এ কুটির, অই নীল পাহাড়
দিঘীর জল; আজ থেকে সব আমার।
এক হাতে টেনে এনে মেঘ, যখন তখন
দুহাতের তালুতে কুন্ডলি করে বানিয়ে ফেলবো হাওয়াই মিঠাই
সাথে থাকবে গাঢ় মিষ্টির চা।
জাল ফেলে দিঘির জলে দু’চারটা কাকড়া, শামুক মিলেই যাবে কি বলো?
নাক সিঁটকিয়ে কাজ হবেনা, সব খেতে হবে।
হয়ে গেলো খাদ্য সমস্যার সমাধান।
অইযে চারপাশ জুড়ে সবুজ, অইখানে ছুটে বেড়াবে হাঁস মুরগির ছানা
আর পেছন পেছন তুমি;
রোদ- বৃষ্টিতে মেঘের ছায়া, আর ঝড় এলেই তোমার বুকের পাহারা
আর কি চাই?
মেঠো আদিমতায়
শান্ত জলে জলতরঙ্গের শব্দ তুলে সকাল বিকাল
দিঘীসাঁতার দেবো, যখন ইচ্ছে।
বৈকালিক ভ্রমণ হবে প্রতিদিন অই পাহাড়ে
একটি করে সিঁড়ি পাড় হতে হতে
একদিন আমরাও উঁঠে যাব চুড়োয়
দুজনের নাম লেখা পতাকা গেঁথে
ঘোর ঘোর বিষ্ময়ে দেখবো দূর থেকে পিপীলিকার মতো আমাদের ক্ষুদে কুটির,
আমাদের দ্বিতলা ছোট্ট স্বর্গ………………
২১টি মন্তব্য
স্বপ্ন
আল্লাহ আপনার ইচ্ছে পূর্ন করুক…… আমীন 🙂
মিথুন
আপনাকে ধন্যবাদ স্বপ্ন ভাইয়া। দোয়া করবেন আমাদের জন্য 🙂
ইকবাল কবীর
আপনার স্বপ্ন সত্যি হোক।
মিথুন
ধন্যবাদ ইকবাল ভাই…
নীলাঞ্জনা নীলা
“এক হাতে টেনে মেঘ হাওয়াই মিঠাই!” এতো চমৎকারভাবে স্বপ্ন বুনন করতে পারে আমাদের মিষ্টি মিথুন। -{@
মিথুন
🙂 হুম মেঘ দেখলেই আমার হাওয়াই মিঠাই এর কথা মনে পড়ে…
আগুন রঙের শিমুল
:c :c
বাহ, জীবনের স্বপ্নের সুন্দর প্রকাশ
মিথুন
ধন্যবাদ শিমুল ভাই… 🙂
জিসান শা ইকরাম
একটি করে সিঁড়ি পাড় হতে হতে উঁঠে যান চুড়োয়, আপনার আশা পূর্ণ হোক।
মিথুন, অনেক অনেক ভাল লিখেছেন।
শুভ কামনা আপনাদের দুজনের জন্য।
মিথুন
ধন্যবাদ জানবেন ভাইয়া। আশা নিশ্চয়ই একদিন পূরন হবে, আপনাদের দোয়া আছে সাথে… -{@
জিসান শা ইকরাম
একজন আসলেন অনেক দিন পরে, তা আপনার অন্য জন কৈ?
বাড়িতে দরজা বন্ধ করে রেখেছেন নাকি?
অথবা ক্লিনার কি এবার মাথায় ব্যবহার হয়েছে? 😀
অপার্থিব
ওয়েল ড্রিমট। থাকলো শুভকামনা।
মিথুন
ধন্যবাদ ভাই…
আবু খায়ের আনিছ
স্বপ্ন স্বার্থক হোক।
মিথুন
ধন্যবাদ 🙂
ইনজা
চমৎকার সাবলীল ভাবে লিখণীতে দারুণ অনুভূতির সুন্দর ভাবে প্রকাশ করেছেন, মুগ্ধ হয়ে পড়ে গেলাম। 🙂
মিথুন
আপনার সুন্দর মন্তব্য আমাকেও মুগ্ধ করলো, ধন্যবাদ জানবেন ভাই…
মৌনতা রিতু
কাঁকড়া আমার বড়ই প্রিয়। এমন এক পরিবেশে তার চোখে দৃষ্টি রেখে এমন স্বপ্ন যদি বোনা যেতো !
অনেক মুগ্ধতা নিয়ে পড়ে ফেললাম। মনে হল নিজেরই স্বপ্ন।
মিথুন
এমন স্বপ্ন দেখা সত্যিই আনন্দের। কাঁকড়া আমারো প্রিয়, লাল রঙের বিশেষ করে, 🙂
ধন্যবাদ রিতু আপু… -{@
মিথুন
না, আমাদের ছানাও সে সামলাবে, হাঁস মুরগীর পিছনে দৌড়িয়ে ট্রেনিং দিচ্ছি তার আপু 😀
ভালোবাসলে এমন প্রকাশ চলে আসে আপু। প্রেম করেছেন কখনো? একই সাথে দুজনের পোস্ট? হুম নজর তো দেখি এড়ায় নি। বলেন তো কেন? ছবিটি কোথায় আর দেখবেন! দেখেছেন হয়তো কোন স্বপ্নের বাড়ি 🙂
লেখাটি মুখস্থ হয়ে থাকলে, এবার না দেখে বলুন তো… -{@
লীলাবতী
প্রেম তো নিরবে বা সরবে কোনভাবেই আসলো না 🙁 ভাল লাগে আপনাদের দুজনের এমন লেখা পড়ে। নজর এড়াবে কেনু? চোখে পাওয়ারফুল চশমা আছেনা? কিছু একটা দিবস আপনাদের। প্রথম পরিচয়ের বা প্রপোজ এর? 🙂 (3
এই যে বলছি 🙂
এ কুটির, অই নীল পাহাড়
দিঘীর জল; আজ থেকে সব আমার।
এক হাতে টেনে এনে মেঘ, যখন তখন
দুহাতের তালুতে কুন্ডলি করে বানিয়ে ফেলবো হাওয়াই মিঠাই
সাথে থাকবে গাঢ় মিষ্টির চা।
জাল ফেলে দিঘির জলে দু’চারটা কাকড়া, শামুক মিলেই যাবে কি বলো?
নাক সিঁটকিয়ে কাজ হবেনা, সব খেতে হবে।
হয়ে গেলো খাদ্য সমস্যার সমাধান।
অইযে চারপাশ জুড়ে সবুজ, অইখানে ছুটে বেড়াবে হাঁস মুরগির ছানা
আর পেছন পেছন তুমি;
রোদ- বৃষ্টিতে মেঘের ছায়া, আর ঝড় এলেই তোমার বুকের পাহারা
আর কি চাই?
মেঠো আদিমতায়
শান্ত জলে জলতরঙ্গের শব্দ তুলে সকাল বিকাল
দিঘীসাঁতার দেবো, যখন ইচ্ছে।
বৈকালিক ভ্রমণ হবে প্রতিদিন অই পাহাড়ে
একটি করে সিঁড়ি পাড় হতে হতে
একদিন আমরাও উঁঠে যাব চুড়োয়
দুজনের নাম লেখা পতাকা গেঁথে
ঘোর ঘোর বিষ্ময়ে দেখবো দূর থেকে পিপীলিকার মতো আমাদের ক্ষুদে কুটির,
আমাদের দ্বিতলা ছোট্ট স্বর্গ………………