
অ-কবিতা_
সেই রাত আর ফিরে আসেনি আমাদের প্রতিদিনের রাত গুলোতে,
আমাদের কথা গুলো থেমেছে, থমকে গেছে কখনো-সখনো /
সবটাই থেমেছিলো কি?
কথা ছিলো
একদিন সব কথা ফুরিয়ে গেলে আমরা হিসেব নিবো অফুরান কথা গুলোর,
কত কথা বলার ছিলো!
হাসি-কান্নায় গল্প-কবিতায় না বলতে পারা কথাতে-ও!
কিছু-কিছু দিনে আবদ্ধ কথা গুলো জমা থাকে ছোট-ছোট অক্ষরে,
ঘেমে উত্তপ্ত হয়ে উঠলে মধ্যাহ্নে ধুয়ে যায় ওয়াসার জলে/
শ্রান্ত দেহ শান্ত মন ..
—————————————————————————————————-
মথ_
একটা মথ নিঃশব্দে খোলস ভাঙে বুকের ভেতর,
পরিত্যক্ত খোলসের গায়ে আটকে রয় অজস্র দীর্ঘশ্বাস,
খামছে ধরা লোমশ থাবায় একাকার এখানের সব রঙ
পানসে-গাঢ়-অভিজাত-উত্তপ্ত লাল রক্তের সম্পর্ক-ও
শুষে নেয়া আর্তনাদে হাস ফাঁস হয় হৃদপিণ্ড
মথ নির্বিকার!
—– —– —– —– —– —– —– —– —– —– —– —– —–
স্লোগান_ বনের পশুকে নয়, মনের পশুকে কুরবানী দেয়াই আসল কুরবানী!
প্রতি ঈদেই কেন শুনতে হয় বনের পশু নয়, মনের পশু কুরবানী দিন!
বাঘ সিংহ হাতী গন্ডার হরিণ ক্যাঙ্গারু বাঁদর এরা সবই বনে বাস করে। এমন হাজার-হাজার,লক্ষ-কোটি পশু থাকে বনে-জঙ্গলে। এগুলোকে কি কেউ কুরবানীর উদ্যেশ্যে জবাই করে? করে না। কেউ চাইলেও এইসব বনের পশুকে কুরবানী দেয়ার জন্য সিলেক্ট করতে পারবে না।
কুরবানীর জন্য পশু সিলেক্ট করা হয় মানুষের হাতে/গৃহে প্রতিপালিত হওয়া পশুদের। যে গুলো পালন করা যাবে আর খেয়ে ফেলতেও কোন নিষেধাজ্ঞা নেই। সারা বছর প্রতিদিন/প্রতি ঘন্টায় বিভিন্ন ধরনের পশু-পাখি এমনকি কুকুর/বিড়াল পর্যন্ত শ’য়ে শ’য়ে কেটে খেয়ে ফেলা হয়/হচ্ছে। কই সেসব নিয়েতো কেউ বলে না গৃহপালিত পশু খাবেন না, মনের পশুকে কেটে খান!
কুরবানীর ঈদ এলে আর ঈদের দিন এলেই পশুপ্রেম এত বেড়ে যায় কেন!
ভিন্নধর্মীদের নিয়ে না বলি, যারা ইসলাম ধর্মের অনুসারী এবং নিজেকে কবরে যাওয়ার আগ পর্যন্ত মুসলিম হিসেবে উপস্থাপন করে তারা কীভাবে কুরবানীর বিরুদ্ধে কথা বলে!
তাদের কি মনে থাকে না, কুরবানী মানুষের তৈরী কোন ঐচ্ছিক ব্যাপার নয়, এটা ধর্মীয় আচার। নিজের পছন্দসই রীতিনীতি বানিয়ে নিজেকে কেউ কীভাবে ধার্মিক ভাবতে পারে!
জিজ্ঞাসা_
যারা মনের পশুকে কুরবানী দিতে ইচ্ছুক তাদের কুরবানীর ঈদ পর্যন্ত অপেক্ষা করা লাগবে কেন? ঈদের আগে কি কুরবানী দেয়া নিষেধ!?
