সারাটাদিন কেমন আনমনা,
এখনই রোদ,এখনই ছায়া,
কাশের দেশে উড়ে যায় মেঘেদের মায়া,
একলা উঠোন বাড়ি,নির্জনের প্রাসাদ,
বুকের মাঝে ঝুলে থাকে অজানা কোন নীল বিষাদ!
একা পথের ধুলো হয়ে,
শূন্য পথের দিকে নিস্পলক চেয়ে থাকি,
ভাবি শুধু কেউ আসবে…
কেউ উড়ে যাবে আলের ফড়িং হয়ে,
মাথার উপর কেউ ঘুরবে হেমিং হয়ে ,
কেউ এসে বলবে,
এসো কবি কথা বলি,
হাত ধর,এক সঙ্গে নিঃশব্দের বনে হেঁটে চলি…
টুকরো টুকরো,
ছেড়াঁ পেজাঁ তুলোর আঁশ,
বালুচরে পড়ে থাকা স্বর্নরেনু শিওরে গুছিয়ে রাখি ,
নিজের ঘর সাজিয়ে,
পথের ধারে শান্তিলতার চারা লাগিয়ে বসে থাকি…
ও আসবে, আবার আসে না,
তবে কোনো আসার কথা ছিলো না…
কিন্তু শেষ পর্যন্ত,
বালিশে মুখ গুঁজে,ছোখ ভিজিয়ে,
রাত শেষে ডাকে পাখি,
সারা রাত চলে
জলে তিলে আকাঁ উকিঁ ,
গেরুয়া বসন পরে,
ভোরে শিশির মেখে জানালার ওপাশে
যে যুবতী মেয়েটিকে
দাঁড়িয়ে থাকতে দেখি, সবাই ওকে
কবিতা নামে ডাকে,আমি শ্রীলেখা বলে ডাকি!
@ বাড়ি,
তারিখ-১১/০৯/১৩
সময়-১ঃ৩৭ দুপুর
৫টি মন্তব্য
লীলাবতী
সুন্দর লিখেছেন কবি । (y)
নিশিথের নিশাচর
কবি ভালো লিখেছেন। আরো লিখা পড়তে চাই।
খসড়া
দুপুরবেলায় রাতের কষ্টের কবিতা। এই জীবনটা কবিতা নিয়েই কাটল। এখানকার কবিতাগুলির কিছুই বুঝিনা। সবাই বলে ভাল আমি খুজি অর্থ অনর্থ সবই নিজ স্বার্থ। হয়ত এই কবিতা বুঝা আর এই জীবনে হবে না সবাই বলে ভাল আমিও বলি বাহহ
জিসান শা ইকরাম
ভালো কবিতা ।
আফ্রি আয়েশা
//এসো কবি কথা বলি,
হাত ধর,এক সঙ্গে নিঃশব্দের বনে হেঁটে চলি… // সুন্দর লাইন 🙂