তনুশ্রী মেয়েটা বেশ!ও ইলুমিনেশনস খুব একটা পছন্দ করে না! মানিয়ে চলাটা ওর ভীষণ বড় দোষ!তবে ও ধনুচি নাচটা খুব ভালো একটা জানে না!
স্যার আমাদের জুলজিতে আদি থেকেই অভ্যস্ত!প্রথম থেকেই ডান দিকে,ওকে ডান হাতের আগলে রাখতো! আর আমাকে বাঁ দিকে,আমার চোখে সেন্সার লেন্স তাই!
ভুল করে একদিন আমি ডান দিকে বসি! ও তখন আমার জায়গাটা নেয়! আমরা দুজন সহযোগী ছিলাম,প্রেমিক না!ওর ব্যথায় আমার শুধু চোখটাই বর্ষার ছিটে ফোঁটা মেঘ করতো!স্যার এসে সেই আদি গর্ভে ঠেলে দেয় আমাদের!
আজ বেশ সবাই চুপচাপ,মুখে – গালে তারি ছাপ!আর্টিফিসিয়াল কিন্তু না!ফার্টিলাইজেশনের ব্যাখ্যা দেবেন!আমাদের স্যার!
আমাদের সবার সাদা পাতার কালো অক্ষরের উপর চোখ!সাপ ব্যাঙ পেলেই জাপটে ধরে!বিষের সূচ ফোটে,যন্ত্রে কাঁটে!তনুশ্রী দাঁতে দাঁত চাপে!আমাদের চোখ স্যারের চোখ রাখতে সাহস পাই না!স্যার,ব্যাঙ বাঁচিয়ে রাখে, নইলে খাদ্য – খাদকে দাঁড়ি পড়বে!
ইস্কুল জীবন থেকে সইতে হয়,ইকোসিস্টেমে টিকে থাকতে!ওকে আমি বলেছিলাম,পরিবর্তনে শামিল হতে!কিন্তু তনুশ্রী ফেল হতে চাই না!
@ Home
Date- 23/12/12
Time- 9:51 pm
৬টি মন্তব্য
এই মেঘ এই রোদ্দুর
ভাল লাগল
জবরুল আলম সুমন
সুন্দর লিখেছে এজহারুল ভাই…
জিসান শা ইকরাম
সুন্দর লেখা
প্রজন্ম ৭১
ভালো লেগেছে খুব।
লীলাবতী
বেশ ভালো লেখা ।
সুরাইয়া পারভীন
দারুণ লিখেছেন
বাস্তব প্রকাশ