১।
ও ছাগু তুই খাস কি
কাঁঠালপাতা চাস কি।
কাঁঠাল পাতা নাই
করমু তোরে জবাই। :p
২।
ছাগু ছাগু ডাক পাড়ি
দেখছনি ছাগুদের বাড়ি।
ওরে ছাগু কই যাস
তোদের জন্য আনছি ঘাস।
৩।
কাঁঠাল পাতা জোড়া জোড়া
ওরে ছাগু ঘুরে দাঁড়া
দৌড় দিলেই মারবো কোঁড়া
আমরা আছি আজো খাড়া। :p
৪।
তিনটা বড় ছাগুর আছে
এখনো রায়ের বাকি,
ছাগু মুক্ত বাংলাদেশের
সপ্ন মোরা আঁকি।
৫।
সবাই বলেন জিন্দাবাদ
ছাগুরা সব নিপাত যাক।
বিঃদ্রঃ ইহা একটি রম্য ছড়া, ছাগু
ছাড়া আর কারো জীবনের
সাথে মিল পাইবেন না, আর
ছাগুগো জীবনের সাথে মিল
খাইলে আমি পাগলের কিছু যায়
আসেনা।
সবাই ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন।
১২টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
দারুন হইছে ।
অনেক দিন পরে ছাগ ছড়া পড়লাম 🙂
সীমান্ত উন্মাদ
সবি আপনাদের দোয়া মামা। এই ব্লগের নতুন যারা ব্লগার তারা চাগু বিষয়ে অবগত কিনা জানার জন্য টেষ্টিং হিসেবে দিলাম আর কি। :p @ জিশান শা ইকরাম ।
ঘুড্ডির পাইলট
পাঠ্যপুস্তকে সংযুক্ত করার পদক্ষেপ নিবেন ?
অলিভার
:D)
(y)
সীমান্ত উন্মাদ
কন কি ভাই। এখন যেই সিচুয়েশন ফাঁসি ই দিতাছে না আবার ছা গ কাব্য পাঠ্যপুস্তকে। @ ঘুড্ডি
সীমান্ত উন্মাদ
ধন্যবাদ অলিভার
শুন্য শুন্যালয়
ছাগুমুক্ত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখার আগে কাঠাল গাছ নিধন করো।
ছড়া সেরাম হইছে গুরু।
সীমান্ত উন্মাদ
সমস্যাতো সেইটাই শুন্যালয় রাজনীতিবিদরা পাকা কাঁঠাল খাইতে খাইতে জীহ্বা লম্বা হইয়া গেছে এখন কাঁঠাল গাছ নিধনের কথা উঠলেই চেইত্তা মানে রেগে যায়।
মেহেরী তাজ
এই ছড়া ছাগুরা পড়লে আত্মহত্যা করবে।
সীমান্ত উন্মাদ
এরা এমন বেহায়া যে আত্মহত্যাও করে না।
মোঃ মজিবর রহমান
ছাগুরা লজ্জাহীন
তাঁদের লজ্জা থাকতে নেই।
থাকলে ১৯৭১ আত্মহত্যা করত।
তবে সরকারের ভাব দেখে মনে হয়না ছাগুদের কিছু হইব।
অরাই থাকব/।
সীমান্ত উন্মাদ
একটারতো ফাঁসি ছাড়াই পরপারে গেলোগা। কি আর করবেন ভাই আমরা হলাম মেঙ্গোপিপল।