
বুক পকেটে প্রিয়তমার ছবি
বুকের গহীনে “মা” ডাক
পিছনে ছুটছে দুর্বৃত্তের দল
কঠিন তাদের হাঁক।
কাজের খোঁজে গিয়েছিল সে
নিউমার্কেটের গলিতে
পিটিয়ে তারে লাশ বানালো
পারবো কি সে কথা ভুলিতে?
ছমাস আগে বিয়ে হয়েছে
এখনো শুকায়নি মেহেদির দাগ
প্রিয়তমা তারে আর কভু খুঁজে পাবেনা
করতে পারবেনা রাগ।
হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে শুয়ে
শেষ নিঃশ্বাস বেরিয়ে যায়
হৃদপিণ্ডটা তার তখনও কেবল প্রিয়তমার তরে করছে হায় হায়।
কেন এমন নিষ্ঠুরতা আর কতকাল এগুলো চলবে
কেউ কি নেই এদেশে এসব দুর্বৃত্তায়ন
শক্ত হাত রুখবে।
আর কোনো নাহিদের চাইনা দেখতে
লাশ
বুকের পাঁজর এখনো বাজছে
ঠাস ঠাস।
মানুষ তো মোরা! অমানুষদের কারণে
আর কত অপরাধবোধে ভুগবো
আর কতদিন নিষ্পাপ ভায়ের লাশ
কাঁধে নিয়ে নিয়ে ঘুরবো?
(নিউমার্কেটের সংঘর্ষের নিহত দূজনের স্মরণে লেখা)
৬টি মন্তব্য
আলমগীর সরকার লিটন
সেই দিনের ঘটনা খুবি দুঃখজনক
বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই দোয়া করি জান্নাত বাসি করুন আমিন
ফারজানা তৈয়ূব
ধন্যবাদ কবি ভাই।
মোঃ মজিবর রহমান
জিবনের প্রয়োজনে সব হারায়ে
সে গেছে চলে সমস্ত ফেলিয়া
গেছে রেখে সৃতি না ভুলিবার পারে।
ফারজানা তৈয়ূব
ঠিক তাই
হালিমা আক্তার
চমৎকার কবিতা। শুভ কামনা রইলো।
রোকসানা খন্দকার রুকু
সত্যিই মর্মান্তিক। আর যেন এমন ঘটনা না ঘটে তবুও পুনরাবৃত্তি হয় প্রতিনিয়ত।।
শুভকামনা অশেষ।