পাখির ঠোঁটের সরষে কনার
অনু যদি নাও জোটে! প্রভুর পাঁচ বৎসর কালে!
পাখির পালকে লেপ্টে যেন থাকে উষ্ন শান্তি!
পেটের খোলের ডোবা – পুকুরে, শ্যাওলা -পুকুরের অতল গভীরে এই আশার যঞ্জ – আগুন লেগেই থাকে প্রজার পাঁজরে !প্রভুদের জীবৎ – কালে!
মৃত্যু কালে পেখম ফোটে আকাশে ডানা ভরে ওড়ে!।আকাশের বাদশা আমি! ভুমি আর কিবা দামি!
বৃদ্ধ বয়সে প্রভু আবার যুবক হবে! ফেরাউনের মাদলি চাই! আর না হলে টাটকা রক্ত চাই!
সারা বিশ্বের ঝরবে যত রক্ত!
প্রভুর আয়ু হবে শক্ত!
পিঁপড়ের সংসারের পিঁপড়ের খুন! ইট দেয়ালের প্রভুর লাগে বড়ই ঘুম!
ঘোলাও জল! জল ঘোলাও! ঘোলা জলে দিকভ্রান্ত কর! আর রক্ত চোষ! চুষে চুষে চোষকযন্ত্র বাড়াও!
সন্ধ্যা – প্রদীপে পেখম খসে! বাদশা মরে! বাস্তিলদূর্গের দেয়াল পড়ে!
পাখি জীবাশ্ম খোঁটে! ফাঁটাদেয়ালে পচাঁরক্তের ছাপ! বোঝা বহে না ইতিহাস! প্রভু ছিল কভু!
@ বাড়ি
তারিখ-০৭/১১/১২
সময়-১১ঃ২৮ রাত
৬টি মন্তব্য
জবরুল আলম সুমন
“পিঁপড়ের সংসারের পিঁপড়ের খুন! ইট দেয়ালের প্রভুর লাগে বড়ই ঘুম!” আমারো ঘুম পাচ্ছে ভীষণ। কবিতার নির্যাস শুষে ঘুমুতে গেলাম। শুভ রাত্রি।
লীলাবতী
পড়তে ভালো লাগছিল।
জিসান শা ইকরাম
খুব ভালো লেগেছে এজহারুল ভাই ।
এই মেঘ এই রোদ্দুর
খুব সুন্দর লেখা………. আবার কঠিনও মনে হয়
ইশ আমি যদি এমন লিখতে পারতাম
শুভকামনা 🙂
যাযাবর
এই মেঘ এই রোদ্দুর বলেছেনঃ ‘ খুব সুন্দর লেখা………. আবার কঠিনও মনে হয়
ইশ আমি যদি এমন লিখতে পারতাম ‘
ইশ আমিও যদি এমন লিখতে পারতাম 😛
সুরাইয়া পারভীন
চমৎকার উপস্থাপন।
ভালো লাগলো