মৃত সূর্যাইয়ের শরীরধারী আত্মার সাথে বালক পঞ্চলালের গল্পকথন
তারও কয়েক বছর পর ভর দুপুরে দেবডাঙার সুবিস্তৃত বালুকারাশির চরে সেই শুকনো মরা বেল গাছের নীচে সেই বৃদ্ধ অন্ধ বসে আছে। একটা শুয়োরের পাল চলে যায় সর্ সর্…। পালের পেছনে লাঠি হাতে শুয়োরের রাখোয়াল বালক পঞ্চলাল। অন্ধ সূর্যাইয়ের আত্মা শরীর ধারণ করে মরা শুকনো বেল গাছটির নীচে বসে কী যেনো একটা করুণ গান গায়। মনে হয় কতো প্রাচীনের, কতো বিগত সভ্যতার সঞ্চিত বহমান ব্যথার লোকগাঁথা।
ছুঁইয়ে মত ছুঁইয়ে মত তে হামারকে
হামার পেয়ার
স্রোতকে টানমে ভাসকে যাও তু
নোঙর মত বিগো ॥
মেঘ আর আকাশ যেনোসন
হাম তোহার তেসানরে
হামার পেয়ার রে
না সখবে না সখবে তে
হামরেকে ধরে কে রে ॥
শুয়োর পালের রাখোয়াল পঞ্চলাল ডোম মৃত সূর্যাইয়ের কাছে আসে।
সূর্যাই: কে?
পঞ্চলাল: হাম পঞ্চলাল ডোম হোলি! পঞ্চলাল ডোম!
সূর্যাই: ডোম! তর গলা শুনকে মনে হোতে তু লেকা হোলে, তে ডোম কাহে বলতেরে? লাশ কাটা ছিড়া তো খুব কষ্টকে কাম। এতনা হোকতে লেইকা এতনা পাষাণ কাহে হয়ে!
পঞ্চলাল: হামতো ছোট হালি। হাম লাশও না কাটলি। বহুত আগে হামার দাদা গঙ্গেশ্বর ডোম, ডোম কুলকে রাহা। বৃটিশ সরকার হামার দাদাকে এসোনকে মেডল দিয়েরাহা উ মেডল দেখেছে দারুকা ভাটিয়ালা এইসেই দারু দেতরাহা। হামার প্রদীপ ডোম সরকারি লাশকাটা ঘরমে লাশ কাটতরাহা। হামার বাবাকেও সরকারি দারু মিলতরাহা মাগনা। হাম তো শুয়ার চাড়াওলি!
সূর্যাই: ঠিক্ বায় বেটা! লেকিন ডোমকা কাম খুবই কঠিন, খুব ডরকে কাম।
পঞ্চলাল: আচ্ছা বুড়হু রোজ হাম হেরেকে শুয়ার চরায়া জালিতো রোরেকে মরা গাছতলা বৈঠা রহল।
সূর্যাই: হ!
পঞ্চলাল: রোজকা একই টাইমে বৈঠা রহল?
সূর্যাই: হ!
পঞ্চলাল: কা খাতির?
সূর্যাই: কা খাতির! হাম যাহা বৈঠাবানি হুয়া এগো গাছ হই। ও গাছমে আখ ধরি। ও আখ উঠাকে হাম এইসন জায়গা বেইঠ্যাবনা, হুয়াছে গাছ হই। গাছকে আঁখ উঠাকে হামার আঁখমে লাগাইবো তব। হামার রাম্বা শ্মশান ছে উঠকে আয়ি তব হাম দোআঁখ ভরকে দেখোব!
পঞ্চলাল: রাম্বা! কে হ রাম্বা?
