“জিয়া ছিলেন ৮ শতাধিক সেনা সদস্যের
মৃত্যুদণ্ডের জন্য দায়ী এবং শত শত অফিসার
ও সিপাইকে কাজ
থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন।(এন্থনি মাসকারেনহাসের মতে সংখ্যাটা ১১৪৩। এছাড়া জিয়ার আমলে নামমাত্র বিচারে শত শত সৈন্যকে দশ বছর থেকে শুরু করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দন্ডিত করা হয়।)
যাকে হুমকি বলে মনে করেছেন,
তাকে তিনি কখনও রেহাই দেননি। তার ব্যক্তিগত ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং তার
প্রাণরক্ষাকারী ও ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত
করার মূল উদ্যোক্তা মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল
আবু তাহেরকে মৃত্যুদণ্ড
প্রদানে তিনি বিন্দুমাত্র
দ্বিধা করেননি। রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে প্রতিপক্ষকে অপসারণ
করতে গিয়ে তিনি অত্যন্ত লঘু
কারণে দণ্ডিত করেছেন।”
:: ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ
গ্রন্থ:: গণতন্ত্র এবং উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ,
প্রেক্ষাপট : বাংলাদেশের
রাজনীতি এবং সামরিক শাসন।
১৪টি মন্তব্য
মা মাটি দেশ
এক জন রাষ্ট্র কর্ণধারের দোষ যেমন থাকে গুণও নিশ্চয় আছে শুধু দোষগুলো উল্লেখ্য করলেই তার সম্পর্কে ধারণা করা যায় না।আর নতুন ঘরের যিনি কর্তা সেই টের পান ঘর টিকাতে কত পরিবর্তন দরকার।এটা রাষ্ট্রীয় প্রয়োজন হয়তো ছিল।রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে পৃথিবীর প্রায় সব রাষ্ট্র প্রধানরাই কিছুনা কিছু বিতর্কিত কাজ করে থাকেন।এক জন রাষ্ট্র নায়ককে দেখতে হবে ক্ষমতা পরিচালনা করতে গিয়ে সাধারণ জনগণের কোন ক্ষতিকর সিদ্ধান্ত নেন কি না সেটাই তার কু চরিত্র অথবা সু-চরিত্র।এভাবে এক পেশি লেখা সমালোচনার জম্ম দেয়।এমন হাজারো প্রুভ আছে অন্যান্য ডাক সাইড নেতাদের বেলায়।ধন্যবাদ।
মোঃ মজিবর রহমান
শ্রদ্বেয় মনির ভাই,
“এক জন রাষ্ট্র নায়ককে দেখতে হবে ক্ষমতা পরিচালনা করতে গিয়ে সাধারণ জনগণের কোন ক্ষতিকর সিদ্ধান্ত নেন কি না সেটাই তার কু চরিত্র অথবা সু-চরিত্র।”
শুধু কি জনগনই মুল কারন যে সেনা, রাজনিতি ও অন্যান্যা অর দেশের ও মা-বাবার লেখা পড়া শিখিয়ে বড় করেছে তারা কি দেশের জনতা নয়? ঐ যে শতশত অফিসার ও রাজনিতি মারল তারা কি জনতার বাহিরে।
আমরা মনে রাখি বা না রাখি তারাও জনগণ এই দেশের।
মা মাটি দেশ
শ্রদ্ধেয় মজিবর ভাই সালাম নিবেন আমি যতটুকু জানি প্রতিবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে ক্ষমতাশালীরা কিছু না কিছু ক্যু করে থাকেন রাষ্ট্রকে নির্বীগ্নে চালানোর স্বার্থে।একটু চিন্তা করলেই বুঝে যাবেন হত্যা ছাড়াও অন্যান্য সব স্হানেই পরিবর্তন আনেন।বি ডি আর,সেনাবাহিনীও বাদ যায়না।তবে যে কোন হত্যার বিপক্ষে আমি।আমি বলছি যে যার দোষ আছে তার কিছু না কিছু গুণও আছে একজন নেতা দোষগুণ মিলিয়ে হন।
স্বপ্ন
এটি ইতিহাস। বইটি কিনতে হবে। জিয়া যাদের খুন করেছেন, সবাই মুক্তিযোদ্ধা। ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য এই খুন, এর সাথে জনগনের ইচ্ছের কোন প্রতিফলন ছিলোনা।
মা মাটি দেশ
ক্ষমতায় টিকে থাকতে এমনটি শুধু জিয়া নয় আরো অনেকে অন্য কায়দায় অন্য কোথাও ক্যু করেছে,করছে, করবে এটা না হলে আগাছায় ছেড়ে যাবে রাষ্ট্র যার জন্য ক্ষমতা চালনো দুশ্কর হয়ে পড়ে।এটা রাষ্টীয় অন্দর মহলের কারুকার্য।
ছাইরাছ হেলাল
পড়াশোনা চালু থাকুক , আমাদেরও জানতে সুবিধা হয় ।
আদিব আদ্নান
লেখা ও মন্তব্য পড়লাম ।
বনলতা সেন
লিখে রেখে চলে গেলে হবে ?
ব্লগার সজীব
:: ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ
গ্রন্থ:: গণতন্ত্র এবং উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ,
প্রেক্ষাপট : বাংলাদেশের
রাজনীতি এবং সামরিক শাসন। ………… বইয়ের অর্ডার দিয়েছি আপু ।
জিয়া বাংলাদেশকে পিছনে নিয়ে গিয়েছে , এদের সফলতা শুধু প্রচারে ।
জিসান শা ইকরাম
সত্যি ইতিহাস এটি ।
প্রকাশ হোক সব ।
ওয়ালিনা চৌধুরী অভি
জিয়া খাল কেটে কুমির ( জামায়াত রাজাকার ) এনেছেন । আচ্ছা খালেদা জিয়া খাল কাটা কর্মসূচী বাদ দিলেন কেনো ? এত বড় বিপ্লব কেউ বাদ দিতে পারে ?
আগুন রঙের শিমুল
জিয়াউর রহমান ছিলেন ইনফিল্ট্রেটর , মুক্তিযোদ্ধাদের খুন করাই তার মিশন ছিলো।
৭১ এ কামালপুর সীমান্ত চৌকি আক্রমন এই মতবাদকে প্রতিষ্ঠা দেয় এবং পরবর্তীতে নির্বিচার মুক্তিযোদ্ধা হত্যা এবং রাজাকারদের পুনর্বাসন এর সত্যতা প্রমাণ করে ।
আগুন রঙের শিমুল
জিয়াউর রহমান ছিলেন ইনফিল্ট্রেটর , মুক্তিযোদ্ধাদের খুন করাই তার মিশন ছিলো।
৭১ এ কামালপুর সীমান্ত চৌকি আক্রমন এই মতবাদকে প্রতিষ্ঠা দেয় এবং পরবর্তীতে নির্বিচার মুক্তিযোদ্ধা হত্যা এবং রাজাকারদের পুনর্বাসন এর সত্যতা প্রমাণ করে ।
মা মাটি দেশ
তাহলেতো জিয়ার অপরাধের মুক্তিযোদ্ধা হত্যার বিচার হওয়া উচিত কেনো হচ্ছে না।এ ব্যাপারে মন্তব্য আমি করবনা কারন তখন আমি জম্মেনি আর বই পুস্তকের ইতিহাস এতটাই ঘাটাঘাটি পরিবর্তন পরিবর্ধন হয়েছে যে অনেক বইতে আলস মুক্তিযোদ্ধাদের বাদ দেয়া হয়েছে।