যে আছ যেখানে
শ্বাস নিয়ে যাও পাতার মর্মরে–বাতাস ভাসানে
অস্তিত্ব ছড়িয়ে ছিটিয়ে একাকার আকাশের মত
তবু অন্য এক পৃথিবী,অন্য এক জগৎ–
তোমার বাস,তোমার শ্বাস,সত্ত্বার কাছে তুমি জেনেছ তোমাকে,
একান্তে,বিজনে,বিহনে–
অন্য কেউ জানে না এ গভীরতা–আরাম কেদারার দোলন,
সান্ধ্য বিহগের মত কুলায় ফিরে আসা,অসংখ্য খেচর–
দিবাচর কিম্বা নিশাচর তাতে কিছু যায় আসে না–
তোমার খোলস পৃথিবী দেখো তোমার ভিতর–
তোমার বাহিরে অন্য–অন্য এক জনালয়–
ছড়ানো জালের মত কিছু পাখির ঠিকানা,কিছু নাম চেহারা–
বৃন্দ বাসনার ভোগ–সেখানেও তুমির অস্তিত্ব শুধু তোমার,
প্রত্যেক খোপের নিরালায় বসে আছো,নিজস্ব চিন্তায়–
সুখবেদন স্থবির চঞ্চলতায়,কেবল তুমিই জানো তোমাকে!
একক—একক–
এক একটি প্রাণী–যেমনটা বহু বহুর সমুদ্র কল্লোলে,অগণন ঢেউ–
তুমি বা বৃহৎ তোমরা মূলত: একই বিন্দুতে এসে মিশেছ।
৬টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
এত সুন্দর কবিতা থেকে আমাদের বঞ্চিত করা একটা অপরাধ
নিয়মিত লেখুন দাদা ।
তাপসকিরণ রায়
সময় করে উঠতে পারি না– নিজস্ব কাজ ছারাও বেশ কিছু পত্রপত্রিকা নিয়ে ব্যস্ত থাকি ।তবু চেষ্টা করব নিয়মিত আসার।ধন্যবাদ।
নীলাঞ্জনা নীলা
(y) এমন কবিতা আরো পড়তে চাই।
তাপসকিরণ রায়
চেষ্টা করবো পোষ্ট করার–ধন্যবাদ আপনাকে।
মিথুন
অনেক ভালো লাগলো।
তাপসকিরণ রায়
ধন্যবাদ আপনাকে।