হা হতোস্মি,উদ্ভ্রান্ততার গ্যাঁড়াকল।ফোন,শহুরে নিকট সুহৃদকে।দেরি না করে চলে আসতে বলল উত্তরে বিস্ময় তুলে। ঘরপোশাকে ভর দুপুরে বেড়িয়ে পড়া।আনমনে নিশ্চুপ ইতিউতি খুঁজে ফিরি অচেনায়।এতই বিখ্যাত যে খুঁজছি তা কাউকে বলতেও পারছি না।কখনও আসিনি তাই চিনিও না।আবার ফোন,বুঝতে পেরেছে চিনতে পারছি না।আমাকে পিছিয়ে আসতে বলল,বলল রাস্তায় দাঁড়াচ্ছে আমার অপেক্ষায়।বিশাল নির্মাণযজ্ঞ চলছে তাদের।বাণিজ্যের ব্যাপ্তিতে।
এই সামান্য পথটুকু আসতে আসতে ছোট্ট শিশুটির কান্না-হাসিক্রম।একটু বলে নেই।
আনমনা গুন গুন মনে যেতে যেতে দেখলাম শিশুটি পথের পাশে বসে বিলাপ করে কাঁদছে।সাথে কেউ নেই,রাস্তাও ফাঁকা। জানলাম,গভীর ড্রেনে একপাটি স্যান্ডেল পড়ে গেছে যা তুলতে পারছে না। সমস্যায় আমিও প্রমাদ গুনলাম। অপেক্ষা করে অন্যদের সাহায্যে শেষমেশ শিশুটি জামার খুঁট তুলে চোখ মোছা দেখতে পেলাম।স্বস্তি দেখে আমিও স্বস্তি পেলাম।
ঘুরে ঘুরে একাধিক বিশাল নির্মাণযজ্ঞ দেখতে থাকলাম। এই লেখার দু’একটি শব্দ তখনই মনে পড়েছে, ভুলো মন,হারানোর ভয়ে কাগজ কলম চাইলাম। ভোজবাজির মত মাটি ফুড়ে কাগজ কলম হাজির। সেটি কাগজ কলমের জায়গা ছিল না। পাইক বরকন্দাজের কারবার।
দু’মানুষ সমান নাদুস-নুদুস নারকেল গাছ কাটার আয়োজন।বিনির্মাণের অন্তরায় হিসাবে।কী জানি কী হলো, গাছটির গায়ে হাত বুলিয়ে কাছ ঘেসে দাঁড়িয়ে বললাম ‘ওকে কাটা যাবে না’।নিশ্চুপ নিরবতা শেষে শুনলাম’তথাস্তু’।পাষান ভার নেমে গেল।
‘তোমার কথা শুনেছি,এভাবে বাঁচব,বাঁচাবে ভাবিনি’
সার বেধে সিধা দাঁড়িয়ে থাকা ঠনঠনে সুখস্মৃতি নিয়ে হনহনিয়ে ফিরতি পথ ধরলাম।
========================================================================
‘প্লেনে চড়িয়া মর্দ উষ্টা খাইয়া চলিল’ এমন ঝকানো গদ্য রেখে যারা এহেন ভুল-ভাল বিটকেলে লেখা লেখে ও শেখে-শেখায় তারা মোটেই সুবিধের না।
৫১টি মন্তব্য
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
প্লেনে চড়িয়া মর্দ উষ্টা খাইয়া চলিল’ হা হা হা এখনও পুরোটা বুঝিনি আরো কিছু কমেন্টস আসুক। -{@
প্রহেলিকা
এখানে বুঝার কিছুই নাই ভাইয়া, আমার মতো আপনিও ভাগেন। বুঝতে চাইও না। এগুলো কোনো লেখা হলো?
