ঠাডা (বজ্রপাত) পড়ে ৩৫ জন নিহত আবার কোন কোন চ্যানেলে বলছে ২৫ জন (আল্লাহই জানে সঠিক কোনটা), পৃথিবীর সর্বউচ্চ সংখ্যক মানুষ এই ঠাডাতে মরে বাংলাদেশে যার কারণ মানুষের মাঝে এই বিষয়ে কোন জ্ঞান না থাকা যা খুবই সাধারণ জ্ঞান সবার জানা উচিত।
ঠাডা বা বজ্রপাত সাধারণত এই দেশে বৈশাখ জৈষ্ট মাসে বেশি পড়ে যার কারণ কালবৈশাখি ও সঞ্চরণশীল মেঘমালা আর এ থেকে বাঁচার সাধারণ জ্ঞান গুলো মেনে চললে হতাহত থেকে বাঁচা যায় যাহা নিম্নরূপ ঃ
যখন ঠাডা, বজ্রপাত ও বজ্রবৃষ্টি হয়ঃ
১) যদি ঘরের বাহিরে থাকেন তখন চটজলদি নিকটস্থ কোন দোকান বা ঘরের মাঝে আশ্রয় নিন।
২) কোন গাছ এবং থামের নিচে দাঁড়াবেন না কারণ এগুলো বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়।
৩) কোন মাঠ বা খোলা জায়গা হলে দৌড়াবেন না বা দাঁড়িয়ে থাকবেন না এতে ঠাডা বা বিদ্যুৎ (বজ্রপাত) সরাসরি আপনার গায়ে এসে পড়বে।
৪) মাঠ বা খোলা জায়গায় গুটিসুটি মেরে বসে থাকুন বা থাকতে হবে যাতে ঠাডা আপনাকে খুঁজে না পায়।
আসা করি আপনারা সবাই সবাইকে এইসব নিয়ম সম্পর্কেকে অবহিত করবেন আর নিজেরাও মেনে চলবেন। -:-
৩০টি মন্তব্য
লীলাবতী
সচেতনতা মুলক পোষ্ট। অসচেতনার কারনেই ঠাডায় বাংলাদেশে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি।
ইনজা
ধন্যবাদ অবিরাম আপু। 🙂
ইকবাল কবীর
জন সচেনতার কোন বিকল্প নেই। সবাইকে সচেতন হতে হবে।ধন্যবাদ আপনাকে।
ইনজা
ধন্যবাদ নিরন্তর আর সহমত পোষণ করছি।
লীলাবতী
ভাইয়া আপনি নতুন তাই হয়ত জানেন না। সোনেলার একটি নীতিমালা আছে। নীতিমালা দেখবেন প্রথম পাতার একদম নিচে। নীতিমালাটি আপনার পড়া উচিৎ 🙂
ইনজা
পড়েছি আপু, ধন্যবাদ। 🙂
জিসান শা ইকরাম
বজ্রপাত সহ বৃষ্টির সময়ে কি করতে হবে এসম্পর্কে ধারনাই নেই সাধারণ জনগনের।
জনসচেতনা মূলক লেখা
ধন্যবাদ আপনাকে।
ইনজা
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাইজান।
স্বপ্ন
জানা ছিলনা ভাইয়া। পরিচিত সবাইকে জানাব। ধন্যবাদ আপনাকে।
ইনজা
আপনাকেও ধন্যবাদ। 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
বাজ পড়ার সময় কি যে ভয় পায় আমার মামনি। আর আমি বড়ো সাহসী।
জানলাম বাজ নিয়ে অনেক কিছু।
অসংখ্য ধন্যবাদ।
ইনজা
ভয় পাওয়ারই কথা, আমি তো বাইরে থাকলে আল্লাহ্ খোদাকে ডেকে একশেষ করি, ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। 🙂
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
অবশেষে সোনেলায় ঢুকেই গেলেন।যাক ধন্যবাদ,বজ্রপাতে আমার সর্বনাশ হয়েছে আমার ছাদের কার্নিশের কিছু অংশ ভেঙ্গে নিয়ে গেছে,আমার সিলিং ফ্যান ফোন সব জ্বলেছে।
