হাসি বা আনন্দ, আনন্দের হাসি, ভ্রুকুটি বা গোল চোখা রাগ,
বুঝিনি, বুঝতে পারিনি, চাই ই ও নি হয়ত।
কিছু মনে হয় বলতে চেয়েছিল ……………………………….
কোন এক পেল্লায় শর্মা হাউজ, রবীন্দ্র সরোবরে বাদাম খুটে খাওয়া বা ফুসকা-ফালুদায় বুঁদ হওয়া, স্তব্ধ প্রহরে মেঘবাড়ীর বারান্দায় পা ঝুলিয়ে বসে নীলাকাশে সাতার কাটতে চেয়েছিল,
আমি নিশ্চিত কিছু একটা সে বলতে চেয়েছিল …………………
স্তব্ধতার প্রহর বেয়ে হেঁটে যেতে যেতে নীরবতার নদীতে সাতার কাটতে চেয়েছিল, কনকনে শীতে উঠান উনুনের পাশে বসে ধোয়া ওঠা চিতৈয়ে ফুঁ দিতে দিতে মুখে পুরবে খেজুরের রস ছুঁইয়ে। অবরুদ্ধ প্রান্তরে অবিরাম পায়চারি থামিয়ে অন্য প্রান্তে জ্যোৎস্নার চারণের ভূমিতে দাঁড়াতে চেয়েছিল।
কিছু একটা বলার কথা ভেবেছিল সে…………………………………
ডাঁশা পেয়ারায় সজোড় দাঁত বসিয়ে ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি গায়ে মেখে এক হাতে কোমর জড়িয়ে পেয়ারা বাগানের সরু পথ বেয়ে যেতে যেতে হঠাৎ লাফ দিয়ে ডাল শুদ্ধ পেয়ারা নামিয়ে ফেলা, বেশি করে গোটানো জিন্স, কাঁদা মাখা পা, তিলে ঠোঁট কামড়ে ধরে উঁচু ব্রিজে দাঁড়িয়ে ছানাবড়া চোখ নিয়ে বিস্তীর্ণ জলপথ বেয়ে ভাসমান খোলা ডিঙ্গিতে কাঁচাপাকা পেয়ারার বাজার দেখার কথা ভেবেছিল, বসন্তের পাতাঝরা দিনে সোনালী শরীর বিকেলের শুঁকনো পাতা মাড়িয়ে মুগ্ধ ফোলা চোখে চোখ ফেলে হাঁটার কথা বলেছিল।
হারিয়েছিল কুল প্রণয়ে ম’জে এমন ও ভাবিনা,
সমীচীন সদিচ্ছা সাধ্যাতীত যদিও ছিলো না ।
৪২টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
কিছু একটা বলতে চেয়েছিল।
কিন্তু কি বলতে চেয়েছিল?
কখনো সে হেসেছিল
কখনো সে কেঁদেছিল
আর আপনার ভাবনায় ছবি এঁকেছিল
নিশ্চয় কিছু একটা বোঝাতে চেয়েছিল,,,,,
ছাইরাছ হেলাল
ভাই, কী বোঝতে চেয়েছিল তা ত বুঝতে পারি নাই, আপনি পেড়েছেন?
