ব্রিটেনে থাকা ইমিগ্র্যান্ট করা পরিবার গুলোর প্রায় প্রত্যেক টি মেয়েদের পেছনে একটা করুন ,সংগ্রামী কষ্টকর গল্প থাকে।
প্রায় প্রত্যেক টি মানুষ নিজের ছেড়ে আসা দেশ টি দরিদ্র তাই চলে আসে ।
তারপর সংগ্রাম এর পথ ধরে জীবন কে এগিয়ে নেয়া। তবে ভাগ্যিস দেশ টিতে সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সিস্টেম আছে তাই মেয়ে গুলো জীবনে একটি নিরাপত্তা পায়। এটাই তাদের সব চেয়ে বড় পাওয়া।
একটি মেয়ে কত খানি ডেসপারেট হলে অনেক ব্যাবধানের একটি পুরুষকে বিয়ে করে বা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পুরুষ টি বেকারও হয়।
এই জিনিস গুলো বাবামা জেনে মেয়ে টিকে বিয়ে দায় শুধুমাত্র মেয়েটিকে পার করার জন্য। তারপরেও ক্ষান্ত দায়না বাবামা সেই মেয়ের ঘাড়ে চাপাতে থাকে বাকি সন্তানের দায়িত্ব ।
সেই দায়িত্ব নিতে পারলে মেয়েটি ভালো না নিতে পারলে মেয়েটি খারাপ এই দায়িত্ব নিতে শ্বশুরবাড়ি থেকেও আসতে থাকে।
আর দেশে গেলেই একটু শান্তি পাবে তাই নয় দুই পক্ষেই খারাপ ব্যাবহার করতে থাকে বাকি ছেলে পেলে গুলোকে পার করার জন্য।
এই গল্প গুলো রিনি, মিনি, তিন্নি সবার জীবনের ডায়েরি থেকে পাওয়া যাবে।
এরা দেশে নিঃশ্বাস ফেলতে যায় না , যায় সবার নিষ্ঠুর আচরণের সম্মুখীন হতে।
এই লেখাটি যেন এক নিঃশব্দ চিৎকার—প্রবাসী নারীদের জীবনের সেই অদেখা, অজানা অধ্যায়গুলোকে তুলে আনে যা আমরা প্রায়শই উপেক্ষা করি। রিনি, মিনি, তিন্নিরা আসলে শুধু তিনটি চরিত্র নয়, এরা হাজারো প্রবাসী নারীর প্রতিচ্ছবি। লেখক যথার্থভাবে তুলে ধরেছেন যে—একটি ভালো জীবনের আশায় ছেড়ে আসা জন্মভূমির জায়গায় তারা পায় এক অনিশ্চিত সংগ্রাম, যেটা নরম আলোয় মোড়া ‘সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার’ ব্যবস্থার মধ্য দিয়েই কিছুটা নিরাপত্তা লাভ করে। এই নিরাপত্তা যেন আশার ছোট্ট বাতি।
একটি মন্তব্য
নিতাই বাবু
এই লেখাটি যেন এক নিঃশব্দ চিৎকার—প্রবাসী নারীদের জীবনের সেই অদেখা, অজানা অধ্যায়গুলোকে তুলে আনে যা আমরা প্রায়শই উপেক্ষা করি। রিনি, মিনি, তিন্নিরা আসলে শুধু তিনটি চরিত্র নয়, এরা হাজারো প্রবাসী নারীর প্রতিচ্ছবি। লেখক যথার্থভাবে তুলে ধরেছেন যে—একটি ভালো জীবনের আশায় ছেড়ে আসা জন্মভূমির জায়গায় তারা পায় এক অনিশ্চিত সংগ্রাম, যেটা নরম আলোয় মোড়া ‘সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার’ ব্যবস্থার মধ্য দিয়েই কিছুটা নিরাপত্তা লাভ করে। এই নিরাপত্তা যেন আশার ছোট্ট বাতি।
লেখা পড়ে ভালো লাগলো, দিদি। শুভকামনা থাকলো।