বিদেশে আমি দেখেছি এমন কি আমি নিজেও কাজ করেছি তাদের তৈরীকৃত প্রত্যাকটি বিল্ডিংয়ে আর্থিং লাগানো থাকে যাতে এই বজ্রপাত কখনো নীচে নামতে না পারে নামেওনি এর চেয়ে ভয়ংকর বজ্রপাতও বিদেশে হয় আর্থিংয়ের কারনে ভয়ংকর বজ্রপাত আকাশেই ভেনিষ হয়ে যায়।যার জন্য বজ্রপাতে বিদেশে মানুষ মারা গেছে আমি তেমন একটা শুনিনি।
সুন্দর পোষ্ট -{@
ইনজা
অবিরাম ধন্যবাদ ভাই, আপনাদের উৎসাহ আমাকে সাহস যুগিয়েছে ব্লগিং করার আর যানতামই না কি করে ব্লগিং করে।
বজ্রপাত আসলেই মারাত্মক একটা বিষয় যা থেকে দুই দিনে প্রায় ৬০ এর কাছাকাছি মানুষ নিহত ও এর বেশি আহতও হয়েছে আর আপনার আরথিং কাজে দেওয়াতেই অল্পতে বেঁচেছেন নইলে আরও বড় দূর্ঘটনা ঘটতে পারত।
আল্লাহ্ আমাদের রক্ষা করুণ, আমীন।
ব্লগার সজীব
আজ টিভির খবরে জানলাম ৫০+ মৃত ঠাডায়। এমন পোস্টের জন্য ধন্যবাদ -{@
ইনজা
দুঃখজনক ভাবে আমাদের দেশেই বিশ্বের এক চতুর্থাংথাংশ বেশি মানুষ মারা যায় শুধু না জানার কারণে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
স্বপ্ন নীলা
শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
ইনজা
ধন্যবাদ আপনাকেও। 🙂
অনিকেত নন্দিনী
সমসাময়িক পরিস্থিতিতে গুরুত্ববাহী পোস্ট।
ব্লগে নিবন্ধনের এক বছর চার মাস নিলেন প্রথম পোস্ট দিতে! তাও ভালো, দেরিতে হলেও শুরু করেছেন।
একটা ব্যাপারে আমি দ্বিধান্বিত। সোনেলায় এই একই নামে আরেকটা আইডি আছে।
https://sonelablog.com/blogger/engineer/
একই নামে দুইটা আইডি কেনো? মডারেটরের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
ইনজা
ধন্যবাদ, আসলেই জানতাম না ব্লগিং শুরু করে কি করে তাই দেরি হয়ে গেল আর প্রথম আইডিটাও আমার কিন্তু পাসওয়ার্ড হারিয়ে ফেলার কারনে আর আসতে পারিনি পরে আবার এলাম ভিন্ন নামে কিন্তু আপনাদেরই এক মডারেটর আমার বড় ভাই জানতেন কে আমি তাই উনি আমাকে জিজ্ঞাসা করেই এই আইডি নামটা দিয়ে দিলেন এর সাথে সাথে আমিও অনুরোধ করব যেন আমার আইডিটি ডিএক্টিবেইট করে দেওয়া হয়।
দীপংকর চন্দ
অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং জনসচেতনতামূলক লেখা।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
ইনজা
ধন্যবাদ ও একরাশ শুভেচ্ছা, পাশে থাকবেন।
সকাল স্বপ্ন
ধন্যবাদ—- সচেতনতায়—–
ইনজা
ধন্যবাদ অফুরান।
খসড়া
ধন্যবাদ।
ইনজা
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
মেহেরী তাজ
হুম ঠাডা!
ধন্যবাদ…
ইনজা
করাত করাত করে আওয়াজ করে। -:-
কামাল উদ্দিন
আপনিতো ঠাডা বিশেষজ্ঞও মনে হচ্ছে 😀
ইঞ্জা
ভাই এইটার জন্য বিশেষজ্ঞ হওয়ার দরকার নেই, পড়াশুনা করলেই জানতে পারবেন।