কোনো এক বিচ্ছিন্ন অথচ একক তন্ত্রের চাহিদা জোড় দাবি দাওয়া করেছিলো শ্লোগান। কতগুলো শুকনো মরা কাঠে পেরেক ঠুঁকে ঠুঁকে দাঁড় করিয়ে দেয়া হয়েছিলো একটা অবয়ব। তারপর তার নাম রাখা হলো পাকাপোক্ত করে। একে একে জমতে শুরু হলো কাঠের পরিচয়ে চেয়ার! টেবিল ছিলো কি?
– কি জানি! মনে করতে পারছি না ঠিক এই মুহুর্তে।আপনাদের কারো কিছু মনে আছে নাকি এরকম কিছু?
যাহ্ ব্বাবাহ্…. কোনো আওয়াজই তো আসছে না দেখছি! কেউ নাই নাকি?
আমাদের প্রত্যেকের ডায়রীতে কী তাহলে জমা পরেছে একান্ত গোপন কিছু দহন! আমাদের আঙুলগুলো কি তবে ফিরিয়েছে দিক? বদলেছে বাঁ থেকে পূবের কোনো অসার বিতর্কের গহ্বরে!
ঝেরে কেচে ধুলো, আসুন আবার দখল করি চেয়ারগুলো। শব্দগুলো থাকেইত মরার মত পরে! সিঞ্চিত জলকণা ঢেলে ঢেলে আবার বেঁচে উঠতে ফেরাই চলুন কোলাহলে একটু খানি বেঁচে থাকার উপলক্ষ মাত্র!!!!!
কই হে সঅঅঅঅব………..??????
১০টি মন্তব্য
আলমগীর সরকার লিটন
বেশ অনুভূতির প্রকাশ করেছন লিপি আপু ভাল থাকবেন
বন্যা লিপি
আপনি কি পড়েছেন পুরো লেখা? আপনি কি বুঝেছেন একটু বোঝাবেন আমাকে?
আপনি সবসময় একরকম মন্তব্য করেন। কেন? আমার টই লেখায়
আমি কি বোঝাতে চেয়েছি বলুন তো?
মোঃ মজিবর রহমান
আছিতো পরে সোনেলার ধারে, অধিক ভালোবেসেই আআসুন সবার আসন স্ব স্ব আসনে স্থির বসুন শব্দ বুনুন জানান দেন আমরা আছি জেগে সোনেলার জলাধারে।
বন্যা লিপি
কোথায় আছেন?
ফাঁকা উঠোনবাড়ি।
ফাঁকা সব…..
মোঃ মজিবর রহমান
আমিতো লেখক না, পাঠক হয়ে জেগেই আছি এই অধম। লিখতে পারিনা বুঝতেও পারিনা। বেঞ্চের লাষ্টে রই বসিয়া।
বন্যা লিপি
আপনি লেখক না হইলে আমি কচু কাডা মিস্ত্রী।
সাবিনা ইয়াসমিন
উপস্থিত ম্যাডাম,
আপাতত বেঞ্চেই বসলাম, চেয়ার টেবিলও ঝাড়ামোছা হবেক্ষণ।
এখন বলুন কেমন আছেন?
বন্যা লিপি
আপনি বেঞ্চে বসলে তো আমি ধুলো ভরা উঠোনের কোনাকাঞ্চিতেও ঠাঁই পাব না।
কেমন আছি!……বলতে ভুলে গেছি
খাদিজাতুল কুবরা
সুন্দর আহ্বান!
একজন লেখক কখনো শব্দের ভার বয়ে চলতে পারেনা। হয় শব্দগুলোকে যথাযথ সাজিয়ে নিতে পারলেই শান্তি। যখন শব্দগুলো অভিমানে অভিযোগ ভুলে স্থানু হয় তখন কি আর লেখক স্বস্তির নিশ্বাস নিতে পারে? পারেনা।
আমাদের শব্দরা অবারিত হোক খুলে দিক বদ্ধ জানালা।
দারুণ লিখলে আপু লেখক ব্লগ নিয়ে।
বন্যা লিপি
আহ্বান কিনা জানিনা,
বৃক্ষ নিধনে পাখিরাও বদলেছে ঠিকানা।
ভালো থাকা কামনা করি সবসময়।