ছাইরাছ হেলাল
দ্রুত সজীবের শরণাপন্ন হোন।
ছাইরাছ হেলাল
আসুক মন্তব্য আমিও অপেক্ষা করি।
আবু জাকারিয়া
একবার পড়ে বুঝতে পারিনি, পরে আবার পড়ব।
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা।
প্রহেলিকা
প্রথম একলাইন পড়েই সাহস ফুরুৎ করিয়া সরিয়া গেলো, এইবার আপনি ভাইয়া নিশ্চয়তা দিন যে পড়তে গিয়ে শেষ পর্যন্ত যাওয়া পর্যন্ত মাথাকে যথাস্থানে অক্ষত রাখা যাবে।
ছাইরাছ হেলাল
গদ্য ল্যাহা ল্যাকতে কয় ক্যা ? এখন বোঝেন কত ধানে কত কুড়া।
প্রহেলিকা
আগে কে জানতো সাঁই ভক্ত আপনি? গদ্য কি গাছ নাকি যে মাথা লাগবো তার মাথায় ফাটবে? এই গদ্য পড়তে গেলে না জানি কি হয় আজকে? তারপরও পৈড়া নিমু।
ছাইরাছ হেলাল
অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় নাই দেখতেছি।
নওশিন মিশু
বেশ চমৎকার বুনোন,অসাধারণ শব্দ চয়ন!
ভালোলাগা রেখে গেলাম ….
কমেন্ট ক্রেডিট : ব্লগার সজীব :p
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ই প্রকৃত মন্তব্য দাতা।
অভিবাদন গ্রহণ করুন।
জিসান শা ইকরাম
ভাগ্য ভালো যে মিশু রবীন্দ্র উত্তর কিছু লেখেন নি 🙂
নওশিন মিশু
“রবীন্দ্র উত্তর” ভবিষ্যতের জন্য রেখে দিয়েছি … 😀
প্রহেলিকা
দুই দুইবার গাছের গোড়ায় কুড়াল মারার পর যখন বোধগম্য হয়নি তখন দিশকুল না পাইয়া ভাবিলাম এইবার তীব্র তিরস্কারের মধ্যে গদ্য লেখার ভুত মাথা থেকে নামাতেই হবে। শরৎচন্দ্রের মতো আবার বলা যাবে না সুখ্যাতি করিতেও তোমরা আবার তিরস্কার করিতেও তোমরা।
জিসান শা ইকরাম
তিন মানুষ সমান বাসার সামনের নারকেল গাছ দুটো কাঁটার সময় কেউ আবার চলে আসে কিনা ভাবছি।
প্রহেলিকা
এই কঠিন লেখায় আপনার এমন সরল মন্তব্য?? আর কোনোদিন বইলেন প্রহেলিকার লেখা কঠিন হয়….এই না হলে আত্মার আত্মীয়।
জিসান শা ইকরাম
গাছের কথা আমার কাছে সহজ।
আমি মাঝে মাঝে গাছ হতে চাই 🙂
ফাতেমা জোহরা
কিছু মাথায় ঢুকতেছে না কেন !! ;(
ছাইরাছ হেলাল
সব কিছু মাথায় নিতে হবে এমন কোন কথা নেই।
আমাকে লেখা শেখানোর ছলে এ সব শেখাচ্ছে। আমার কোন দোষ নেই।
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
আই লাইক হাল্কার উপর ঝাপসা টাইপ প্যারাডক্স , এর লাইগা এইটারে ভালো পাইলাম। যদিও ভালোলাগায় আপ্লুত হইনাই। ইটস এ সো সো ওয়ান…।
ছাইরাছ হেলাল
এই দুর্দিনে সো সো ই অনেক।
ওতেই পেরিয়ে যাব অনেকটা পথ।
স্বপ্ন
এখানে কি বোটানী বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে? মাথা চুলকানোর ইমো
ছাইরাছ হেলাল
