ফেরিওয়ালাদের স্কুলে টিফিনের সময় ২ টাকার আমড়া, আইসক্রিম, ঝালমুড়ি ইত্যাদি বিক্রি করে সংসার চলে।কিন্তু টাকলা স্যার স্কুল এরিয়ার ভিতর কোন ফেরিওয়ালাকে দেখলেই তাদের ধাউয়া দেন।
এইতো সেদিন এক বৃদ্ধ ফেরিওয়ালার এক বল আমড়া ময়লা ড্রেনে ফেলে দিলেন।
আইসক্রিম ওয়ালার ভ্যান স্কুলের ভেতর ঢুকিয়ে BNCC র ছেলেদের দিয়ে ফ্রিতে খাইয়ে দিতেন।
একজন শিক্ষক হয়ে তার এসব আচরণ সত্যই জাতির জন্য কলঙ্কজনক।
কেননা শিক্ষকদের জাতির বিবেক বলে বিবেচনা করা হয়।
কি শিক্ষা দিবেন তিনি ছাত্রদের???
কোন ছাত্র তাকে মন থেকে শ্রদ্ধা করবে???
তাইতো সামনে সালাম, পেছনে গালি দেয় ছাত্ররা।
স্কুলে তিনি টাকলা স্যার নামেই পরিচিত…
৮টি মন্তব্য
বনলতা সেন
এরা শিক্ষক নামের কলঙ্ক ।
অনেকদিন পর লিখলেন । মন্তব্যের উত্তর দেন না কেন ?
ব্লগার রাজু
আমি আমার দেশের বাড়ি রাজশাহী তে গিয়েছিলাম তাই লেখালেখি করতে পারি নি। এখন থেকে নিয়মিত লিখব আশা করি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে 🙂
জিসান শা ইকরাম
টাকলা স্যার খুব খ্রাফ ।
ব্লগার রাজু
হ্যাঁ ভাইয়া 🙁
খসড়া
স্কুলে স্যারদের নাম দেয়া ও সেই নামে গোপনে ডাকা ছাত্রজীবনের সবচেয়ে আনন্দের অধ্যায়। সেই নাম তাদের স্থায়ী হয়ে যায় চিরতরে। তবে আপনার স্যারের বিরুদ্ধে অভিযোগটা ঠিক বুঝলাম না।
ব্লগার রাজু
একদম ঠিক বলেছেন।
না বুঝার কি আছে , আমি তো স্পষ্ট করে বলেছি যে, উনি গরীব ফেরিয়াওলাদের খাবার ফেলে দেন।
শুন্য শুন্যালয়
এসমস্ত খাবার স্বাস্থ্যকর নয় বলে হয়তো তিনি এমন করেন, তার বক্তব্য কি? ছোটবেলায় তিনি এসব খাননি? উপযুক্ত নাম, টাকলা স্যারের চুল আরো পড়ুক।।
ব্লগার রাজু
না স্বাস্থ্যকর নয় বলে না, স্কুল ক্যাম্পাসে ফেরিয়াওলা ঢুকলেই তদের খাবার ফেলে দেন।