সূর্যাই: রাম্বা! হামার মনকে আদমি… হামার কেলিজাকে টুকরা।
মৃত সূর্যাই বালক পঞ্চলালের সাথে তার বিগত জনমের ঘটে যাওয়া দুঃখ বিজড়িত ঘটনার স্মৃতিচারণ করতে থাকে। বালক পঞ্চলাল গালে হাত দিয়ে বসে সূর্যাইয়ের সেই করুণ গল্পগাঁথা বিভোর হয়ে শুনতে থাকে।
শ্রীপদের ডোম হয়ে ওঠার নেপথ্য
রাম্বার ভাই শ্রীপদ ডোম এবং তার দু’জন শাগরেদ রামু এবং কৃষ্ণা মদ্যপান করছে, জুয়া খেলছে।
শ্রীপদ: বুজহো কাল সারারাত লাশ কাটতে কাটতে হাম হয়রান হোগাবানি। আহ্ শালা বাস এক্সিডেন্ট! এগো আদমিওকে চিনা নেইখেজাত। থানাকে পুলিশ আকে লাশকাটা খতিব লেগা। ও শে দশগো আদমিকে একদমি চিনহানাগা যে মরগা ও মরাই হ! ও লাশ সবকে আপন-পর কেউনা আন মায়-বাপ, ভাই-বাহিন কেউনা। ইশ্ কা বলবো রে হামার মন খুব খারাপ রে কৃষ্ণা!
সরকারি হাসপাতালের মর্গের মেঝেতে গাদাগাদি করে রাখা অনেকগুলো লাশের সঙ্গে দুইটা যুবক ছেলের লাশ ছিলো। ছেলে দু’টোর মুখের আদল থেতলে এমনই বীভৎস রূপ ধারণ করেছে যে চেহারা দেখে চেনার কোনো উপায় নাই। কিন্তু লম্বা তাগড়া শরীরে চাঁপাবরণ যেনো ঠিকরে পড়ছে। সে মরদেহ দু’টিকে গৌড়ীয় ব্রাহ্মণের বংশজাত না বললে বোধকরি ভ্রম হবে।
শ্রীপদ: বুঝেহ দুগো মুখার্জী বংশকে বেটাকে মরাদে রাহা। জনম দেনে আলা মা এতনা লাশকে বিছমে বেটাকে হাত গোরকে আঙ্গরি দেখকে কেইসে জানি চিনলিয়েছো যে ইঠু অকেরই বেটা। হায়রে মা এই মরা বেটাকে ছোটকালমে মাই কেতনা যে তেল মালিশ করে বায় একের কোনো হিসাব বায়। উ মাইকে ছাড়া ই গরকে আঙ্গরি আর কে আচ্ছা করকে চিনি বল।
শ্রীপদ ক্ষণেক চুপ মেরে যায়। মা চারুবালার কথা তার খুব মনে পড়ে। নিঃশব্দে চোখ থেকে গড়িয়ে পড়ে জল নীরবে। শ্রীপদ নিজেকে সামলে নেয়।
রামু: মালিক কা রোয়তর?
চোখ মুছে মদের গ্লাসে চুমুক দিয়ে আবার বিষাদ বদনে গল্পের ছলে কথা বলতে থাকে।
শ্রীপদ: লেইকাকে মাইকে দেখকে বুঝা বহুত বড় ঘরকে রূপিয়া পয়সা আলা আদমি। পরে জানা যে মুখার্জী। দুর শালা! লাশকে আবার চক্রবর্তী-মুখার্জী। লাশতো লাশই-হ একের আবার ধরম কা। হা হা হা…। হায়রে মাই চিল্লাকে রোয়া। মনে হোকোতে রাহা দুনিয়া উপরে ভগমানকে আকাশ তুরকে গিরি।
রামু, কৃষ্ণা হাসে কিম্ভুত।
শ্রীপদ: চোপ র শাতান! হামার বাত শুনকে হাসোতরে! চেঙ্গি দেকে তোর দাঁত সব উঠা লেবো!
কৃষ্ণা: মাফ করদো বাবু বুঝে নেইখে সখে!
শ্রীপদ: আচ্ছা মাফ কর দিয়া হ। রাম্বা! রাম্বা! কারে রাম্বা, হামার আদরকে বহিন রাম্বা!
রাম্বা: কা ভাইয়া!
শ্রীপদ: শুতা রেহে?
রাম্বা: না ভাইয়া কা কারে হই?
