এ কি! অসহায় জ্বালা কেমনে সহি
প্রিয়া তব রুপানলে দিবানিশি দহি।
রুপ বরিষায় বিজুলীর ছটা
লুকাইয়া চাঁদে যেন এলো ঘনঘটা।
বৈশাখে আসে যেমন কালো বৈশাখি,
ওরে! এ যে তার চঞ্চল আঁখি।
এত রুপসুধা তার কেমনেতে রাখি
কুমড়োটা লাজে মরে শ্রীবদন দেখি।
শ্রীচরনে ঠাঁই পায় পাতিহাঁস ছায়া,
ক্ষীনদেহ খর্বকায় ভারি মুন্ড কায়া।
পদচারনায় ধরা দুলে ওঠে ভয়ে,
“কৃপা কর” বসুমতি কহে রয়ে রয়ে।
চুল তার কবেকার ধোয়া হয়েছিল,
যে বছর জৈষ্ঠেতে তাল পেকেছিল।
ওমা! এযে চুল নয় অশ্বের পুচ্ছ,
কখনও বা মনে হয় পাট এক গুচ্ছ।
কি বলিব আর আমি কি বলিব আর,
বলিতে বলিতে মোর বলা হল ভার।
প্রথম প্রকাশ উন্মাদঃ দুঃখিত তারিখ কিংবা সাল কোনটাই মনে নাই। উন্মাদ আমি তাই।
বিঃদ্রঃ ইহা একটি রম্য রচনা কারো জীবনের সাথে মিল খাইলে আমি উন্মাদ দায়ী নই।
৮টি মন্তব্য
মিথুন
চুল তার কবেকার ধোয়া হয়েছিল,
যে বছর জৈষ্ঠেতে তাল পেকেছিল।।
হা হা হা অনেক মজা পেলাম উন্মাদ ভাই। 😀
সীমান্ত উন্মাদ
মজা পাইছেন যেনে আমিও মজিত হইলাম। শুভকামনা নিরন্তর।
মোঃ মজিবর রহমান
উম্মাদ বানাইল উম্মাদ
সোনালী ব্লগারদের।
সুন্দর ভারি মজার।
সীমান্ত উন্মাদ
একজনকেও উন্মাদ করিতে পারিলে আমার সফল।
শুন্য শুন্যালয়
কি বলিব আর আমি কি বলিব আর,
বলিতে বলিতে মোর বলা হল ভার। 🙂
কি অবস্থা সীমান্ত?
সীমান্ত উন্মাদ
কাজে কর্মে কঠিন অবস্থা। তুমি কেমন আছো? শুভকামনা জানিবে নিরন্তর।
নীলাঞ্জনা নীলা
মজা পেলাম খুব।
সীমান্ত উন্মাদ
ধন্যবাদ এবনং শুভকামনা নিরন্তর আপু।