মন্তব্যেও পাকা হচ্ছেন দেখে বড়ই আনন্দ বোধ করছি।
অরুনি মায়া
আপনার অভ্যন্তরে যার বাস তার কথা আপনি না বুঝলে আর কেও বুঝবে না।
আর আমি দিন দিন পেকে যাচ্ছি মানে মন্তব্যে পাকা হচ্ছি যেনে আমারও ভাল লাগছে 🙂
ছাইরাছ হেলাল
এখন আমি কী উত্তর দেব ভেবে পাচ্ছি না।
অরুনি মায়া
আর আমি কি বলব খুঁজে পাচ্ছিনা,,,,
অরণ্য
বেশ লিখেছেন ছাইরাছ ভাই। অনুভূতির প্রকাশ আমার কাছে দারুন লেগেছে। নিজের মতো করে এঁকে নেবার যাবতীয় সরঞ্জামাদি আপনি দিয়ে দিয়েছেন। ব্যক্তিগতভাবে আমি খুব পছন্দ করি এই ধাঁচের লেখা।
পাশাপাশি আরেকটি জিনিস খেয়াল করলাম আমি। আমার মত কিছু পাঠক আছে যারা অনেক লম্বা বাক্যকে পুরো গিলতে পারেনা কিংবা বেশিক্ষণ হা করে চাবাতে চাবাতে স্বাদের কথাই ভুলে যায় শেষে। সত্যি বলতে কি চার লাইনের বাক্যটি সাইজ করে মুখে ঢুকিয়ে ধীরে ধীরে চাবিয়ে তারপরে গিলতে আমার একটু কষ্টই হয়েছে। শেষে পানি খেয়ে এখন বুঝতে পারছি পেট ভরেছে বেশ। বড় নুডুল্স আমরা ভেঙ্গে রান্না করি বা কাঁটা চামচে পেঁচানোর আগে আমরা একটু ছোট করে নেই আমাদের সুবিধা মতো। কিছু মনে করলেন কিনা আমি জানি না।
ভাল থাকবেন।
ছাইরাছ হেলাল
এখানে আসলে আমাদের মনে করাকরির ব্যাপারটি অনুপস্থিত। আমাদের হাসি-মস্করা বহর দেখে আপনি
তা বুঝতেই পারছেন নিশ্চয়ই। অনায়াস ভঙ্গিতে আপনি আপনার মূল্যবান মন্তব্য দিতেই পারেন।
হুট করে পাল্টে ফেলতে না পারলেও মনে রাখব ব্যাপারটি। দেখি কতদূর যেতে পারি।
অবশ্যই ধন্যবাদ।
ছাইরাছ হেলাল
আমার মত করে আবার বলার চেষ্টা করি, ভুল বা শুদ্ধতরতার নিরিখে নয়।
”বেশি করে গোটানো জিন্স, কাঁদা মাখা পা, তিলে ঠোঁট কামড়ে ধরে উঁচু ব্রিজে দাঁড়িয়ে ছানাবড়া চোখ নিয়ে বিস্তীর্ণ জলপথ বেয়ে ভাসমান খোলা ডিঙ্গিতে কাচাপাকা পেয়ারার বাজার দেখার কথা ভেবেছিল”
আমরা জানি প্রতিটি লেখকের লেখার চিত্ররূপ থাকে নিজের কাছে নিজের পদ্ধতিতে। এই দৃশ্যের চিত্রনাট্যের কথা ভাবি, আসুন।
মেয়েটি ব্রিজের উপর দাঁড়ালে ক্যামেরা প্যান হবে শুধু গোটানো জিন্সে এবং সামান্য পায়ের অংশ যাবে সাথে, এরপর শুধু কাঁদা মাখা পা আসবে, এরপর ঠোঁটের তিল থেকে শুরু করে ঠোঁট কামড়ে থাকা, এরপর আসবে বিস্মিত চোখ সাথে লং শটে পুরো ভাসমান বাজার। এখানে কাট টু কাট কোন শট নেই তবে ক্লোজ থেকে লং শট থাকছে। আমার এ ভাবনা পদ্ধতি কঠিন তবে অপ্রচলিত নয়। একটু আধুনিক ও। সর্ব শেষের খুব বেশি বিশ্ব খ্যাত ছায়াছবিতে ব্যাবহার করা হয়েছে, আগে থেকেই কম বেশি প্রচলিত । আমার খুব পছন্দ ও এটি। চাইলেই কি পাল্টে ফেলতে পারব!!