শ্রীপদ: একবাটি শুয়ারকে গোস আর এক বোতল দারু লি আও।
রাম্বা: ঠিক বায় ভাইয়া! লেকে আয়োতিন।
রাম্বা গর্ব এবং লজ্জা মিশ্রিত অনুভূতি চোখে-মুখে মেখে প্রস্থান করে।
শ্রীপদ: হামার বহিন খুব লক্ষ্মী হ, ঠিক নারে! হামার বহিন বহুত লক্ষ্মী হ। হ্যাঁ না রে…
কৃষ্ণা: হ হ খুবি লক্ষ্মী হ… হে হে হে…!
রামু: তেকের পর কা বায় বাবু? এ লাশও কূল কা করেহ?
শ্রীপদ: মনঠো খুব খারাপভা। পুলিশ আপনিই দারু লেকে আয়েস। লাশকাটা ঘরকে সিঁড়িমে বোটকে এক চুমুকমে সব দারু পিগই। পুলিশ চালা গা। তারপর এক আদমি আন, আকে বোলাওতে যে হামকে দশগো কঙ্কাল দিয়ে সখবে। একেকটো কঙ্কালকে দশহাজার করকে দেবো মোট একলাখ দেবো। সব রূপিয়া বাদ বোলেছো লোভ সামলায়ানা সখা লাসকা মায়াদয়া কাহা গা, কাথিকে লাশ।
রাম্বা মদের বোতল, শুয়োরের মাংস এনে শ্রীপদের সামনে রেখে চলে যায়।
শ্রীপদ: লেইকা ঠোকে মায় হামরেকেনে আঁকে বহুত রোতে রাহা। হামরেককে দু’শো রূপিয়া বকশিস দিয়েছো। জানি ওকের বেটাকে আস্তে আস্তে কাটে। বেটা জানি চোট না পায়। হায়রে মরগা উকের আবার বেথা। হা হা হা…। এ শালা পেট ভরকে খো।
কৃষ্ণা: এসব মালিককে দয়া।
শ্রীপদ: খো শালা, পেট ভরকে খো।
কৃষ্ণা: তারপর কা ভায় মালিক?
শ্রীপদ টালমাটাল অবস্থায় দাঁড়িয়ে পড়ে। কিভাবে সে লাশ কেটেছে তা হাবভাব সহকারে কথানাট্যেরআবহে অভিনয় করে দেখায়।
শ্রীপদ: একের পর ও আদমি কুচ্ছু রূপিয়া হামরেকে বায়ানা দিয়েছো বস রাজী হোগেই। দারুকে বোদল হাতমে লেকে এক ঢোকমে পিগোই। সেকর পরে লাশকাটা ঘরমই ঢুকগই। ও ব্রাহ্মণ বেটাকে লাশকে সামনে থানাকে ওসি খাড়া রাহা আর এগো বড়কা জানানা ডাক্তার রির্পোটকে কাগজ টেবিলকে উপর রোখকে বইঠা রাহা। প্রথমে ধারালো চাক্কু দেকে লিঙ্গকে উপরে নাভিকে নীচে চাক্কু ঢোকাকে পাঁজড় বরাবর কণ্ঠনালীকে মাঝখানে একটান মারা নারিভূড়ি, পাকস্থলি নিকালগ্যা। একের পর পাঁজড়কে গোড়াছে থাইক্যা গলাকে হাড় বরাবর হাতুড়ি আর বাটাল দেকে পাঁজড়কে হাড় কাটকে এগা করকে উল্টা ত্রিভুজ এসন বানাদিয়া। এগের পর ত্রিভুজঠো মাথাদেনে উল্টা দিয়া। ফুসফুস, হৃদপি-, কেলিজা নিক্যালগ্যা। চাক্কু দেকে কানকে কানকে লতিকে নীচছে মাথাকে চামড়া খুলদিয়া। চাপাটি দেগে মাথামে এক বারি দেকে খুপড়ি খোলদিয়া, সাথে সাথে, ভেতরছে ঘেলু নিকালগ্যা। এগের পর ডাক্তারনী হামরেকে পুছোতে আর হাম উত্তর দেতিন।
শ্রীপদ নিজেই ডাক্তারের কণ্ঠে প্রশ্ন করে আবার নিজেই স্বকণ্ঠে তার জবাব দেয়। যে মহিলা ডাক্তার পোস্টমর্টেম রিপোর্ট লেখার জন্য বসে ছিলেন তিনি মাঝ বয়সী। প্যারালাইসড হয়ে মুখের একপাশ বেঁকে গেছে। চোখ তার ঠাণ্ডা শীতল, ক্ষণেক স্মিত হাসেন সে হাসিও অপার্থিব মনে হয়। শ্রীপদ বলতে থাকে আর ডাক্তার একটু উঁকি মেরে মৃতদেহ দেখে লিখতে থাকে। পুলিশের ওসি সহ্য করতে না পেরে লাশকাটা ঘরের দরজার বাইরে বড় কৃষ্ণচূড়া গাছটির নীচে দাঁড়িয়ে সিগারেট ফুঁকতে থাকে। ঘন নীলচে সাদা ধোঁয়ার কুণ্ডলী জট খুলতে খুলতে নিমেষে শূন্যে মিলায়, যেনো রেশমের হাওয়াই মিঠাই। কৃষ্ণচূড়ার ফাঁকে বিশাল নীল আকাশে উড়ে তিনটে দাঁড় কাক-কা কা কা… ডাকতে থাকে। সেই কৃষ্ণচূড়ার ফাঁক দিয়ে পৃথিবী থেকে সীমাহীন আকাশ পথ, এই অসীম পথ দিয়েই কি জীবন-মৃত্যুর নিত্য যাওয়া-আসা!
