ ইয়র্কের দিকে রওনা হয়েছে। বলাবাহুল্য যোগাযোগের রেডিও ট্রান্সপন্ডারটিও বন্ধ করে দিয়েছে পাইলট। কিন্তু রেডিও বন্ধ হবার আগেই ককপিটের কিছু কথাবার্তা এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলে রেকর্ড হয়ে গেছে। যেমন-দয়া করে কেউ নড়বেন না। আবারো বলছি কেউ বোকার মতো নড়তে যাবেন না। আমরা এয়ারপোর্টে ফিরে যাচ্ছি। এদিকে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল নিশ্চিত হল ৮টা ২০ মিনিটে যে ফ্লাইট ইলাভেন হাইজ্যাক হয়েছে। কিন্তু তারপরও (NORAD) নো রেডিও ঘোষনা করা হলো না। প্রসঙ্গত (NORAD: North American Aerospace (formerly Air) Defense Command)  এই ঘোষনা হলে হাইজ্যাক হওয়া বিমানটিকে বলপূর্বক নামিয়ে আনার চেষ্টা করে সামরিক বিমান। এই কমান্ড সাধারনত এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল বুঝতে পারার সাথে সাথে ঘোষনা করা নিয়ম তাকলেও তা করা হয়নি। পরে তারও বিশ মিনিট পর ৮টা ৪০ মিনিটে NORAD ঘোষনা করল বোস্টন এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল। ততক্ষনে ফ্লাইট ইলাভেন নিউ ইয়র্কের আকাশে-ছুটিছে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার লক্ষ্য করে।

এদিকে ৮টা ২০ মিনিটে শেষ হলো প্রেসিডেন্টের ব্রিফিং। তিনি রেডি হয়ে গাড়িতে চড়লেন ৮টা ৩৫ মিনিটে। ভিআইপি পাসিং-এর জন্য সারাসোটা বে’র রাস্তা আটকে দিয়েছে পুলিশ। ৮টা ৫০ মিনিটে আটকে পড়া গাড়ির জটলায় সকালের সেই ভ্যানটা। ভ্যানের জানালা দিয়ে মাথা বের করে, মধ্যপ্রাচ্যের কোন এক দেশের মানুষ আকশে মুঠি পাকিয়ে বলছিলো “বুশ তুমি নিপাত যাও”। গাড়িটা এবং গাড়ির মানুষ দুজন ছিলেন সকালে প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎকারী সেই দুই সাংবাদিক। পরে এফবিআই তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। কিন্তু এ বিষয়েও কোন তথ্য জানানো হয়নি এফবিআই থেকে।

 andry card

ছবিঃ ৯টা ৬ মিনিটে প্রেসিডেন্টের কানে কানে খবরটা জানালেন চিফ আব স্টাফ এন্ডি কার্ড।

