হে গ্রন্থিক,
গ্রন্থ খোল, পথচিত্রটি দেখাও, হাতের রেখায় ভাগ্য গণনার ছাপচিত্রে, দেখাও কতটা পথ এলাম আর যেতেই বা হবে কতটা পথ,
কোত্থেকে এলাম এ যাত্রা যাচ্ছিনে সে প্রশ্নে।
দুঃখে দুঃখে, সুখে সুখে, সুখের দুঃখে,দুঃখের সুখে পা টিপে টিপে লাফিয়ে লাফিয়ে এসে হাঁপ উঠে গেছে,দীর্ঘশ্বাসে ভারী এ বুক।
পাচ্ছি না দেখতে ঝাপসা দৃষ্টিতে শেষের ঠিকানা বা ঠিকানার শেষ।
সক্রিয় নিষ্ক্রিয়তায় দূর নিশীথে শুনি স্বজনের সুনিপুণ হারপুন যন্ত্রণার অন্তর্জ্বালার হূহু কান্না।
কান্না,কাঁদো তুমি এবার মন ভরে রক্তঝরা চোখে স্নেহময়ী জনপদবধুর বেশে। কেঁদে পার পাবে ভেবেছ?পাবে না।
প্রতীক্ষারা প্রতীক্ষা করে সোঁদাগন্ধা নরমকঠিন মাটির বুকে কান পেতে,
শুনবে বলে পাখিদের গান নদীর কলতানে সুর মিলিয়ে ব্যথার ইন্দ্রধ্বনীতে, মৃত্যুহীন মৃত্যুভৈরবীর মুখে।
হে গ্রন্থিক,
বয়ে চলা অগ্নিনদীতে বরফনদীর পথ দেখাও,
কাতরতায় দিশেহারা দহন তীব্রতার মানচিত্রের পথচিত্র দেখাও:
এবারে, শুধু এবার, শেষবার।
====================================
ইহা অতীব কঠিন ছাইপাঁশ প্রচেষ্টা।
৭১টি মন্তব্য
খেয়ালী মেয়ে
বিপন্ন অস্থির এক জনপদ আজ আমাদের স্বদেশ–স্বস্তির ঠিকানা নেই, আছে শুধু হিংসা,হত্যা,লুন্ঠন,জ্বালাও,পোড়াও………তারপরও প্রতিক্ষা মানচিত্রে আবার সোনালী সূর্যের ঝলক দেখবো বলে…
কঠিন করে একটু চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু আমি কঠিন পড়তেও পারি না, করতেও পারি না 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আমিও আপনার মতই কঠিন কিছুই পারি না, লেখাতে বা পড়াতে।
কিন্তু মন্তব্যে যা লিখলেন তা তো বেশ সুন্দর কঠিন লাগল, এর কী হবে?
ভাগ্যিস কঠিন লেখেন না।
আসলে প্রতীক্ষা আমাদের করতেই হয়।
প্রথম মন্তব্যের জন্য বেশি ধন্যবাদ।
খেয়ালী মেয়ে
🙂
ছাইরাছ হেলাল
এটি কী লিখলেন জনাব!
খেয়ালী মেয়ে
এটা কিন্তু বহুত কঠিন জিনিস লিখলাম–এতো কঠিন আপনি পড়তে পারবেন না :p
ছাইরাছ হেলাল
যাক ,তাও রক্ষা ,কঠিন পড়া শিখতে হবে না।
প্রহেলিকা
প্রথম মন্তব্যকারীর জন্য পুরষ্কার বরাদ্দ করা হোক, বেশি ধন্যবাদে হপে না।
খেয়ালী মেয়ে
একমত-পুরষ্কার বরাদ্দ করা হোক 🙂
ছাইরাছ হেলাল
ল্যাক্তে পারিনা বলে এ হেনস্থা জাতি বেশি দিন সহ্য করবে না।
প্রহেলিকা
সহ্য করবে না বলে ভয় দেখাইয়া লাভ নাই। কি পুরষ্কার দিবেন তা বলেন, আর খবরদার আমার আগে যদি আর কেউ মন্তব্য করে তাহলে গুম করার হুমকি দিমু।
খেয়ালী মেয়ে
ভয় পাইছি ;(
নুসরাত মৌরিন
“দুঃখে দুঃখে, সুখে সুখে, সুখের দুঃখে,দুঃখের সুখে পা টিপে টিপে লাফিয়ে লাফিয়ে এসে হাঁপ উঠে গেছে,দীর্ঘশ্বাসে ভারী এ বুক।
পাচ্ছি না দেখতে ঝাপসা দৃষ্টিতে শেষের ঠিকানা বা ঠিকানার শেষ।”
সত্যি পাচ্ছি না দেখতে শেষের ঠিকানা বা ঠিকানার শেষ…। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আমার লেখা তুলে দিয়ে লিখলে হবে না কিন্তু।
না দেখতে পেলেও ঠিকানাই আমাদের শেষের ঠিকানায় নিয়ে যাবে।
নুসরাত মৌরিন
নিয়ে যাচ্ছে না তো থমকে আছি এক জায়গায়।শেষটা মোটেই দেখতে পাচ্ছি না…। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
দেখতে আপনি পাবেন ই,দেখতে যে হবেই আপনার।
নুসরাত মৌরিন
ও হ্যাঁ আর লিখবো না আপনার লেখা তুলে দিয়ে। কিন্তু যদি লেখার কোনো লাইন ভাল লাগে তখন কি করবো?তাই ভাবছি!! ;?
