হেমন্তের আনন্দ-দেহে এ কোন্ বিরহ ক্রন্দন!
নিমেষে-নিমেষে ক্ষণে-ক্ষণে কেঁদে যাওয়া,কাঁদাকাটা;
ব্যথা-লজ্জার অপঘাত অভিঘাতে দুর্বোধ্য বেদনার স্ফুটনে
আবেশে ডুবেছো ডুবায়েছো নিদ্রাহীন ছায়া পথের মায়া বিভ্রমে;
হিরণ্ময় প্রেম-অমৃত-অভিলাষী হেমন্ত,
নিত্য সুন্দরের বার্তা নিয়ে নবান্নের কানে কানে কী বল?
পৃথিবীর ঐ শেষ সীমায় রূপকথার রাতে,হঠাৎ-ব্যথায়,
ভালোবাসি ভালোবাসি? আদিম রাতের বেণীর-ফাঁদে?
নিঃসঙ্গতার ভাঁজ-ভাঁজ ছদ্মবেশে? চাঁদের প্রেত-রাতে?
কবিতার উন্মুখ স্নিগ্ধতা ঘনীভূত নবান্নের আড়াল-মেঘে!
৩৫টি মন্তব্য
শিরিন হক
চমৎকার অনুভুতির প্রকাশ। একান্ত অনুভুতি না হয়ে কবিতা হতে পারতো
ছাইরাছ হেলাল
পড়ার জন্য ধন্যবাদ,
এখন-ও কবিতা লিখতে পারিনা/পারিনি,
তবে মনোবল হারাই না, লিখে ফেলব কোন একদিন
কোন এক সময়ে
দু’একটি লাইন, কবিতার কাব্যময়তায়।
আরজু মুক্তা
ভালো লাগলো।
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ আপনাকে।
চাটিগাঁ থেকে বাহার
এ নিয়ে আপনি ৫ টি ‘হেমন্ত বন্দনা’ লিখলেন!
অন্য ঋতুগুলা মাইন্ড খাবেনা!
মাইন্ড খালে খাবে আপনি আরো ৫টি লিখুন। আছি আপনার সাথে।
ছাইরাছ হেলাল
এই তো বীরের মত কথা! মাত্র পাঁচ! ভাগ্যিস পাঁঁচ শত বলেন নি।
শ’খানেকের আগে থামা ঠিক হবেনা!
অন্য ঋতুর ভাবনা এখন না।
সে হবেক্ষণ।
চাটিগাঁ থেকে বাহার
ওরা বাবারে…
আপনি দেখি জাদরেল ঋতু ভক্ত!!
ছাইরাছ হেলাল
যখন যা মনে আসে তাই লিখি।
অন্য কিছু না।
সুরাইয়া পারভিন
দুর্দান্ত শব্দ চয়ন
চমৎকার উপস্থাপন
ছাইরাছ হেলাল
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
তৌহিদ
ওরে এই লেখককে কেউ থামারে। হেমন্ত বন্দনায় একাই এক ডর্জন লেখা পূরণ করতে চলেছেন। মহারাজ!! হেমন্ত বন্দনার প্রথম নিয়মাবলী – একজন শুধুমাত্র একটি লেখাই দিতে পারবেন। প্রতিযোগীতার জন্য প্রথম লেখাটিই সিলেক্ট হইবে কিন্তুক!!
জিসান শা ইকরাম
তৌহিদ ভাই,
এডমিন গনের লেখা যখন বিচারের আওতায় আসবে না,
তখন তিনি যত ইচ্ছে দিক, তার লেখা তো আর প্রতিযোগিতায় আসবে না।
৬ নং নিয়মাবলী তো কার্যকর আছে তাইনা?
ছাইরাছ হেলাল
ব্যাপার না কুন!
তৌহিদ
ভাইজান এডমিনগনের আলাদা কন্টেস্ট হবে। লেখা দিলে কোন সমস্যা নাই। আমি নিজেই আরও দেব ভাবছি। ☺☺
তৌহিদ
হেলাল ভাইজান, আপনি আরও লেখা দিন।
ছাইরাছ হেলাল
লেখালিখি তো আমি করি-ই।
ধন্যবাদ।
জিসান শা ইকরাম
হেমন্ত নিয়ে ক্রন্দনের কিছু নেই,
হেমন্তের আমেজ শেষ প্রায়,
প্রান্ত সীমায় এসে দাড়িয়েছে হেমন্ত,
বেনী দুলিয়ে চলে যাই যাই অবস্থা।
ছাইরাছ হেলাল
আহা কন কী! কন কী! হেমন্ত চলে যাবে!
কান্দাকান্দি করেও কিচ্ছু হবে না! এতো ভারি অন্যায়-অবিচার,
ঋতু সইলেই হয়! আহা হেমন্ত, আহা হেমন্ত।
ছাইরাছ হেলাল
আপনারে তো ভাই ভাবছিলাম, আপনি-ই দিলে চোট দিলেন।
এ জন্যই এত এত বৃষ্টি, বুঝতে পারছেন। আহারে প্রাইজ-পুরাইজ কপালে নাই!
আমি তো ভাবছিলাম যে বেশি ল্যাক্তে পারবে হে-ই সব নেতে পারবে।
পোড়া কপাল, চান্স আর নেই মনে হচ্ছে।
তৌহিদ
আপনার ফাস্টো হইবার চান্স সবচেয়ে বেশি। লিখুন লিখুন।
ছাইরাছ হেলাল
ফাস্টো দেন বা না দেন ল্যাহা চালু আছে/থাকবেও!
মোঃ মজিবর রহমান
হেমন্ত এই বুড়া বয়সে আসে কেমনে শুনি।
হেমঅন্তকে কেউ হৈমন্তু বানাছেনা কেন? শুধু ধানে চালে না প্রেমেও আনেন।
ছাইরাছ হেলাল
প্রেম তো কথা শোনে-না, পাত্তা-ও দেয় না।
তাই এই সব হৈ হৈ রৈ রৈ করি,
আপনি যদি ইট্টু কইয়া/বইল্লা দেতেন!
মোঃ মজিবর রহমান
আমার পানি পরাই কাজ হবিনানে। ভান ধরেন। যাতে মত পাল্টাই। আর কি করা।
ছাইরাছ হেলাল
আহা আহা কয় কী!
শামীম চৌধুরী
খুব ভালো লেগেছে ভাই।
ছাইরাছ হেলাল
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শাহরিন
হেমন্ত কি প্রেমের ঋতু!!!! 🤔
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই না,
প্রেম বলে কিচ্ছু নেই, ছিল-ও না কোন কালে!
এস.জেড বাবু
এই এক হেমন্তের কত রূপ
কত ঢংয়ে যায় আসে
চমৎকার লিখা
ছাইরাছ হেলাল
প্রকৃতি আসে নান রূপে নানা রঙে,
আমাদের আর কতটুকু সাধ্য তাঁকে দেখার।
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
হালিম নজরুল
সুবিন্যাস্ত হেমন্তবন্দনা
ছাইরাছ হেলাল
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
দুঃখিত আপনার লেখা পড়া হয়-নি বলে,
পড়বো অবশ্যই।
অনন্য অর্ণব
বাহ চমৎকার লিখেছেন দাদাভাই 😍
ছাইরাছ হেলাল
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।