“এটা পারবো না ওটা পারবো না” “এই কাজ নিচু ওই কাজ নিচু” এই মানসিক তা ঝেড়ে ফেলে সব কাজের মর্যাদা আছে তা বুঝতে শেখা
সব অবস্থার সাথে খাপ খেয়ে চলতে শেখা
একা জীবন চলতে শেখা
নিজের পায়ে দাঁড়াতে শেখা
সঙ্কোচ জড়তা ঝেটে দুর করা
কে কি বলছে তা এখানে নাই
সব কাজের মর্যাদা আছে ,কাজ না করে বসে থাকা খারাপ মনে করা হয়
হাত পাতা লজ্জার ,”করে খাও” এটাই নিতি
দেশের মানুষ দুর্নীতি করে টাকা কামায় করা ভালো মনে করে কিন্তু বিদেশে এসে অড জব করাকে লজ্জার মনে করে
পাশাপাশি একটা সাদা মানুষ অর্থাৎ এই ইউরোপিয়ান রা , চাকরি না পাওয়া পর্যন্ত যে কাজ পায় লেগে যায় উপার্জনে তাদের কে বাহাবা দেয়া হয় এজন্য এবং সি ভি তে লেখা হয় তা আর চাকরি দাতা এটাকে গুরুত্ব দায় এই জন্য যে সে “বসে না থেকে কিছু করেছে” কাজের মর্যাদা দিয়েছে
আর বাংলাদেশের মানুষ হাসা হাসি করে এই নিয়ে।
রেবেকাকে ঠিক এই ব্যাপারটির সম্মুখীন হতে হয়েছে নিজ দেশে গিয়ে।
কারন কি?
কারন বিদেশে গিয়ে যখন তার পরিবার জানলো সে অড জব করে তারা তখন আকাশ থেকে পড়ে।
কেন?
বিদেশে এই কাজ কর তোমরা ?
হ্যাঁ তাই করি, কিন্তু তোমার মতো হাত পাতিনা বা দুর্নিতী করে বাড়ি গাড়ী করিনা।
রেবেকার কথা শুনে পরিবার আড়ালে হাসা হাসি ঠিকই করে নিলো ।
তারপর ?
তারপর সেই অড জব করার টাকাই চাইতে থাকলো নানান ব্যাপারে । এই মানুষ গুলোকে কি বলা যায় ? রেবেকার প্রশ্ন এখানেই এদের এই উন্মাসিকতা যাবে কবে