সংবাদ সংস্থা রয়টারের বরাত দিয়ে আজ বিশ্বের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে যে, ভারতীয় পুলিশ আসামে একজন নারীকে গ্রেফতার করেছে, যে নারী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা পরিকল্পনায় জড়িত।
৩৬ বছর বয়সি এই নারী নিষিদ্ধ ঘোষিত জেএমবির আদর্শে বিশ্বাসী। আসাম রাজ্য পুলিশের এডিশনাল ডিরেকটর জেনারেল অফ পুলিশ পল্লভ ভট্টাচার্য্য জানান যে এই নারী বিভিন্ন অস্ত্র সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত ছিলো। মূলতঃ বাংলাদেশে সশস্ত্র অভ্যুত্থান ঘটিয়ে সরকার পতন ও দেশের প্রধান দুই কান্ডারীকে হত্যার পাশাপাশি প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতে সশস্ত্র আক্রমণের পরিকল্পনা ছিলো জঙ্গী সংগঠনটির। গত মাসে পশ্চিমবঙ্গে সংঘটিত বোমা বিস্ফারণেরর তদন্তের সূত্র ধরেই এই মহাপরিকল্পনা উদ্ঘাটিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
আমাদের দাবী, শুধু জেএমবি নয়, এই সন্ত্রাসী সংগঠনের মূল দল জামায়াত ইসলামীকে অবিলম্বে নিষিদ্ধ করা হোক।
১৮টি মন্তব্য
সায়ন্তনু
হত্যাকারীরা এখনও সমান তৎপর ।শুধু সুযোগের অপেক্ষা মাত্র।
প্রজন্ম ৭১
অবাক করা বিষয় হচ্ছে, এই পরিকল্পনা করা হচ্ছে ভারতে বসে। যে দেশকে জামাত ঘৃনা করে।
শিশির কনা
কি যে ভাগ্যে আছে আমাদের দেশটির? ইসলাম শান্তির ধর্ম, অথচ এদের কারনে ইসলাম এখন বিতর্কিত।
প্রজন্ম ৭১
উগ্র ধর্মান্ধতা যত অশান্তির কারন।
মোঃ মজিবর রহমান
সরকার কি করে সেটিই দেখার বিষয়।
সরকার এই ক্ষেত্রে কোন আপোষ করবেনা এটাই বিশ্বাস।
প্রজন্ম ৭১
শতর্কতা বৃদ্ধি করতে হবে সরকারকে।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
আমাদের দাবী, শুধু জেএমবি নয়, এই সন্ত্রাসী সংগঠনের মূল দল জামায়াত ইসলামীকে অবিলম্বে নিষিদ্ধ করা হোক।
সহমত।
প্রজন্ম ৭১
জামাতকে রাজনৈতিক এবং সামাজিক ভাবে ত্যাগ করতেই হবে।
ওয়ালিনা চৌধুরী অভি
এ কোন অশনিসংকেত কে জানে!
প্রজন্ম ৭১
দুই নেত্রীকে হত্যা করা হলে যে শুন্যতা সৃষ্টি হবে, এর সুযোগ নিতে চাচ্ছে জামাত।
মেঘাচ্ছন্ন মেঘকুমারী
জামায়াতের ব্যান চাই।
প্রজন্ম ৭১
সহমত আপনার সাথে।
ছাইরাছ হেলাল
সাহসী পদক্ষেপ প্রয়োজন।
প্রজন্ম ৭১
সরকার আশাকরি সঠিক পদক্ষেপ নিবেন।
জিসান শা ইকরাম
একটি দেশকে অকার্যকর করার জন্য কত চেষ্টা।
তারপরেও এরা রাজনীতি করার সুযোগ পায়।
প্রজন্ম ৭১
নিষিদ্ধ করে দেয়া উচিৎ এদের রাজনীতি।
শুন্য শুন্যালয়
ধর্মের লেবাস অন্তত এ দেশ থেকে বিতারিত হবে, এ আমার বিশ্বাসে নেই। আর দেখাদেখির মধ্যেও নেই।
প্রজন্ম ৭১
ধর্মান্ধতা বিদায় আপাতত অসম্ভবই মনে হচ্ছে।