ছাইরাছ হেলাল
আমি বলতে চেয়েছি আপনি নিজে লিখুন ।যাতে আমার ভাগে কিছু লেখা পড়ে।
কোন অক্ষর আপনার মত দক্ষ লেখিকার নজরে পড়া অনেক আনন্দের।
প্রহেলিকা
এইবার শেষবার, এইবার শেষবার! শেষবারও এমনি করে শেষবার বলে বলে কতশত সানুনয় আকুতির পসরা! বাপরে।
নদীর কলতানে সুর মিলিয়ে অথবা মৃত্যুভৈরবী কিংবা মালশ্রীর নব কোরকের সাথে সুর মিলিয়ে গান শুনবে বলে থাকা প্রতীক্ষা অবসান হবে কি না বলা মুশকিল, তবে আপনি জানেন হ্যা জেনেই বলছি।
অগ্নিনদীর মাঝে বরফনদীর সন্ধান এতো সহজ নয়, অগ্নিকে আগুনও ভয় পায়!
কঠিন করে লিখলেন? অনেকদিন পর।
ছাইরাছ হেলাল
এবারে দেখছি আপনি ,হ্যা আপনি ই সব জেনে বসে আছেন, বুঝতে পেরেছি এজন্যই
আমাদের এত শত অনুনয় বিনয় করে জানতে চাইতে হচ্ছে।আমাদের ভাগে জানা কম পড়ে যাচ্ছে।
কঠিন হোল কীভাবে! মন দিন পড়ায়। মাথাকে মাথায় না রেখে অন্য জায়গায় রাখলে হবে!
প্রহেলিকা
এভাবে চাইলে মিলিবে না, লিখে মুছে দেয়ার মতো গোপন করে চাইতে হবে, যা আপনি পারেন, আগেও পারতেন, আগামীতেও পারবেন। আমারে এইখানে ডাইকা এনে অগ্নিনদীতে লুন্ঠিত করবেন না তা বিশ্বাস করি।
অনুনয়, বিনয় এসব এখন করে বারণ, পানিতে পাথর ভেজে না তবে আপনি চাইলে সবই সম্ভব, পরবর্তী আপডেট দিবেন।
কঠিন করে লিখলেন, প্রশ্নবোধক চিহ্ন ছিলো। যদি হ্যা উত্তর আসে তাহলে বলবো এই কঠিনে এখন আমাদের কঠিন হয় না আরো কঠিন চাই। তবে বেশি কঠিন হলে পড়তে পারবো না। এই যেমন আজকেরটি বেশি সহজও নয় আবার কঠিনও না। মিষ্ট মিষ্টি আর কি !
ছাইরাছ হেলাল
আশ্চর্য্য! এ দেখি মিষ্ট মিষ্টি মন্তব্য করাও শিখে ফেলছে!
আমার কথা আমাকেই ফেরৎ দিচ্ছে।
এখন বলুন কি বলতে চেয়েছি?