মতামতকে আমি শুদ্ধা করি সব সময়।
অরণ্য
ছাইরাছ ভাই ভাল লাগলো আপনার ফের মন্তব্যটি। আসলেই এখানে ভুল বা শুদ্ধতার ব্যাপার নয়। “প্রতিটি লেখকের লেখার চিত্ররূপ থাকে নিজের কাছে নিজের পদ্ধতিতে” – আপনিই বলে দিয়েছেন। লেখাটিকে স্ক্রিন প্লে থেকে যেভাবে শট ডিভিশন পর্যন্ত নিয়েছেন তাতে এবার যেন আরও বেশি পরিষ্কার দেখতে পেলাম দৃশ্যটি। (y)
ভাই, আমি শুধু আমার দূর্বলতার কথা আপনাকে বলতে চেয়েছিলাম। আমি খুবই স্লো রিডার। তবে যা পড়ি তা দেখার বা উপলব্ধি করার চেষ্টা করি। লেখাটির আবেগ ও দৃশ্যায়ন দুটোই আমার কাছে ভাল লেগেছে।
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ, আমি শুধুই আমার অপারগতা বোঝাতে চেয়ে এত্তো সব বললাম।
দুর্বল বা সবল এটি ভাবার বিষয় নয়। ভাবাও ঠিক নয়।
ব্লগার সজীব
তার না বলা কথা বুঝতে পারলেও বুঝিনি বলে ভান করি। যাকে একেছেন তাকে যেন দেখতে পাচ্ছি। অসাধারন।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ও কি টেলিস্কোপ পার্টিতে যোগ দিলেন, সব ফক ফকা দেখতে পাচ্ছেন!!
সব সময় ভান করা কিন্তু ঠিক না।
খেয়ালী মেয়ে
উফফফফফফফ্ এতো প্রেম কেনো ;? তবে ভালো লাগে, খুব ভালো লাগে, প্রেমময় সবকিছু আমার খুব ভালো লাগে,অনেক অনেক অনেক-ক-ক-ক-ক-ক-ক ভালো লাগে (y)
লেখা পড়ে আপনার মতো আমিও নিশ্চিত যে, কিছু একটা সে সত্যিই বলতে চেয়েছিল 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আমি তো ড্যামিসনামা দেখেই শিখেছি। ভালুবাসাই সব সব কিছু।
আসলেই সে কিছু বলতে চেয়েছিল।
আপনি কৈ কৈ যে থাকেন, আমরা কত আনন্দ করি , শুধু আমাদের মাঝে আপনি নেই।
লেখা দিয়ে দিন।
খেয়ালী মেয়ে
ড্যামিসনামা দেখে শিখেছেন 😮 এতো সুন্দর করে ইনস্লাট করতে পারলেন 🙁
আপনাদের আনন্দ দেখার জন্যতো না এসে থাকতে পারি না, নিষেধ থাকা সত্ত্বেও চলে আসি………..
ছাইরাছ হেলাল
এটি ইন্সাল্ট! ইন্সপায়ার্ড বলতে পারেন।
অবশ্যই আপনি আসবেন, আসতেই হবে।
আমরা তো আমরাই এখানে।
খেয়ালী মেয়ে
উক্কে ইন্সপায়ার্ড হলাম 🙂
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ দিলাম।
জিসান শা ইকরাম
তাকে যেনো দেখতে পেলাম
লেখায় এমন গুন, যেন ভিডিও দেখছি সব কিছুই।
শেষের দুই লাইন পড়িনি 🙂
ছাইরাছ হেলাল
হ্যা, টেলিস্কোপের লাইনের মানুষ।
শেষেই আসল কথা।
হেভি ওয়েটদের জন্য আপেক্ষা করছি।
শুন্য শুন্যালয়
তবে বললো না কেন মেঘবাড়ির বারান্দায় পা ঝুলিয়ে বসা মেয়েটি?
ছাইরাছ হেলাল
এরা বলেনা, শুধুই বলায়, আর মজা লয়।
শুন্য শুন্যালয়
মেয়েটিকে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি ঠিক যেমন করে দেখিয়েছেন, দেখতে পাচ্ছি কবিকেও। কেউ নিশ্চিত কথা না বলে মুখ টিপে রয়েছে আর কেউ না শুনতে পেয়ে জ্বলছে।
শেষের দুই লাইন, ইহাই তো পাঞ্চ লাইন 🙂 বুঝলে হয়।
লেখার প্রশংসায় একটাই বলবো লিস্টির নামগুলোর ভাগ্য বটে।
ছাইরাছ হেলাল
ভাই কবি-কুবি পাইলেন কৈ? মাফ করে দিন নিজ মহিমায়।
তবে আপনার জহুরী চোখ এড়ানোর কিছু নেই। হাসা ও জ্বলা দুই চালু আছে থাকবে।
শেষের দু’লাইন লেখকের হয়ে আপনি যদি একটু জায়গা মত পৌছে দিতেন!!!