৯টা বাজার কিছুক্ষন আগে সারাসোটার এলিমেন্টারি (Emma E. Booker Elementary School) স্কুলে প্রবেশ করলেন বুশ। ৯টা ২ মিনিটে, স্কুলের সেমিনার কক্ষে শিশুদের গল্প শোনাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট। গল্পের নাম বাংলায় ‘পোষা ছাগল’। এর ঠিক পনের মিনিট আগে সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে অর্থাৎ প্রেসিডেন্ট যখন গাড়িতে তখন ৯২ জন যাত্রীসহ নিউ ইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের উত্তর টাওয়ারের ৯৩ থেকে ৯৯ তলার মধ্যে ঢুকে পড়েছে আমেরিকান এয়ারলাইন্সের ছিনতাই হওয়া প্রথম বিমান ফ্লাইট ইলাভেন। অন্যদিকে, ৯টা ৩ মিনিটে ৭৫ থেকে ৮৫ জন যাত্রী নিয়ে দক্ষিন টাওয়ার ভেদ করে আমেরিকান এয়ারলাইন্সের আরও একটি বোয়িং ওয়ান সেভেনটি ফাইভ। এরও তিন মিনিট পর ৯টা ৬ মিনিটে ক্লাসরুমে ঢুকে প্রেসিডেন্টকে কানে কানে খবরটা জানালেন চিফ অব স্টাফ এন্ডি কার্ড। সময় নিলে দুই সেকেন্ড। খবরটা শুনে কিছুক্ষন ভাবলেশহীন তাকিয়ে রইলেন বুশ। এন্ডি কার্ডকে পালটা কোন প্রশ্ন করলেন না, কোন নির্দেশন দিলেন না, কোন সামরিক পদক্ষেপ বা পেন্টাগনের তৎপরতা সম্পর্কে কিছু জানতেও চাইলেন না। প্রেসিডেন্ট ফিরে গেলেন বাচ্চাদের সাথে গল্পে। বিশ্ব জুড়ে টিভি পর্দায় যখন ব্রেকিং নিউজঃ “ইউএসএ ইজ আন্ডার এটাক” প্রেসিডেন্ট তখন উচ্চস্বরে পড়ছিলেন “But the goat did something’s, that made the girl’s dad mad”। ১০ মিনিট পর ৯টা ১৬ তে ক্লাসরুম থেকে বেরিয়ে পূর্ব নির্ধারিত বক্তব্যে প্রেসিডেন্ট জানালেনঃ “Ladies & Gentlemen, this is a difficult moment for America…” তখন ৯টা ৩১। বক্তব্য শেষে ফটোসেশনেও অংশ নিলেন বুশ। ৯টা ৩৩ মিনিটে ফ্লোরিডার সারাসোটা এয়ারপোর্টে ছুটল প্রেসিডেন্টের গাড়িবহর। ৯টা ৫৭ মিনিটে ফ্লোরিডার আকাশে উড়লো প্রেসিডেন্টের বিমান এয়ারফোরস ওয়ান। তার দুইপাশে তখন আরো দুইটি সামরিক বিমানের প্রহরা। প্রায় এক ঘন্টা সেটি উদ্দেশ্যহীনভাবে আকাশে উড়ে নেব্রাস্কার একটি সেনাঘাটিতে অবতরন করে। নেব্রাস্কা থেকে লুইজিয়ানা এবং শেষে ওয়াশিংটনে ফিরে এলেন বুশ। তারপর……?

people are jumping from twin tower

ছবিঃ ওয়ার্ল্ড ট্রেডসেন্টার ধসে পড়ার আগে ভবনের কার্নিশে অসংখ্য মানুষের বেঁচে থাকার প্রাণান্ত চেষ্টা

এই পর্বের সমাপ্তি।

কিন্তু চলবে……

পর্ব এক শেষেঃ আমার এ চেষ্টায় কোন ভুল থাকলে ধরিয়ে দিবেন দয়া করে। সব পর্ব শেষ করতে হয়ত বছর লেগে যাবে। আশাকরি পাশে পাবো আপনাদের। যারা বাংলাদেশে বসবাস করছেন এই মুহূর্তে তাদের প্রত্যেকের প্রতি অনুরোধ চোখকান খোলা রাখুন। আপনার আশেপাশেই হয়ত অবস্থান নিয়ে আছে জঙ্গী দোসরা, সময় সুযোগে হামলে পড়তে পারে সর্বশক্তি নিয়ে, আমাদের সোনার বাংলায় আর তাদের সহযোগিতার জন্য তো মুখিয়ে আছে আমাদের স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিগুলো, যারা পাকিস্তান নামক নীতিহীন রাষ্ট্রটির দোসর, আর আইএস আলকায়দা তো মৌদুদীবাদিদের নতুন সংস্করণ মাত্র। সচেতন হোন অন্যকে সচেতন থাকার পরামর্শ দিন। আমাদের দেশে জঙ্গীবাদের মদদ দেওয়া হচ্ছে, পাকিস্তান থেকে আর এই পাকিস্তান বিশ্বব্যাপী জঙ্গী ষড়যন্ত্রের অংশ হয়েছে কেবল মাত্র বাংলাদেশ এবং ভারতের উপর প্রতিশোধ নিতে আর তাদের মাটি পশ্চিমাদের ব্যাবহার করতে দিচ্ছে তাদের ব্যাক্তি আর্থিক স্বার্থ হাসিলের জন্য।

সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। জোট বদ্ধ হয়ে প্রতিরোধের জন্য তৈরি হন এদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে।

বিশ্ব রাজনীতি বনাম আলকায়দা থেকে আইএস-বিহাইন্ড দি সিন। ভূমিকা পর্ব।

৬১৫জন ৬১৫জন
0 Shares

২৩টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