প্রহেলিকা
কার প্রার্থনায় থরথর করে কাঁপি, দৃশ্যায়ন থামে না,
কতটুকু আর জানি রাতের গোপন
শুন্য পালঙ্কে নুনের প্রসবণ,
দিন খুলে দিলে গায়ে পেচানো সোনালী শাড়ি
সফেদ পোশাকে নেমে পড়ি আলোকিত আঁধারে।
সদ্য লেখা কবতার শেষাংশ, বদ্ধদেব বসু বলে গেছে চুপি চুপি, কি বুজেছি বলা যাবে না, আপনার লেখায় বলতে যাবো??? হাসাহাসির রোল পরবে।
ছাইরাছ হেলাল
আমাদের হাসি থেকেও বঞ্চিত হতে হবে?
ভাবলাম লেখা নিয়ে গপসপ দেই ,তাও পানিবরফ ফেলে দিলেন!
বুদ্ধদেব বসু আমার প্রিয়দের একজন।
প্রহেলিকা
কারো ঘরে দরজা খোলা থাকলেও ঘরের মালিক খুঁজে পাই না, এখানে দরজাও খোলা গপসপ এখানেই হবে, আপনিই একবার কেশে ফেলুন, শানে নজুল তা জানতে আমাদেরও মন চায়।
ছাইরাছ হেলাল
স্পেশাল স্রষ্টার কাছে রেয়ার প্রার্থনা,
এটি অবশ্য সবার জন্য না। (ভাব নেয়ার ইমো হবে)
প্রহেলিকা
ভাব নিতেও ভাব লাগে, এই ভাব কজনের আছে, প্রশংসা বেশি বেশি মনে হল্লে কিন্তু হবে না।
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
গ্রন্থিক মানে আসলে কি?
কবিতাটা সুন্দর। মায়া আছে।
ইটস এ ক্লাসি ওয়ান। এন্ড ক্লাসিক টু।
ছাইরাছ হেলাল
গ্রন্থিক লিখে আমি বোঝাতে চেয়েছি গ্রন্থ যে ধারণ করে।
আপনার মন্তব্য শুনে ভাল লাগল।
আবার বলব এ লেখা নিয়ে।
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
জী, পেছনে নিশ্চয়ই কাহিনী আছে। বইলেন…
ছাইরাছ হেলাল
স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা শেষটুকু জানার।
সহজে বললে এমন ই।
জিসান শা ইকরাম
অনেক দিন পরে আপনার এমন লেখা পেয়ে ভালো লাগছে খুব
এত সহজ করে লিখলে,আমাদের মত আম জনতার বুঝতে সুবিধা হয় 🙂
কতকাল আগের পড়া ‘ গ্রন্থিক গন কহে ‘র কথা মনে পরে গেলো—
ছাইরাছ হেলাল
জনতা এখন আর ‘আম’ নেই।
অনেকদিন পর ই লিখলাম। সহজ করেই লিখতে চাই।
জিসান শা ইকরাম
কতকাল আগের দেখা ‘ গ্রন্থিকগন কহে ‘র কথা মনে পরে গেলো- পড়িতে হইবেক — —
প্রহেলিকা
জিসান ভাইয়া আজকাল কত্তো কঠিন লেখাকে সহজ বলে আখ্যায়িতো করে ,কিন্তু আমার লেখাকে কোনদিন সহজ কয়নাই!
ছাইরাছ হেলাল
ইহা নিতান্তই স্বজনের স্বজনপ্রীতি।আমিও বলি।
প্রহেলিকা
এখনি কাশবেন নাকি আরো অপেক্ষা করতে হবে ভাইয়া। সবাই আকুতি করতে জানে না কেউ কেউ জানে।আপনার আকুতির শানে নজুল দেখে আকুতি করা শিখবো, নূতন কিছু পেলেও পেতে পারি তবে নূতন-চাকুরী নয়।
ছাইরাছ হেলাল
সহজ লেখা, সহজ করেই উপরের মন্তব্যে বলে দিলাম।
ছাইরাছ হেলাল
কুল কুল,বালক।
অযথা লম্ফ দেয়া ঠিক না। এ রাজ্য বড়ই পদ্যময়।
প্রহেলিকা
সেই মন্তব্য দেইখাই চুপ করে আছি, কি আর করা!