আপনার পরোপকারী মন শান্তি পাবে অবশ্যই।
লিস্টির কথা কন ক্যা? আমি কি রাই এর নাম কৈছি!!
জোরছে প্রশংসা করুণ, জায়গা মত পৌছুক।
নীলাঞ্জনা নীলা
এটা বুঝি আমায় নিয়ে লেখা? লেখার আগে জানালে পারতেন তাহলে বলে দিতাম কি বলতে চেয়েছিলাম! :p
নাহ বেশী দুষ্টুমী করে ফেলছি। অনেকক্ষণ ঘোরে ছিলাম। আজকাল আপনার লেখায় অন্য এক মাত্রা। তা এবার দেখছি নামহীন আরেক জন! রাই কোথায় গেলো?
ছাইরাছ হেলাল
নাহ্, মোটেই আপনাকে নিয়ে নয়। আপনাকে নিয়ে লিখব এবং তা জানিয়েই।
এখন তো জানলেন, বলে দিন কী কী ভাবেন নি।
আরে, বেশি কমের কিছুই নেই আমারা এখানে এমন করি ই। আপনি প্রশংসা করছেন!! ভাবতেই …………………
সবার নাম জানিয়ে দিচ্ছি না আপাতত, নিষেধ আছে। রাই আছে, টের পাবেন যথাসময়ে।
নীলাঞ্জনা নীলা
আহা আমায় নিয়ে লিখবেন শুনে “প্রাণে খুশীর তুফান ছুটেছে…”
তারপর কি প্রশংসা না করে পারি?
কিছুই জানিনি, জানতে পারলাম কই? তবে হ্যা, যা যা জানিনা তা নিয়ে অল্প-বিস্তর ভেবেছি।
ভেবে দেখলাম এসব বললে তাদেরকে আপনার লেখার বারোটা বাজবে। রাত্রি, মেহজাবিন, নন্দিনী, চিত্রাঙ্গদা, হেলেন, পাখী, রাই এবং এখন মেয়েটি। পত্রিকায় নায়ক-নায়িকাদের স্ক্যান্ডাল পড়ি, এখন আমাদের এই সোনেলা পরিবারে এমন মানুষ!!!
ড্যাস ড্যাস ড্যাস মডু ভাইকে বলতেই হবে এসব মানুষের শাস্তি চাই। তা নইলে ২৪ ঘন্টা না, ৬ ঘন্টা পর পর লেখা দেবো আর জ্বালাবো সবাইকে। 😀
প্রশংসা করে তুলে নিলাম। ডট ডট ডট দিয়ে কি বোঝাতে চেয়েছেন? ;?
ছাইরাছ হেলাল
এতো আমার পরম সৌভাগ্য আপনাকে নিয়ে লেখার অনুমতি দিয়েছেন।
কি লিখতে পারব তা জানিনা, পরে যেন কেউ মন খারাপ না হয়, আমার লেখার যা ছিরি!!
অনুরাগের দৃষ্টি নিয়ে তাকান ভাবুন, কিছুই স্ক্যান্ডেল মনে হবে না।
ভাই ডট আজও রহস্য মন্ডিত,
কী যে বলতে চেয়েছিল যা বলা হয়নি তাকি ঐ ডটের মধ্যেই লুক্কায়িত রয়েছে কিনা কে জানে।
তবে জা না মাত্রই তা জানানো হবে এ নিশ্চয়তা দিচ্ছি ভাই।
নীলাঞ্জনা নীলা
অনুরাগের দৃষ্টি!!! ওই মেয়েগুলোর দিকে? আমি খুব নিরীহ এবং শান্ত প্রকৃতির মানুষ। ভাবে-সাবে চঞ্চল দেখাই। কিন্তু অসম্ভব ভদ্র আর কম কথা বলা মেয়ে। তাই অনুরাগের দৃষ্টি একজনের দিকেই রেখেছি।
ভাব একটু কম নিন। ভালো না লিখলে আপনার খবরই আছে। শান্ত কিন্তু প্রতিবাদীও বটে। আপনার লেখার কি ছিরি সেটা নিয়ে কম ভাব ধরুন, কেমন? আর হুম ডটের রহস্যের কথা তাড়াতাড়ি জানান।
ছাইরাছ হেলাল
আপনাদের সামনে ভাব দেখানোর ভাব পালিয়ে বাঁচতে চায় জীবন নিয়ে।
অধ্ম লেখাটি অনুমতি পেলেই দিয়ে দেবে।
সবই ওপরওয়ালার কৃপা।
একেবারে রাজযোটক, দু’টিতে জমেছে বেশ
মেহেরী তাজ
হুম কি বলতে চাইছিলো আমি সেটা জানি। ;?