শ্রীপদ (ডাক্তার কণ্ঠ): স্টোমাককে কা হাল শ্রীপদ?
শ্রীপদ (স্বকণ্ঠ): এক্কেরে খালি। পেটমে কোনো দানাপানি গিরে নেইখে ডাক্তার সাহেবা।
শ্রীপদ ছুরির আগা দিয়ে খোঁচা মেরে ফুসফুস ছিদ্র করে দেয়। ফুসফুস থেকে বের হওয়া পরিপাক গ্যাসের বদ গন্ধ বাতাসকে অসহনীয় ভারি করে তোলে।
শ্রীপদ (ডাক্তার কণ্ঠ): ফুসফুস, লিভারকে কা হাল?
শ্রীপদ (স্বকণ্ঠ): সব ঠিক বায় কোনো জখম নেইখে।
শ্রীপদ (ডাক্তার কণ্ঠ): ব্রেনের কা হাল?
শ্রীপদ মৃতের মাথার খুলির ভেতরের মগজ ধারালো ছুরি দিয়ে কেটে নয়টি খণ্ড করে। তারপর তা ভেতরে ভালো করে উল্টেপাল্টে দেখে।
শ্রীপদ (স্বকণ্ঠ): ডাক্তার সাহেবা ব্রেনেকে পিছনমে এক জাগামে খুন জমকে বায়।
শ্রীপদ (ডাক্তার কণ্ঠ): ব্রেন হেমারেজ। ওই ঠিক বায় সিলাই কার ঘাল।
শ্রীপদ (স্বকণ্ঠ): ঠিক বায়।
শ্রীপদ মরদেহ সেলাই করতে থাকে। লিঙ্গের উপর থেকে সেলাই করা শুরু করে। এ যেনো অপারেশনের চামড়া সেলাই করা সুঁচের সাথে বই সেলাই করা লাল-শাদা পাকানো সুতোর যুগলবন্দী। সুঁচ চলতে চলতে পাঁজড়ের হাড়ের আগে ডায়াফ্রমের নিকটবর্তী হলে পাঁজড়ে ত্রিভুজ করে কাঁটা উপড়ে ফেলা উল্টানো অংশটি টেনে চেপে বসিয়ে দেয় যেনো বুকের বনেট। চালের কিংবা ধানের বস্তার মুখ যেভাবে বেপারী সেলাই করে সেভাবে সেলাই হতে থাকে কণ্ঠনালীর কেন্দ্রবিন্দু অবধি। মাথার খুলির মাঝখানের বিচ্ছিন্ন অংশটি সেট করে চাপাটি দিয়ে ঠুক ঠুক করে দু’টো বারি দিলেই লেগে যায় খাপে খাপ। তারপর পূর্বের মতোই কানের লতিকার নীচ থেকে সেলাই করে মাথার চামড়া লাগায় শ্রীপদ।
সবশেষে শ্রীপদ কালো কাপড়ে জড়িয়ে রাখে ছেলেটির মরদেহ। ছেলেটির মা আত্মীয়-স্বজন এসে ওসির কাছ থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র স্বাক্ষর করে লাশ ঘোড়ার গাড়িতে উঠায়। গাড়ি চলতে থাকে। ঘোড়ার গাড়ির চাকার শব্দ, ঘোড়ার খুরের খট্ খট্ শব্দ আর সন্তান হারানো মায়ের আহাজারিতে শোকের মাতম উঠে। সে শোকাতুর মাতম ধীরে মিলিয়ে যায় দূর বাতাসে। ডাক্তার এবং ওসি চলে যাবার পর কুহক লাশকাটা ঘরের বারান্দায় একা শ্রীপদ হাতে লেগে থাকা লাশের চর্বি আর জমাট কালো রক্ত ধুয়ে একটা গাঁজার স্টিক ধরিয়ে কষে টানতে থাকে।
শ্রীপদ: একের পর কাকরিয়া জানলে?