নারিকেল গাছ বোটানির আওতায় পড়ে কিনা জানি না।
অতএব মাথা না চুলকালে চলবে।
খেয়ালী মেয়ে
আবারো এত্তো কঠিননননননননননননননননন 🙁
তবে কথা হচ্ছে একটু কষ্ট করে হলেও সারমর্মটুকু পুরা না হলেও আংশিক বুঝতে পেরেছি 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আপানার কাছে এখন থেকে কোন কিছুই কঠিন হওয়ার কথা নয়।
স্বপ্নাদিষ্ট হয়েছেন যখন।
তা কী বুঝতে পেরেছেন আমাদের একটু বলে দিলে আমরাও বুঝতে পারতাম।
খেয়ালী মেয়ে
যতটুকু বুঝেছি তা আমার মাঝেই থাক, বলা ঠিক হবে না 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আপনি তো দেখছি মহা কৃপণ।
শান্তনু শান্ত
খুবই ভালো লাগলো।। অসাধারণ!! -{@
ছাইরাছ হেলাল
ও আচ্ছা।
নুসরাত মৌরিন
সজীব ভাইয়ের কমেন্টই ভরসা!! :p
নিজের মস্তিষ্ক দিয়ে কিছুই বুঝলাম না।
আবার পড়তে হবে!! 😀
ছাইরাছ হেলাল
জয়তু সজীব।
আর একবার পড়লেই জলবৎ তরলং।
প্রহেলিকা
শব্দতো সহজ কিন্তু কিভাবে কি সেটাই বুঝতে পারলাম না, শিশুটির কান্না-হাসিক্রমটিই শুধু একটু মাথায় ঢুকেছে, কিন্তু মাঝখানে একটু ঢুকলেই যে হবে না এটি যে কোনো গল্প তা বুঝতে হবেতো। নারকেল গাছ কাটতেই বা বাধা দেওয়া হবে কেন?
ফোন থেকে শুরু করে নারিকেল গাছের আগায় এসে থামলেন। কোথায় যেন কি একটা আছে বুঝতে পারছি না কিন্তু। বুঝিয়ে লিখতে হবে আবার অবশ্যই গদ্যে। বরকন্দাজের কারবারে যদি কাগজ কলম পেয়েই থাকেন লিখতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।
লিখে ফেলুন অপেক্ষা বেশি না রেখে।
ছাইরাছ হেলাল
খুব সহজ ভাবনা।
ভর দুপুরে মাথা আউলা হয়ে এক জনকে ফোন।
খুব বিখ্যাত ও ধনী তারা। কিন্তু তাদের ব্যবসা কেন্দ্র অচেনা। জিজ্ঞাসা করা যায় না এজন্য
যে ‘ আরে মিয়া এইডাও চেনেন না’ এমন হবে কাউকে ঠিকানা জানতে চাইলে।
একাধিক বিশাল ওয়ার হাউজ নির্মাণ কাজ চলছে। এখানে স্বাভাবিক নিয়মে হাতের কাছে কাগজ কলম থাকার কথা না। অনেক অনেক লোকজন তাদের। চাওয়া মাত্র হাজির করেছে।
শিশুদের প্রতি সহৃদয়তা, হাসি-কান্না খুব কাছাকাছি।
গাছ-মন বা গাছ-প্রীতি। গাছ , নারকেল গাছের সাথে বিশেষ সম্পর্ক বোঝানো হয়েছে।
যা আগে থেকেই বিদ্যমান। তাই গাছের সাথে কথাবার্তা।
মাথা নষ্ট বদ লেখক গাছ-ফাছের সাথেও ভাব-ভালোবাসা করে বা হয়।এমনকি নিরেট দেয়াল ও কথা বলে, ভালোবেসে।অবাস্তব!!!! ভাবনা।
তাহলে প্রশ্ন হতে পারে এত প্রায় কথা সহজ শব্দে বললেই হতো।
হ্যাঁ, জলের মত বলাই যায়, হয়ত বলাও উচিৎ। হতে পারে লেখক তা জানে না,বা পারে ও না!!!