*ছবি- নেট থেকে নেয়া।
২৭টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
কবিতা বা অকবিতা বুঝতে সমস্যা হয় আমার। একটা কবিতা বুঝতে যে সময়ের দরকার তা একনাগারে এতে মনঃসংযোগ আজকাল দিতে পারি না। তাই কবিতা বা অ-কবিতার মন্তব্যে গেলাম না। না বুঝলে মন্তব্য দেয়া উচিৎ না।
মনের পশুকে কুরবানি দেয়াই হয়ত উদ্দেশ্য ছিল কুরবানির। যা এখন একটা মাংশ খাওয়া, সামাজিকতা, ওজন ( ভাব ) বৃদ্ধি বা বজায় রাখার জন্য দেয় মানুষ। কুরবানির ত্যাগের সাথে এসব যায় না। কিছু ব্যতিক্রম হয়ত আছে। তবে ব্যতিক্রম কখনো হিসেবে আসে না।
অনেকেরই পশু প্রেম কেবলমাত্র কুরবানির আগে জাগ্রত হয়।
শুভ কামনা।
সাবিনা ইয়াসমিন
কুরবানীর আসল ইতিহাস মোটেই পশু কুরবানীর জন্য ছিলো না। কুরবানী প্রথা প্রচলিত হয়েছে হজরত ইব্রাহীম (আঃ) এর সময় থেকে। মুল বিষয় ছিলো সৃষ্টিকর্তাকে সন্তুষ্ট করার জন্য নিজের সর্বাধিক প্রিয় বস্তুকে উপহার (ত্যাগ করা) দেয়া। পরবর্তীতে যা পশু কুরবানীর মধ্য দিয়ে পালন করা হয়/হচ্ছে। বর্তমানে কুরবানী/ হজ্জ্ব সবটাই এখন বেশিরভাগ মানুষ লোক দেখানোর জন্য করে। খুব কম মানুষ আছেন যারা সম্পুর্ন তরিকা মেনে কুরবানীর পুরো বিধি পালন করেন। আরেকটা অংশ আছে, যারা কুরবানী মানেই না, তারা মনে করে কুরবানী করা আর পশু বলী দেয়া সমান কথা। তাদের পশুপ্রেম এতই জাগ্রত হয়ে যায় যে, ঠিক কুরবানীর ঈদ সামনে এলেই এরা মনের পশু/ বনের পশু নিয়ে টানাটানি শুরু করে দেয়।
❝লেখা না বুঝলে মন্তব্য দেয়া উচিৎ নয় ❞
উক্তিটা পছন্দ হয়েছে।
ভালো থাকুন, শুভ কামনা 🌹🌹
নিতাই বাবু
লেখার শেষের প্রশ্নের উত্তরটি হবে, বছরের বারো মাসই কোরবানি দেওয়া যায়, হওয়াও যায়। যদি একজন মানুষ মহান সৃষ্টিকর্তার নামে নিজের মনের লালিত-পালিত পশুগুলোকে কোরবানি করতে চায়। যেমন: লোভ-লালসা, হিংসা-অহংকার-সহ আরও কিছু।
সাবিনা ইয়াসমিন
সেটাই বলতে চেয়েছি। যিনি নিজের মনের কলুষতা থেকে মুক্তি পেতে চান তারতো বছরের বিশেষদিন পর্যন্ত অপেক্ষা করার দরকার নেই। সে এইকাজ চাহিবামাত্র যেকোনো দিন/সময় করতে পারেন।
ভালো থাকুন, শুভ কামনা 🌹🌹
কামাল উদ্দিন
নিতাই দাদা, আপনাকে এখানে দেখে ভালো লাগছে, কেমন আছেন আপনি?
আরজু মুক্তা
মথ তো নির্বিকার হবেই। এখন পাখা মেলে উড়ে যাবার সময়। রঙিন ডানায় পৃথিবী একটু দেখুক। নীল।পৃথিবী কবে সজীব হবে?
সাবিনা ইয়াসমিন
পৃথিবী একদিন সজীব হবে। শুধু মথ সহ আমি/আমরা হয়তো থাকবো না। তবুও চাই পৃথিবী টা সুস্থ হয়ে উঠুক আগামী প্রজন্মের জন্য।
শুভ কামনা 🌹🌹
সুপর্ণা ফাল্গুনী
অ-কবিতা: সবকথা আসলেই থেমে যায় না। কিছু কথা জমা রয় মনের গহীনে।
মথ: দীর্ঘশ্বাস গুলো জমতে জমতে জমাট বেঁধে ভঙ্গুর হয়ে পড়ে, কিন্তু মনকেতো নীরব থাকতেই হয়। এছাড়া কিইবা করার থাকে?