কৃষ্ণা: কা কারোহো মালিক?
শ্রীপদ: একের পর রূপিয়াকে খেল। বাকী দশগো লাশ বেওয়ারিশ। এগোকে পর এগো লাশ কাটতে রহা। চাক্কু দেকে দু’আক উঠালিয়া। হাতকে জোড়া, গোরকে জোড়া খুলদিয়া। এককে পর এক করকে দশগো মুর্দা শেষ কর দিয়া।
রামু: বহুত রূপিয়া।
শ্রীপদ: কাল গোস, হাড়, রগ সব গরম পানিমে খোলকে সব গোস গোস ছোড়া দেবো। আর পরকে দিন হাড্ডিকূল ঘামমে কড়াকড়া করা শুখাকে জোড়া দেবো।
কৃষ্ণাঃ মালিক ইতো বহুত রূপিয়াকে খেলা হ।
শ্রীপদ: হ!
শ্রীপদ: বুঝেহ রামু লাশ কাটতে হামারো যে খারাপ না লাগোত তা কিন্তু না। এতনা ভয়ঙ্কর কাম হাম আগে করতনা সক্তনারিহ্যা। প্রথম প্রথম খুব ডর লাগোতরাহা। আদমি যব মরজাল তো বাঘ হোজাল আর বাঘ মরজায়েছে হোজাইলঠো আনন্দকে বিষয়। হা হা হা…।
রামু: ঠিকই বলেবারো মালিক।
(……………………..চলবে)
প্রথম পর্বের লিংক : http://sonelablog.com/archives/12440
১৪টি মন্তব্য
প্রিন্স মাহমুদ
লিখে যান , দারুন ।
সাতকাহন
ধন্যবাদ, প্রিন্স মাহমুদ।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি অনেক নিপুন ভাবে সব কিছু তুলে ধরেছেন এমনকি গানটি পর্যন্ত ।
কিন্তু আমি তো এ ভাষার সাথে একাত্ম হতে পারছি না , তাই আমার বুঝতেও সমস্যা হচ্ছে ।
এটি আমার সীমাবদ্ধতা ।
আমি জানি এদের নিয়ে কাজ করতে হলে এদের ভাষাই এদেরকে তুলে ধরতে হবে ।
কিন্তু…………………
সাতকাহন
ভালো বলছেন হেলাল, আমি তখন ইউএন মিশনের একটি প্রজেক্টে ডোমপাড়ায় ছিলাম মাসখানেক।
খসড়া
ভাল লাগছে চলুক। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
সাতকাহন
ধন্যবাদ, খসড়া।
আদিব আদ্নান
এদের ভাষা শিখলেন কীভাবে ।
সাতকাহন
ইচ্ছা থাকলে উপায় হয় আদিব আদনান।
মা মাটি দেশ
চলুক -{@ (y)
সাতকাহন
ধন্যবাদ, মা মাটি দেশ।
বনলতা সেন
এগোতে পারছি না ।
সাতকাহন
বনলতা সেন, একটু চেষ্টা করেন পারবেন।
শুন্য শুন্যালয়
সব কথা বোঝা সম্ভব না হলেও চেস্টা করেছি ..
আপাতত পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম.
সাতকাহন
ধন্যবাদ, শুন্য।