সমতলে,উচুঁ নিচু পাহাড়ের
কোলে, আষাঢ়ের মেঘ জন্মের দূর্বল,
অকালেই দেহ পিঙ্গল!
চোখের নিচেই পড়ে যায়
ভূপতির থারমলের ছাই,
নিশির দেহে কাঁচের বারান্দায়
ফিলামেন্ট জ্বলে লেলিহান শিখায়,
তবু তো নিয়নের আলো ফুটপাতেই পড়ে যায়…
জীর্ণ বেশ,ব্লু হাফ প্যান্টে,
মাথায় রোদের তাপে আড়াল করে,
পেটে চলে বারোমাস গ্রীষ্মকাল,
সামনে দাঁড়িয়ে হাঁ-আঁকে মহাকাল!
ময়লা হাতে শীর্ণ পাতে পালা
খুবলে খায় মিডডে মিলের থালা,
উদরে বাড়ে ব্যারেনের কোন্দল,
গলার নালি হাত ধরে,
পথ চলে আর্সেনিক-জল!
রেদি স্টেদি গো…
মার লং জাম্প মার,
ইদুঁর রেসের ভোঁ …
মুঠো হাতে ছোটে স্টিম-ইন্জিন,
এসি গাড়ি,মঙ্গলে দিচ্ছে পাড়ি,
হাফিয়ে মুখ থুবড়ে কংক্রীট দেওয়ালে পড়ে
দুবেলার পেট-শূন্য পেজাঁ তুলোর কাড়ি!
জানাজা শেষ ,খাঁট ফেরেনি…
ওজু বানাই বদনার নলে নৈনিতাল,
পলি বালি কাদার বুকে বাঁশের ফাঁকে
ঘুমিয়ে আছে আমার কত ভোরের আজান ,
সভ্যতার কত অজানা সকাল!
@ বাড়ি,
তারিখ-২০/০৭/১৩
সময়-১২ঃ২৬ দুপুর
৬টি মন্তব্য
বনলতা সেন
শেষ লাইন তিনটে
আমার ভাবনায় একাকার ।
জিসান শা ইকরাম
অনেক সুন্দর
অদ্ভুত শূন্যতা
একটিই শব্দ ‘অসাধারন’। প্রতিক্ষায় থাকছি নতুন কবিতার।
ব্লগার সজীব
আপনি বরাবরই ভালো লেখেন (y)
প্রজন্ম ৭১
অসাধারন ভাই (y)
মিসু
(y) অসাধারন