আকাশ মেলে দেয় ছায়াপথ
রাতের তারারা পথ দেখায়
শহুরে ঘুমে স্বপ্নচারী আমি।
টেলিপ্যাথি ঢেকে নিয়েছে মগজের রন্ধ্র
ফেসবুকে মোলায়েম একটি মুখ
কথারা সফর সেরে হাত রাখে।
ঘুমিয়ে থাকা শহরে দু’জোড়া চোখ
কবিতার পাশে বালিশ রেখেছিলো
বালিশে ঘাম, ঘামে স্বপ্নেরা অবয়ব পায়
আর ছায়াপথ দূরে সরে গেলে
হাজার যোজন দূরত্ব ঘোচাবার যন্ত্রণা
হাতফোনে বন্দি হয়।
৮ জুলাই ২০১৫
নর্থ সার্কুলার রোড, ধানমন্ডি
ঢাকা, বাংলাদেশ।
১৮টি মন্তব্য
লীলাবতী
রাত জাগা পাখি 🙂 তাইনা ভাইয়া? (y)
সাতকাহন
লীলাবতী, ক্রমশ আমরা রাতজাগা পাখি হয়ে যাচ্ছি।
নীলাঞ্জনা নীলা
রাতের চাদর গায়ে দিয়ে দিন ঘুমায়। আর মানুষের ঘুমের জন্যে স্বস্তির চাদরের প্রয়োজন পড়ে। পাওয়া কই যায়? তবুও মানুষ ঘুমায়, ঘুমাতে হয় বলে।
ঘুমিয়ে গেলে কবিতা পেতাম কি করে? :p
কবিতা (y)
সাতকাহন
ধন্যবাদ, নীলা; গভীর মনযোগ দিয়ে আপনার কমেন্টখানা পড়িলাম।
শুন্য শুন্যালয়
বাহ অন্যরকম। দূরত্ব ঘোচানোর জন্য হাতফোন আর ফেসবুক ছাড়া কিইবা করার আছে!! স্বপ্নেরা আর আগের মতো তারার মত পথ দেখাতে পারছেনা। দূরত্ব কমাতে গিয়ে বাড়িয়েই ফেলছি হয়তো।
সুন্দর কবিতা।
সাতকাহন
ধন্যবাদ শুন্য।
স্বপ্ন
ঘামে স্বপ্নেরা অবয়ব পায়
আর ছায়াপথ দূরে সরে গেলে
হাজার যোজন দূরত্ব ঘোচাবার যন্ত্রণা
হাতফোনে বন্দি হয়। (y)
সাতকাহন
ধন্যবাদ স্বপ্ন।
তানজির খান
ঘামে স্বপ্নেরা অবয়ব পায়…চমৎকার কবিতা।
সাতকাহন
ধন্যবাদ তানজির।
অনিকেত নন্দিনী
“শহুরে ঘুমে স্বপ্নচারী আমি” – বাহ্! সুন্দর।
কতো অল্প কথায় বিশালানুভুতির বিস্তৃতি মিশে আছে।
মুগ্ধতা জানাচ্ছি। -{@
সাতকাহন
ধন্যবাদ, অনিকেত নন্দিনী।
ইমন
বাহ্! সুন্দর। -{@
সাতকাহন
ধন্যবাদ, ইমন।
মেহেরী তাজ
বাহ সুন্দর তো…..
সাতকাহন
ধন্যবাদ, মেহেরী তাজ।
অরণ্য
বেশ। (y)
সাতকাহন
ধন্যবাদ অরণ্য।