বৃষ্টি ভাবে
কবিতায় বাঁধবে স্বপ্ন বাসর,
বনফুলে নয়, বুনো-ফুলের গন্ধে-গন্ধে;
বন ক্রমশ বেশ-বন রূপ নিয়ে বিকশিত হতে থাকে;
অপরূপ স্নিগ্ধ সূর্যের মেলে রাখা কবিতার ডানার রঙে রঙে
কবিতায় কবিতায় কবিতা আরও গভীর ঘুম এনে দেয়,
অফুরন্ত তৃষ্ণার কাঙ্ক্ষিত বাসর প্রতীক্ষায়;
নেশা-তুর মৌমাছিদের সুতীব্র হুলাহুলির ভীরে
স্বপ্ন-বাসর দিবা-স্বপ্ন হয়ে জ্বলে, জ্বালায়;
স্বপ্ন-দূরত্ব ও দূরত্বেই থেকে যায়!
১০টি মন্তব্য
মৌনতা রিতু
তাই তো দিবা স্বপ্নে এক বাসন্তি উঠোন সাজাই।
সেখানে বৃষ্টির নাচন, মহুয়া পাতায় তার ঝিলিক ওঠে।
কদমের গন্ধ, আঙ্গুলের ফাঁক গলে বুনোফুলের খিলখিল হাসি।
সব দূরত্ব ছেড়ে একটুকরো উষ্ণতা নিতে বসে রব সে আমার বাসন্তি উঠনে। অপেক্ষারা পড়ে থাক অপেক্ষায়।
আমার দোষ না কিন্তু। সব দোষ সূচের। আপনার মতো গুরুজীর শব্দ দেখলেই তার খুসখুস শুরু হয়ে যায়। সূতা নিয়ে তাই হাজির হয়ে যায়। আমার কি দোষ বলুন!
ছাইরাছ হেলাল
আপনি দেখছি শিল্পী হোয়ে যাচ্ছেন!!
ভালই তো। চালু রাখুন/থাকুক।
আপনার এই সুই-সূতো নিয়ে কবে যে লিখতে পারব!!
চেষ্টা এবার করবই।
বাসন্তী বৃষ্টি
খুঁজে পাক মহুয়া উৎসব
খিলখিলে হাসিতে।
নিতাই বাবু
আপনার কবিতা পড়ে রীতিমত মুগ্ধ হয়ে গেলাম! সত্যি অনেক ভালো লিখেছেন শ্রদ্ধেয় দিদি। আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ।
ছাইরাছ হেলাল
দিদিরা কবিতা ভালই লেখে!!
যুগ যুগ ধরে লিখে এসেছে, সামনে লিখবেন!!
জয়তু দিদি ভাইয়েরা!!
মোঃ মজিবর রহমান
বস দিদি না দাদা!!!
নীলাঞ্জনা নীলা
বৃষ্টি যা ভাবে, যা দেখে, তার ভেতর স্বপ্ন লুকোনো থাকে। কেউ কেউ আবার সেই স্বপ্ন হারিয়েও ফেলে। কেউ কেউ পেয়েও দূরত্ব ঘোচাতে পারেনা।
টক-ঝাল-মিষ্টি
কী দারুণ সৃষ্টি!
ছাইরাছ হেলাল
এ দেখছি বিশেষজ্ঞ!!
এত্ত গ্যান নিয়ে ঘুমান ক্যাম্নে!!
নীলাঞ্জনা নীলা
ঘুমাই কই!
জাইগ্যা জাইগ্যা মাথা চুলকাই। ^:^ 😀
ছাইরাছ হেলাল
নখে উকুন লেগে যাবে তো!!
মোঃ মজিবর রহমান
কবির চাহিদা পুরন করুক বৃষ্টি, ভাবনা বাস্তবে আসুক দিলে।