মনে মনে বলেই দিয়েছিলো।
# আমি কিন্তু পুরাই ভাবের মধ্যে আছি। 😀
ছাইরাছ হেলাল
আপনার যে সময় চলছে তাতে না বোঝার কিছু নেই, যে দিকে তাকাবেন সব ফকফকা।
অবশ্যই, ভাব এখন আসতে বাধ্য।
মেহেরী তাজ
ছাইরাছ ভাইয়া অনেক হয়েছে আপনিও বরং আমায় ” আপনি” করে ডাকা বাদ দেন।
ভাবটা তো আপনিই আমায় ধরতে বল্লেন!! এখন আবার বলা হচ্ছে…
ছাইরাছ হেলাল
আপনি অনুমতি নিয়েছেন আপনার যথাযথ কর্তৃপক্ষের?
লিখিত সনদ না দেখালে কেমনে কী?
ভাব ধরা চালু থাকতে হবে।
মেহেরী তাজ
এটা অনেকটা ডুমুরের ফুল।
আপনি ডাকবেন আবার আপনিই শর্ত টানছেন।
তবে থাক…..
ছাইরাছ হেলাল
সব শর্তহীন, চালু থাকুক।
অনিকেত নন্দিনী
আগে বলেন “বসন্তের পাতাঝরা দিনে সোনালী বিকেলে শুঁকনো পাতা মাড়িয়ে মুগ্ধ ফোলা চোখে চোখ ফেলে হাঁটার কথা বলেছিল।” – এই ইচ্ছা পূরণ করেছিলেন?
একটা ইচ্ছে পূরণ করেননি তো অন্য ইচ্ছেগুলিতো ভাববেই আর না বলাই থাকবে।
সারাক্ষণ মেহজাবিন, রাই আর কাদের কাদের নিয়ে ব্যস্ত থাকেন – বেচারি মনের দুঃখে আর কিছুই বলেনাই।
ছাইরাছ হেলাল
জহুরী চোখে এত্ত কিছু ধরিয়ে দিলে তো হপে না।
ব্যস্ত তো থাকতেই হয়, এদের ছাড়া জীবন খুবই রস-কস হীন, তাই ঝুলে থাকতেই হয়।
আহারে এমন মন্তব্য বহুকাল শুনি না।
স্বপ্ন
স্তব্ধ প্রহরে মেঘবাড়ীর বারান্দায় পা ঝুলিয়ে বসা এক মেয়ে,কল্পনাকে কোথায় নিয়ে গিয়েছেন ভাইয়া!!
ছাইরাছ হেলাল
কল্পনাকে নিয়ে যাওয়া যায় না এমন কোন জায়গা নেই,
তবে মোক্ষম সময়ে কল্পনাকে ধরতে হবে ঝাপ্টে।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
জবাব নেই আপনার চিন্তা শক্তি আর কাব্যের লিখনি আমি যতগুলো লেখা পড়েছি আপনার তার মধ্যে এটাকে সেরাদের চেয়ে সেরা বলব।যে ভাবে দৃশ্যকল্পের বর্ননা করছেন তাতে কিছু একটাতো বলেছিল সে। :c :c
ছাইরাছ হেলাল
সেরা কিনা জানি না, মনের ভাবনা থেকেই লিখি, ভাল মন্দের কথা ভাবি না।
ভাবতেও পারিনা।