এবারে আপনি প্রতিটি বাক্য পড়ুন, থেমে থেমে। আলাদা আলাদা করে।
ফক-ফকা সব।
প্রতিটি শব্দের সাথে কথা বলে বলে এক একটি বাক্য তৈরি করা হয়েছে। শব্দদের অনুমতি নিয়ে।
লেখক হতে না পারলে যত রকম অকাজ করা যায় এটি তার ই নমুনা মাত্র।
প্রহেলিকা
আপনার গদ্য লেখা উচিত, কি সুন্দর ঝকঝকে ফকফকে বর্ণনার মাঝে বুঝিয়ে দিলেন। কি বর্ণনার ছটা, বাপ্পাআআ!!!! কিন্তু প্রথমে?
হাত-পা-মাথার গিট্টু খুলতে খুলতে বাদামের ঠোঙ্গার গিট্টু কখনো খুলেছি নিজেই বলতে পারিনি, গিট্টু খুলে দিলেই বেড়িয়ে আসে নতজানু হয়ে বাদামী রঙের বাদাম খোসা সহই, দাঁতে-দাঁতে তুমল সংঘর্ষ বাধানোর সদ্য নখকাটা আঙ্গুল মেলে দিয়ে খুলে দিলাম বাদামের গুহার ফাঁক, সেখানেও নিস্তার পাইনি একটু পরেই ফুরুত করে বেড়িয়ে এলো কি সুন্দর আলতা মাখা প্রলেপ, ভেতরে কি আছে কে জানে। লেপ্টে থাকবে বাদামী রঙের ভেতর যদি আবার স্তর পাওয়া যায় ভয় কার না হয় তাই আর দেরী না করে বাদাময়ালার কাছেই আত্মসমর্পণ, কি হে বাপু আদৌ কি বাদামই দিলেন নাকি ভেলকি?
অতঃপর তিনি লালচে প্রলেপ খুলে কি সুন্দর একটি হাসি দিয়ে বললেন এইবার মুখে দিয়ে দেখুন বাদামের স্বাদ ঠিকি পাবেন।
প্রশ্ন করতে মানা বলে আর প্রশ্ন করা হলো না। কেন বাপু বাদাম যখন খাওয়াবেনই তাহলে খোসার পরে আবার লালচে প্রলেপ কেন? খালি বাদাম দিলেইতো হয়।
বাদামকে লেখার সাথে নিয়েন না আবার। সহজ কথা সহজ করে বলতে হবে এখন থেকে? এই বয়সেই চুল পাকাবেন নাকি?
মোঃ মজিবর রহমান
আমি প্রথম কমেন্টদাতা হতে চেয়েছিলাম কিন্তু আগামাতা কিছুই বুছিনাই তাই বিরত,
”গভীর ড্রেনে একপাটি স্যান্ডেল পড়ে গেছে যা তুলতে পারছে না। সমস্যায় আমিও প্রমাদ গুনলাম। অপেক্ষা করে অন্যদের সাহায্যে শেষমেশ শিশুটি জামার খুঁট তুলে চোখ মোছা দেখতে পেলাম।স্বস্তি দেখে আমিও স্বস্তি পেলাম।”
কিসের সস্তি স্যান্টেল তো পান নাই।বা উদ্দ্বার হয় না।
প্রহেলিকা
আরে কি বলেন মজিবর ভাইয়া? তাহলে আমি কি ভুল বুঝলাম? লেখকতো বললেন অন্যদের সাহায্য নিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে আর তাইতো শেষমেষ ছেলেটি চোখ মুছলো। আমিতো এমনি বুঝলাম। প্রথম কমেন্ট কইরা নিজের মাথা হারাবেন না (ফ্রি পরামর্শ)
লীলাবতী
ভোজবাজির মত মাটি ফুড়ে কাগজ কলম হাজির!!যাদু মন্তর জানেন নাকি ভাইয়া?গাছ দিয়ে কোন সম্পর্ক বুঝালেন কিনা কে জানে?লেখকদের কথা বুঝতে কষ্ট হয় আমার।