ধর্মীয় রীতিনীতি গুলো আজকাল লোকদেখানো তেই সীমাবদ্ধ। ধর্ম কিন্তু মানবসৃষ্ট তাই মানুষ তার সুবিধা মতো এর রুপ বদলাচ্ছে। এটা আমার একান্ত মতামত। মনের পশুকে কোরবানি দিতে দিনক্ষণ, ধর্ম লাগবে কেন? এটা আমার ও জিজ্ঞাসা। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন শুভকামনা অবিরাম ❤️❤️
সাবিনা ইয়াসমিন
অনেক ধন্যবাদ সুপর্ণা। কেউ যখন এভাবে লেখার মুল কথা গুলো বুঝতে পারে তখন লেখাটিকে সার্থক মনে হয়। ধন্যবাদ আবারো।
ভালো থাকুন, শুভ কামনা 🌹🌹
তৌহিদুল ইসলাম
একসাথে অনেকগুলি বিষয় নিয়ে এলেন! জীবনে কতকথাইতো দিয়ে থাকি। এর কতগুলি আমরা পূরণ করতে পারি? আসলেও হিসেব করে অনেক কিছুই হয় না।
শত আঘাতে জর্জরিত হয়েও অনেক সময় অনেক কিছু আমরা বলতে পারিনা। নিশ্চুপ সয়ে যেতে হয়। এই নিয়ম সমাজপতিরা নিজেদের স্বার্থেই করেছে। তবে নীরব না থেকে প্রতিবাদী হওয়া উচিত বলে মনে করি।
মনের পশু কোরবানি কথাটি রুপক অর্থে ব্যবহার করা হয়। বছরের যেকোন সময় কোরবানি দেয়া যায় তবে সেটা ভিন্ন কারনে হতে পারে। সামর্থবানদের কোরবানির ঈদেই কোরবানি দিতে বলা হয়েছে।
কিছু মানুষ অতিরঞ্জন করে এসব বলে। কোরবানি হালাল পশু দিতে হয়। আমাদের জন্য অনেক পশুই হালাল নয়।
ভালো থাকুন আপু।
সাবিনা ইয়াসমিন
অনেক সময় আমাদের থমকে যেতে হয়, চাইলেও নিজের মনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হওয়া যায় না।
অনেক ধন্যবাদ তৌহিদ ভাই।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। শুভ কামনা 🌹🌹
হালিমা আক্তার
ধর্মীয় বিষয় নিয়ে কথা বলা আসলে খুব সেনসিটিভ। ধর্ম কোন মানব সৃষ্ট উপাদান নয়।যে ইচ্ছেমতো চাইলেই পরিবর্তন করে নিতে পারব। মনের পশুত্ব বর্জন করা আর কুরবানী দেওয়া দুটো ভিন্ন জিনিষ। আমার তাকওয়া যদি ঠিক থাকে তাহলে মনের পশুত্ব এমনিতে বর্জন হয়ে যাবে। শুভ কামনা রইলো।
সাবিনা ইয়াসমিন
যে ধর্ম মানে সে ধর্মীয় রীতি মানতে বাধ্য। যে নিজে নিজে ধর্মের অপব্যখ্যা করে সে কখনো ধার্মিক নয়।
❝মনের পশুত্ব বর্জন করা আর কুরবানী দেওয়া দুটো ভিন্ন জিনিষ❞ exactly!
ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক অনেক ভালো থাকুন।
শুভ কামনা 🌹🌹
রোকসানা খন্দকার রুকু
যে দিন যায় সে কি আর ফেরত আসে? কিংবা কথা দেয়া কেউ মনেও রাখে না কি বলেছিলো।
মথের কাজই নির্বিকার থাকা। সে নিজেকে পরিপূর্ণ করে উড়ে যায়। ভেবেও দেখে না কারও দীর্ঘশ্বাস বা কষ্টের কারণ হয়ে গেলো।
কোরবানী আমার এজন্যই ভালো লাগে না। কিছু অবোধ পশুর উপর আমরা পশুত্ব জাহির করে তাকে টেনে ছিঁড়ে নিজেকে পূতি করি। আর বিবেক হলো আমাদের বিষেশ দিবসের স্ট্যাটাস, ঈদ , পূজা, মা দিবস , বাবা দিবস পালন করি বা মেনে চলা পরে।
বাঘমামা কেন সুইসাইড করার মতলবে এটা বুঝলাম না? তবে মনে হচ্ছে গার্লফেরেন ছ্যাকা দিয়েছে!!!তার জন্য শুভ কামনা।
সাবিনা ইয়াসমিন
যে দিন যায় সেটা আর ফেরত আসে না, ফেরত আসে না ভুলে যাওয়া প্রতিশ্রুতি-ও। এসব কিছু নিয়েই মথ বাঁচে। একেকটা প্রতিশ্রুতির মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে এলে খসে পড়ে গায়ের খোলশ।
ছবি টা নেটে পেয়েছিলাম। খুব কিউট লেগেছিল। বাঘের এই অবস্থা কীভাবে হলো জানতে পারিনি।