**সক্রিয় নিষ্ক্রিয়তায় দূর নিশীথে শুনি স্বজনের সুনিপুণ হারপুন যন্ত্রণার অন্তর্জ্বালার হূহু কান্না।
কান্না,কাঁদো তুমি এবার মন ভরে রক্তঝরা চোখে স্নেহময়ী জনপদবধুর বেশে। কেঁদে পার পাবে ভেবেছ?পাবে না। **
এই উদ্বৃতি সম্পর্কে ঘুষ টুষ ছাড়াই বিস্তারিত জানতে চাই।
ছাইরাছ হেলাল
মোক্ষম জায়গাটুকু এড়ানো গেল না।
এখানে লেখক নিজেই স্রষ্টার ভুমিকায়।
কোন কিছুতেই পরিণতি এড়ানো যাবে না, যতই কান্নাকাটি করা হোক না কেন।
প্রহেলিকা
বুঝতে না চাইলেও যে কিভাবে বুঝে ফেলি তাও বুঝি না। আগেই ঠার করেছিলাম এমন কিছু। লেখক যেহেতু নিজেইকেই তুলে ধরেছেন সেহেতু জানতে আরো মন চায় অনুনয়ের সবটুকু দিয়েই প্রার্থনা করেও কেন গলে না স্রষ্টার মন? আর কত চায় নাকি আজ শেখা হয়নি প্রার্থনার ব্যাকরণ?
ছাইরাছ হেলাল
প্রার্থনার শেষ আছে। সেখানে সে পৌঁছুতে পারবে না।
কেই যদি স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করে তাকে স্রষ্টা বানিয়ে দেয়ার,
তখন কী হবে?
তাই বলে সানুনয় অনুনয় প্রার্থনা তো বন্ধ হবার নয়।
তা নিজ নিয়মে চালু থাকবে।
প্রহেলিকা
কেই যদি স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করে তাকে স্রষ্টা বানিয়ে দেয়ার,
তখন কী হবে?***
এই হলো তাহলে গোপন, কি সব ভাবনা আপনার! এতো কিছু ভাবা কি ঠিক!!
সার্থসিদ্ধির একটি ব্যাপার তাহলে সবস্থানেই রয়েছে, কেউ কারো ভাগ দিবে না!
ছাইরাছ হেলাল
স্বার্থসিদ্ধির ব্যাপার না। সীমা নির্ধারনের ব্যাপার।
আমাকে আমার সীমার বাইরে নেয়া হবে না।
কল্পনা করুন…কী চাও বৎস ? কেউ আমাকে বলল। আমার সাধনায় তুষ্ট হয়ে।
আমি যা বলব তাতে মরে দিয়েও বাঁচতে পারবে না স্রষ্টা। অবশ্য আমাকে এটি কেউ বলবে না।
প্রহেলিকা
এমন করে তো ভাবিনি, সোজাসুজি বললে এমন করে ভাবতে পারিনি যা কিনা আমার সীমার বাহিরেই বলা যায় তবে এখন অনেকটাই স্পষ্ট। এইবারতো ইচ্ছে করছে আপনার লেখার উপরই একটা রিভিউ লিখে ফেলি।
ছাইরাছ হেলাল
দেরি কেন?
প্রহেলিকা
বলেছি যখন লিখেই ফেলবো, হোক না হোক লিখবো, দু তিনটি লেখা আছে যা কিনা আপনার লেখার রিভিউ লেখার ভাবনাকে উস্কে দিলো, লিখে ফেলবো শীগ্রই। আগে নিজ লেখায় মন্তব্যের জবাব দিতে সৃষ্ট আলসেমি কাটিয়ে উঠি।
নীলাঞ্জনা নীলা
এমন লেখা খুবই খারাপ।বারবার পড়তে হয় এবং প্রতিবার ভিন্ন ভিন্ন অর্থ বোধক হয়।আমি এত খারাপ লেখা কেনো যে লিখতে পারিনা।শিখছি 🙂 অসাধারন (y)
ছাইরাছ হেলাল
আমি তো আপনি সহ সবার কাছ থেকেই শিখি।
ধন্যবাদ।
সীমান্ত উন্মাদ
বেয়াপক কঠিন গদ্য কবিতা। অগ্নিনদীর স্রোত যে এখন আমাদের রাজপথে হানা দিয়েছে মামা। আপনার জন্য শুভকামনা নিরন্তর।
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকে ও শুভেচ্ছা।
শিশির কনা
পথের ঠিকানা জানা সহজ নয়।পথের পথই তো নেই।শেষবার কেনো?আর জানার প্রয়োজন নেই? (y)