ছাইরাছ হেলাল
নারে ভাই যাদু নেই কোন।
তবে গাছেদের সাথে একটু ভাব-ভালোবাসা আছে আরকি।
শুন্য শুন্যালয়
একটি গাছ বাঁচিয়ে দেবার সুখস্মৃতি কম হবার কথা নয়, জেনেছি এতদিনে গাছেরও নাকি জীবন আছে। মানেনি কেউ কোনদিন যদিও। সবার পক্ষে তাদের কান্না শোনা সম্ভবও নয়। যদিও কেউ কেউ হাত বুলিয়ে বুঝে ফেলে, যেমন করে বুঝে ফেলে নিরেট দেয়ালের কথাও। শিশুটির জামার খুঁটে চোখ মোছা এটিই এই লেখার সবচেয়ে কিউট অংশ। কতোকিছুর জন্য অপেক্ষা করেও আমরা এমন নিষ্পাপ দৃশ্যগুলো এড়িয়ে যাই। আপনি ভাগ্যবান। মাথার মধ্যে সারাক্ষনই যে আপনার লেখক লেখক মন ঘুরে বেড়ায় তা আমরা বেশ বুঝতে পারলাম, ইট পাথর নির্মানযজ্ঞের ভেতরেও সেটা ঘাপটি মেরে থাকতে পারেনা, বেশ বেশ।
ভুল-ভাল, বিটকেলে লেখা, সব আপনিই বলে দেবেন? আমাদের জন্যও কিছু রাখুন নারে ভাই।
ছাইরাছ হেলাল
বিটকেলে বানিয়ে-ছানিয়ে বলা কথা বিশ্বাস করতে নেই।
কী করব বলুন,গাছদের ভালোবাসা উপেক্ষার বিষয় নয়।
ভুলো মন ,আপনাদের মত হুট-হাট ইচ্ছে মত যখন-তখন লিখতে পারি না। তাই পথ-চলতি যা পাই তা ই
কুড়িয়ে নিয়ে আগলে রাখি পরম যত্নে।
শুন্য শুন্যালয়
হুটহাট ইচ্ছেমত যখন তখন লিখতে পারা, আমাকে বলেলনি আমি নিশ্চিত। লক্ষ্যমাত্রা এতোই রাবারি তীর উল্টোদিকে গিয়ে আপনার কাছেই পৌঁছে গেছে। ছাইরাছ হেলাল ভাইয়ার ইদানীং মন্তব্যসমূহ দ্রষ্টব্য।
ছাইরাছ হেলাল
হুটহাট দেখাদেখি কিছু মন্তব্যের চেষ্টা করেছি।
তাতে অবস্থা বেগতিক হয়েছে তার প্রমাণ ও আছে।
না, বলছিলাম কী, এখন অনেকেই ইচ্ছে হলেই লিখে ফেলে।
হুটহাট কোন ব্যাপারই না
নীলাঞ্জনা নীলা
বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে লেখা,তাও কত সুন্দর করে লেখেন আপনি।
ছাইরাছ হেলাল
সুন্দরের কথা জানিনে, তবে লিখি চেতনার মধ্যে থেকে যে ভাবে যা মনে পড়ে।
নীলাঞ্জনা নীলা
আমিও গাছের সাথে কথা বলা শিখতে চাই 🙂
ছাইরাছ হেলাল
সে আপনার শেখাই আছে। শুরু করে দিন।
শিশির কনা
শিশুর স্যান্ডেল পরে যাওয়া,গাছকে রক্ষা করা আপনার মমত্ব বোধের পরিচয় বহন করে।আমাদেরও তো এমনই হওয়া উচিত,কিন্তু আমরা পারছি না যে।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি অবশ্যই পারেন এবং পারবেন ও।
মেহেরী তাজ
ছোট খাট বিষয় নিয়ে কত ভালো লিখে ফেলেন আপনি।
ছাইরাছ হেলাল
এতদিন পরে এলে হবে না।
লিখতে শুরু করুন।