উপর থেকে নীচ,
রাজার পেছোন ভেজা!
পায়ের তলা দিয়ে,
মাঝে মাঝে আবার
উষ্ন জল গড়ায়!
বলতে গেলেই সবার,
ভীষণ নাকি স্বপ্নদোষ!
রাজা হল প্রভুর দূত!
রাজার খাওয়া- দাওয়া,চলন-ঢলন,
সব প্রভুরই দেওয়া!
ভক্তি-ঞ্জানে মানো প্রজা,
তবেই হবে প্রমেশ্বর খোঁজা!
না মানলে ঘরে মাৎসন্যায়,
সাত-জন্মের স্বর্গের অপব্যয়!
কোথায় আছে লেখা?সবাই খোঁজে,
এ-পুথি ও -পুথি!
শুধু চাঁদের গায়ে প্রভু লিখেছে নিরোবধি!
বলছেন নাকি দান-মুদি!
রাজা চরকার উপরে বসে
রোজ সন্ধ্যায় সবার এটাই,
বেশ তো দৃষ্টি টানে!মানুষ মানে!
রাজা রাজসভায় ভাষণ দেয়,
শিয়ালপাড়ার, বনে থেকে টাচস্ক্রীনে!
কিশোর বলে মা দেখো,
শিশুকালে তোমার কোলে,
আমার যেমন ভেজা ছিলো
তেমনি দেখো রাজারও ভেজা!
অন্ধফকির রাতের- আধাঁরে,
চিৎকার করে,
কোন অসভ্য রাজপথে,
দাঁড়িয়ে মুত্র বিসর্জন করে!
কিশোর চেচাঁয়,রাজা আসে,রাজা যায়!
রাজারই কি তবে মুত্র- দোষ!
ওলিতে-গলিতে ,রাজার ঘরে,
পোষ্টার পড়ে,ঔষধ খাও!
রাজার রাজ্যে সবার বড় দোষ!স্বপ্নদোষ!
Date-12/12/12
Time- 3:57 pm
৭টি মন্তব্য
এই মেঘ এই রোদ্দুর
অনেক ভাল লাগল
জিসান শা ইকরাম
কবিতায় বাস্তবতার কথা ।
অনেক দিন পরে লিখলেন।
দুর্ঘটনার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত
চেস্টা করছি সব রিকভার করার জন্য।
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ
শুভকামনা।
যাযাবর
কবিতায় ভালো লাগে। মিস করি কবি আপনাকে ।
লীলাবতী
খুব ভালো লাগলো ।
প্রজন্ম ৭১
সুন্দর কবিতায় ভালো লাগা।
জবরুল আলম সুমন
বরাবরের মতোই সুন্দর লিখেছেন…
শিশির কনা
ভালো লেগেছে ভাইয়া ।