
অযাচিত ঘাসফুল ভেবে ;
আমায় মাড়িয়ে গেছে অনেকে, কেউবা ক্ষনিক রেখেছে চোখে চোখ!
হাসিতে ফাঁসি হয়নি কারুর, স্বযত্নে লুকিয়েছি ফোঁটাগুলো অশ্রুর!
আমার চোখের বেদনার রক্ত করবী তুমি ছাড়া কেউ দেখেনি।
প্রিয়তম জানোইত
মনের ঘরখানায় অযত্নে শ্যাওলা পড়েছে, বসতি গড়েছে অসুখী ছত্রাক।
মৃত সমুদ্র পোষে বুক!
তাতে ভেসে থাকে সূক্ষাতিসূক্ষ অনুভূতিটি ও ,
সত্যি বলছি লক্ষীটি এমনটা আমি চাইনি।
এই লবণাক্ত প্লবতা তুমি ছুঁয়ে দিলে নুয়ে পড়বে,
পুনরায় প্রতিস্থাপিত হবে প্রেমের সৌধ!
দুঃখের ছদ্মবেশে প্রায়শই যমদূত এসে পাশে বসে।
সে যে জানেনা ; তোমার ভালোবাসা আমার নিরাময়, আমি আজ মৃত্যুঞ্জয়ী।
বালাই ষাট, এমন দিন যেন না আসে!
দেহবসানে নয় ; আমার মৃত্য হবে তোমার প্রেমহীনতায়! আমার গোর হবে তোমার বুকের কোটরে!
প্রিয়তম!
তুমি আমি মুখোমুখি!
মাঝখানে আমাজনের ফুটন্ত নদী!
ভালোবাসা জেনো,
আর জেনো, আমাজন মূলত ঘুমহীন দীর্ঘ রজনী!
৫টি মন্তব্য
হালিমা আক্তার
যারা ঘাসফুল ভেবে মাড়িয়ে গেছে, তাদের দেখার ভুল ছিল বৈকি।তারা শিশিরে মুক্ত দানা দেখেনি কভু।যদি দেখতে পেত, আঁচলে ভরে নিত। অসাধারণ সৃজন। শুভ কামনা রইলো।
খাদিজাতুল কুবরা
আপু আপনার এ মন্তব্য লেখক জীবনে পাওয়া শ্রেষ্ঠ প্রাপ্তি!
যেন মর্যাদা রাখতে পারি সে আশা রাখি।
অনেক ভালোবাসা জানবেন।
রোকসানা খন্দকার রুকু
এরপর আর বলার কিছু থাকে না।।।
মোঃ মজিবর রহমান
মনের গহীনে লুকানো ভালবাসা অন্তরাত্নায় কেঁদে যায়, সর্বদা তাকেই কামনা-বাসনায় চেয়ে যায়। লুপ্ত ভালোবাসা জেগে উঠুক। এই ভালোবাসা চিরজাগ্রত থাকুক। সুন্দর লিখেছেন আপু
খাদিজাতুল কুবরা
অসংখ্য ধন্যবাদ মজিবর ভাইয়া পড়ে মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য