
প্রাচীন খেলার অংশ আমরা ধরে নিবো
সরলরেখার দুই প্রান্তে দুটো বিন্দু হবো
পিপাসিত বাসনার দৃষ্টি তোমার
অন্যপ্রান্তে- বিন্দু তোমার নিরাপদ খেলনা।
বিন্দু থেকে প্রতিনিয়ত তোমার দিকে
ক্রমান্বয়ে; তাপহীন এক আগুন ছোঁয়াবো
দুই তৃতীয়াংশ অতিক্রম করলে
ঝুঁলে পড়বো- একগুচ্ছ আধুনিক নিয়মে।
পরিপূর্ণ পরিপক্কতা এমনেই হয়
ভালোবাসার উৎপত্তি বুঝে গেলে
মানুষে মানুষে মিলন পোড়া মাটির খনন।
নেত্রকোনা, ময়মনসিংহ।
১০টি মন্তব্য
সুরাইয়া পারভিন
ভালোবাসার উৎপত্তি বুঝে গেলে
মানুষে মানুষে মিলন পোড়া মাটির খনন।,,,, নতুনত্ব থাকবেই আপনার লেখায়। সত্যি দুর্দান্ত লিখেন আপনি।
নাজমুল হুদা
অনেক অনেক ভালোবাসা আপু 💞💞
তৌহিদ
হ্যা শুধু ভালোবাসলেই হবেনা, এর শেকড়কে শক্ত মজবুত করতে হবে। তবেইতো প্রাপ্তি হবে সাফল্যমণ্ডিত মধুর।
ভালো লাগলো পড়ে ভাই।
নাজমুল হুদা
ধন্যবাদ ভাইয়া 💞
এস.জেড বাবু
যাই হউক
ভালোবাসা মজবুত হউক-
বিন্দু থেকে তাপ সহ আগুন ছোঁয়ানো যায়না ?
বলছিলাম সামনে শীত- এই কম্বল লাগতো না আরকি !
চমৎকার কবিতা ভাই
মুগ্ধতা অশেষ-
নাজমুল হুদা
ধন্যবাদ ভাইয়া 💞
মনির হোসেন মমি
ভালবাসলে মনকে শক্ত রাখতে হয় নতুবা যে কোন সময় অবসান ঘটবে। ভাল লাগল।
নাজমুল হুদা
ধন্যবাদ ভাইয়া 💞
জিসান শা ইকরাম
কবিতাটি আজকে একটু দুর্বোধ্য লাগলো ছোট ভাই,
হয়ত মন বিক্ষিপ্ত এজন্য কবিতার ভিতরে প্রবেশ করতে পারছি না,
সহজ ভাবে একটু লিখে দিও কবিতা সম্পর্কে।
শুভ কামনা।
নাজমুল হুদা
সৃষ্টির সূচনা থেকেই বা প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের বিপরীত মানুষের প্রতি আর্কষণ আর শ্রদ্ধাবোধ থাকে।
সেই আর্কষণের সরলরেখা ধরেই একজন মানুষ অন্যজনের দিকে ছুটে যায় ক্রমান্বয়ে , এক সময় বিপরীত মানুষটি ছুটে যাওয়া মানুষটিকে নিরাপদ জেনেও অবহেলা করে নিজের শঙ্কাবোধ থেকে কিন্তু একদিন না একদিন সেই ছুটে যাওয়ার তাপে একটা আধুনিক সংসার গড়ে সকল কিছু নিয়ে।
তারপর যখন দুজন দুজনকে চিনে ফেলে তখন মানুষের মিলন স্থাপত্য শিল্পের মতোই হয় ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য।
এজন্যই কবিতার শেষ লাইনে বলা হলো,
“ভালোবাসার উৎপত্তি বুঝে গেলে
মানুষে মানুষে মিলন পোড়া মাটির খনন।”