ভালো থাকুন, শুভ কামনা 🌹🌹
সুরাইয়া পারভীন
কতো কথায় তো থেকে/থেমে যায়
কতো বলা/ন-বলা কথার অন্তরালে
যেমন কোনো একটি রাত থেকে যায়
প্রতিদিনের রাতের শরীর জুড়ে
হয়তো সবটাই থেমে থাকে চলমান জীবন জুড়ে
একটু একটু করে ভেঙেচুরে ধূলিসাৎ
হয়ে ক্ষয়ে ক্ষয়ে যাচ্ছে শরীর
আর মন নির্বিকার চিত্তে চেয়ে চেয়ে তা দেখছে
ধর্মীয় রীতিনীতি নিয়ে আর কিছু নাইবা বললাম
ধর্মের দোহাই দিয়ে অর্ধের মোড়কে আবৃত করে না নিয়েছি নিজেদের
একই লেখায় তিনটি ভিন্ন বিষয় উপস্থাপন
চমৎকার লিখেছেন আপু
ভালো থাকুন সবসময় ❤️❤️
সাবিনা ইয়াসমিন
কাব্যিক মন্তব্যর জন্যে অনেক ধন্যবাদ সুরাইয়া।
ভালো থাকুন সারাক্ষণ। শুভ কামনা 🌹🌹
মোঃ মজিবর রহমান
বিশাল ভাবনায় রে বোন। হালিমা আক্তার যথার্থ বলেছেন, নিজ নিজ থেকে ভালো হই, নিজের কলুষতা দূর করি। অন্যের সমালোচনায় গেলাম না।
সাবিনা ইয়াসমিন
ভালো থাকবেন মজিবর ভাইজান।
শুভ কামনা 🌹🌹
রেজওয়ানা কবির
কথা দেয়ার চেয়ে কথা রাখা অনেক কঠিন। তাই সবাই কথা দেয়া মনে রাখে না,সেই পুরনো দিন,যার হাতে হাত রেখে কত স্মৃতি জড়িয়ে আছে, সে যদি বুঝত তবে কি কথার খেলাপ করত। অথচ যে সেই কথাকে সত্যি ভেবে আজীবন লেগে থাকে সে কষ্ট পায় অনেক। অনেকসময় হয়ত পরিবেশ পরিস্থিতেও অনেকে কথা রাখতে পারে না। তাই আর হিসাব নিকাশ করা হয়ে ওঠেনা
দীর্ঘশ্বাসের পাহাড় জমতে জমতে এক সময় সব ফেটে চৌচির হয়ে যাবে, তবুও মন থাকবে নিরব।
ধর্মীয় রীতিনীতি নিয়ে শুধু এটুকুই বলা, সবার উপরে মানুষ সত্য,তাহার উপরে নাই। মানবধর্মই বড় ধর্ম।
সাবিনা ইয়াসমিন
যার মনে যতবেশি বিশ্বাস থাকবে, সেই সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাবে, এটাই আসল কথা। কারণ এই পৃথিবী টা ভঙ্গুর, পৃথিবীর মতোই এখানকার সবই অস্থায়ী/ ভঙ্গুর।
ভালো থাকবেন। শুভ কামনা 🌹🌹
নার্গিস রশিদ
পশু কুরবানি ঠিকিই হয় কিন্তু মানুষ যেরকম সেরকমই থেকে যায়।
সাবিনা ইয়াসমিন
ঠিক বলেছেন ম্যাম।
মুল্যবান মতামত দেয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
ভালো থাকুন, শুভ কামনা 🌹🌹
সঞ্জয় মালাকার
ধর্মীয় রীতিনীতি গুলো আজকাল লোকদেখানো তেই সীমাবদ্ধ,
মানুষ রীতিনীতি মানে না, লোভ লালসা ছাড়ে না,
কুরবানী দেয় ঠিকই, কিন্তু মনের পশু দেয়না।
দিদি অনেক দিন পরে আপনার লেখা পড়লাম , ভালো লাগলো কুব।
ভার থাকবেন দিদি শুভ কামনা।
সাবিনা ইয়াসমিন
দীর্ঘদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখে খুশি হয়েছি সঞ্জয় দাদা। আপনিও ভালো থাকবেন।
শুভ কামনা 🌹🌹
কামাল উদ্দিন
যারা মনের পশুকে কুরবানী দিতে ইচ্ছুক তাদের কুরবানীর ঈদ পর্যন্ত অপেক্ষা করা লাগবে কেন? ঈদের আগে কি কুরবানী দেয়া নিষেধ!?
………..আসলে অতোটা ভাবা হয়ে উঠেনা আমাদের মাঝে, তাই হয়তো নির্দিষ্ট দিনে মনে পরে বলেই বলা হয়। তবে আমাদের পশু মনটাকে সব সময়ই বেধে রাখার চেষ্টা করা উচিৎ, শুভ কামনা সব সময়।
সাবিনা ইয়াসমিন
আমরা দিনেদিনে দিবসপ্রেমী হয়ে গেছি, তাই সব কিছুতেই আমাদের একটা নির্দিষ্ট দিন লাগে! ব্যাপার টা কত অদ্ভুত তাই না?
ব্যস্ততা কমে এলে নতুন লেখা দিয়েন কামাল ভাই।
ভালো থাকুন, শুভ কামনা 🌹🌹