ছাইরাছ হেলাল
সহজ নয় জেনেই চেষ্টা করে যাচ্ছি। একবার জানতে পারলেই হবে।
একবারেই জান-শেষ অবস্থা ।
স্বপ্ন নীলা
প্রথম শ্রেণীর কবিতা
১০ এর মধ্যে ১০ দিয়ে দিলাম, হাতে আর কিছুই রাখা গেল না বাকী—-
অসম্ভব সুন্দর কবিতাটি যেন সূর্য্য হয়ে হাসছে
ছাইরাছ হেলাল
আপনি যতই ১০ এ ১০ বা ১২/১৩/১৪ দিন না কেন এটি কবিতা হয়নি।
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ব্লগার সজীব
হাতের রেখায় ভাগ্য গণনার ছাপচিত্র আমিও দেখতে চাই। কিছুই হচ্ছেনা মনের মত 🙁
ছাইরাছ হেলাল
হবে হবে ,হবে সব কিছুই মনের মত একটু সামান্য অপেক্ষা মাত্র।
প্রজন্ম ৭১
এমন লেখায় মন্তব্য করতে হয়না,চুপচাপ পড়তে হয়,একবার-দুবার-বহুবার (y)
ছাইরাছ হেলাল
আপনার যতবার খুশি পড়ুন।
ধন্যবাদ।
খসড়া
খুব কঠিন করে লিখেছেন সহজ কথা। আবেগের প্রস্ফুটন অত্যান্ত হৃদয়গ্রাহী।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি আমার লেখাটি এত্ত দেরি করে পড়লেন!
তবুও পড়েছেন তাতেই সান্তনা অনেক।
স্বপ্ন
সত্যি কথা বলতে কি,এই লেখাটি আমি বুঝিনি।আমার একার জন্য তো আর কেউ বুঝিয়ে দেবেনা 🙁
ছাইরাছ হেলাল
একটু কষ্ট করে সব মন্তব্য পড়লেই বোঝা যাবে।
চেষ্টা করে দেখুন।আপনি বুঝতে পারবেন। একদম না পারলে আমি তো আছি ই।
স্বপ্ন
আচ্ছা,আজ তাহলে বুঝেই ঘুমাতে যাবো।
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা,চেষ্টা চালু থাকুক।
শুন্য শুন্যালয়
সত্যি কি কোথাও লেখা থাকে, কোন ছাপচিত্র, অপেক্ষার শেষের? অপেক্ষা আপনার প্রিয়, কিন্তু এই লেখাতে যেন চাপা কান্নায় কোনকিছুর জন্য আকুতি দেখতে পাচ্ছি।
ইতি যদি অনেক কস্টের হয়, তবে অপেক্ষার কষ্টও এর চাইতে ভালো। লেখাটি ছাইরাছ হেলাল ভাইয়ার কিনা সন্দেহ হচ্ছে।
ছাইরাছ হেলাল
সব কিছুই লেখা আছে লেখা থাকে, আমরা দেখতে পাই না। কেউ কেউ পায় তবে সব নয় হয়ত, এখানে তাই বলতে চেয়েছি।সবটুকু দেখতে পাওয়ার আকুতি। শেষটুকু জানার জন্য
অপেক্ষা অবশ্যই করতে হবে।
মন্তব্য সহ পড়েও নকলের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়ে ভাবছি ,কবে যে আপনাদের মত সুন্দর করে গুছিয়ে অগোছালো লেখা নিজে লিখতে পারব!
কয়েকদিন হাওয়া খেয়ে এলেন ! হাওয়া খুব দরকারি !
প্রহেলিকা
হওয়া দরকারী মনে করে আপনি আবার হওয়া হয়ে যাইয়েন না।
ছাইরাছ হেলাল
আছিতো।
শুন্য শুন্যালয়
নামের স্বার্থকতা পরিপূর্ণের জন্য হাওয়া হওয়াটা খুবই দরকার মাঝে মাঝে। সবকিছুই লেখা থাকে আমরা দেখতে পাইনা, হয়তো দেখতে চাইওনা। সুন্দর বলেছেন। কিন্তু আপনারই কথা শেষ বলে কিছু নেই। বেশি গোছানোর প্রয়োজন নেই, মেকাপ চড়ালেই কি সুন্দর হয়?
মেনে নিতেই হলো, এ আপনারই লেখা। পহেলা ফাল্গুনের শুভেচ্ছা ভাইয়া।
ছাইরাছ হেলাল
গোছানোকে নূতন করে গোছানোর কিছু নেই।
আপনাকেও শুভেচ্ছা এ সময়ের।